তাজুল ইসলামের কোনো ডাক নাম ছিল না।
লোকেরা বলাবলি করে এডমন্টন শহরের মানুষ নাকি খুব ধনী! কথাটা মিথ্যে নয়। পুরো আলবার্টা প্রদেশ চলে তেলের টাকায়। কানাডার সবচেয়ে বেশি তেলসমৃদ্ধ প্রদেশ আলবার্টা। রাজধানী এডমন্টনের শহরের লোকেরা বেশিভাগ চলাফেরা করে গাড়িতে। বাস, ট্রেন, মেট্রো বা সাবওয়ের ধার ধারে না। এখানকার ট্রানজিট ব্যবস্থাও বোধ করি কানাডার অন্যান্য বড়ো শহরের তুলনায় অনেকটা পিছিয়ে আছে।
• ১৮৮৯ থেকে ১৯০১ পর্যন্ত বারো বছর পূর্ববঙ্গের শিলাইদহ ও শাহজাদপুরে জমিদারীর কাজে থাকাকালীন সময়ে "আমার সোনার বাংলা" কবিতাটি লিখেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
• ১৯০৫ সালের সঞ্জীবনী পত্রিকায় ও বঙ্গদর্শন পত্রিকায় গানটি প্রকাশিত হয়।
শঙ্খজীবন
======
আঘাত করো ততো, এখন কতো সহজে হৃদপদ্মের পাশে
রোদ পোহায়ে চলে ব্যথার কুমির
নীলাভ সূর্যের যতো আলোকতৃষ্ণা সব বড্ড বেশি একপেশে
সুরের ভেতরে কোন রঙ জাগে অস্থির
আলিশা চিনয়। ছিয়ানব্বুই সালের দিকে “মেড ইন ইন্ডিয়া” অ্যালবাম দিয়ে বেশ সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন এই ভারতীয় পপ মিউজিক শিল্পী। এতোদিন পরেও সেই কথা মনে আছে কারন আলিশা চিনয়ের সেই অ্যালবামের জনপ্রিয় হিন্দি গানের সুর আর মিউজিক ভিডিও দিয়ে ভারতীয় টিভি চ্যানেল আর ঢাকার রাস্তাঘাটের অডিও দোকানগুলো আমাদের চারপাশ সয়লাব করে ফেলেছিল।
[justify]গান, অর্থাৎ সঙ্গীত। আহ! কী হৃদয়ব্যাঞ্জনাকর একটা বিষয়! কথা আর সুরের মায়াজালে আমাদের নিয়ে চলে সময় আর অনুভূতির সীমাহীন কল্পনার জগতে। এ নিয়ে আমার ছোটবেলা থেকেই ব্যাপক আগ্রহ। কিন্তু কেন জানি আমার কাছে সুরটাই বেশি ভালো লাগত। সেখানে গানের কথা কিংবা মর্ম বোঝাটা খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার ছিলনা। আর তাই, স্বতস্ফুর্ত আবেগে এই বাজখাঁই গলার টোন টিউন না করে, কিংবা পরিবেশের আশু শব্দদূষণের সম্ভাবনার তোয়াক্কা না করে কেবলমাত্র লা-লা-লা অথবা উম-উম-উউউ করেই আমার সঙ্গীত চর্চা চালিয়ে যেতাম সারাদিন। আর একারণে প্রাণপণ চেষ্টায় এখন আগের শোনা অনেক গানের সুর মনে করতে পারলেও কথা স্মরণ করতে পারিনা। আমাদের একান্নবর্তী পরিবারের বাসায় তখন শুধু একটা রেডিও আর একটা ১৭ ইঞ্চি ফিলিপস্ টিভি ছিল। সেখানে ঐ সময় কেবল শুক্রবারে বাংলা ছিনেমা দেখাত আর সম্ভবত সোমবারে ছায়াছন্দ হত। তাছাড়া হিন্দী ন্যাশনাল চ্যানেল ধরত টিভিতে ডিশ না থাকলেও, বর্ডার এলাকায় গ্রামের বাড়ি থাকার সুবাদে। সেখানে কিছু গানের প্রোগ্রাম হত আলিফ লাইলার পাশাপাশি।
স্টেফিন মেরিটের লেখা আর পিটার গ্যাব্রিয়েলের গাওয়া এই গানটা আচমকা শুনেছিলাম। এত চমৎকার একটা গান, আগে কেন শুনিনি ভেবে আফসোস হচ্ছিল!
10 - peter gabriel...
[গানটি প্রথম গেয়েছিলেন এর গীতিকার স্টেফিন মেরিট। আমার অবশ্য পিটার গ্যাব্রিয়েলের কণ্ঠে বেশি ভালো লেগেছে। সেটিই এখানে দিলাম। নিশ্চিত হতে পারিনি গানটির সুরকার কে! 'ম্যাগনেটিক ফিল্ডস' ব্যান্ডের কেউ হবে বলেই ধারণা করি!]
কী ভেবে একটা 'অনুবাদ চে ...
বছর পনেরো আগের কথা।
তখন কুমিল্লার একটা প্রত্যন্ত গ্রামে চাকরী করি।ভাঙ্গাচোরা একটা সরকারী কলেজ। দূর থেকে দেখে বড় জোর হাইস্কুল মনে হয়। সেইখানে পদার্থবিজ্ঞান পড়ানোর অপচেষ্টা করি। ক্লাসে গোটাবিশেক ছাত্র ছাত্রী। তাদের মুখগুলো সব সময়ে আনন্দে উৎসাহে ঝলমল করছে। আমি কেন জানি এইসব দেখে উৎসাহ বোধ করি না খুব একটা। প্রতিদিন সকালে যাই। টিচারদের কমন্স রুমে বসে পত্রিকা পড়ার চেষ্টা করি। ...
শায়ের আমান,
একদিন শীতের শরীর
বিস্তৃত শেওলা ঘেরা
চেনা ঘরের
ভাঙ্গা দরজায়
পারাপারের বাহক দেখে
অসহায় তাকিয়ে থাকবে
জড় শরীর হাত বাড়িয়ে
জানালা খুলে দেয়ার প্রয়াসে
নির্লিপ্ত সময় ফিরে তাকাবে
ফেলে আসা দূর অতীত
চেনা মানুষ
প্রয়ানের নীলকন্ঠ
গীত গাইবে
কেও শুনবে না
কেও বুঝবে না
কেও দেখবে না
বাচ্চাদের সাথে আমার কেন জানি কখনোই খাতির হয় না।কথাটা পুরোপুরি ঠিক না---বরং বলা ভাল, 'খাতির হত না'। অতীত কালে। আমি দেখতাম লোকজন কত অবলীলায় বাচ্চাদের সাথে বন্ধুত্ব করে ফেলে। মিনিটের মাঝে বাচ্চারা তাদের ফ্যান হয়ে যায়। দেখা হবার পাঁচ মিনিটের মাথায় বাচ্চারা তাদের কোলে-কাঁখে-ঘাড়ে চড়ে বসে। ঈর্ষায় আমার চোখ ছোট ছোট হয়ে আসত।উদাস ভঙ্গীতে জানালা দিয়ে বাইরে তাকাতে তাকাতে নিজেকে বলতাম--'দেখি ...বাচ্চাদের সাথে আ