বাংলা নববর্ষের আনন্দ উদযাপন করি না আজ প্রায় তেরো বছর ধরে।
গত ২৬শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে আমরা, মানে আমি আর মণি'দি, সচলায়তনের জন্যে একটা গান তৈরীর কথা ভাবছিলাম। মণি'দি আমার যাবতীয় সাঙ্গীতিক দুষ্কর্মের প্রধান সহযোগীদের একজন। আমি ছাঁইপাশ যাইই তৈরী করি না কেন, মণি'দি সেইটা মনোযোগ দিয়ে শোনেন। গম্ভীর মুখে মাথা নাড়তে নাড়তে বলেন, "দাদা, সুন্দর হইসে, ভাল হইসে,তবে--"......এই ভীষন ভালমানুষ দিদিটাকে আমি পছন্দ করি তার এই 'তবে'-টুকুর জন্যে। তিনি ভীষন ঠান্ডা মা
জন্ম ১৯১৯, মৃত্যু ২০১৪, গায়ক, মানবাধিকার কর্মী।
(পিট সীগারের জন্য ভালবাসা)
ফুলগুলো সব গেলো কোথায়? অনেক দিন তো হয়ে গেলো,
ফুলগুলো কেনো দেখিনা আর? সময় তো কেটে গেলো।
কোথায় গেলো তারা?
ছিঁড়ে নিয়ে গেছে কি মেয়েরা?
কেনো তারা বুঝছে না?
কিছু কেনো শিখছে না?
তরুণীরা কোথায় চলে গেলো? অনেক দিন তো হয়ে গেলো,
[i]এই লেখাটির একটি ভীষণ অস্বস্তিকর ব্যাপার আছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে মনে হয় আমার মত এত কম সময়ে এত বেশি পরিমাণ মেধাস্বত্ব লংঘন আর কেউ করতে পারেনি। তবে আমি কথা দিচ্ছি এটি নিতান্তই সাময়িক। শুধুমাত্র ইতিহাস সংরক্ষণের উদ্দেশ্যেই এটি করা হয়েছে। এখানে আমার খুঁজে পাওয়া গানগুলি দিয়ে দিলাম। এই গানগুলির স্বত্ত্ব তাদের, যারা তৈরি করেছেন। আমি কিন্তু আমার সাউন্ডক্লাউড অ্যাকাউন্টে কোন অনুমতি ব্যতিরেকেই আপলোড করেছ
বাংলা আধুনিক গানের ইতিহাসে এক উপেক্ষিত ঈশ্বরের নাম জটিলেশ্বর মুখোপাধ্যায়!
ওস্তাদজী-কে চা দেয়া হয়েছে। সাথে কয়েকটা বিস্কিট। তিনি শিক্ষার্থীর সুর সাধনা শোনার ফাঁকে ফাঁকে চায়ে চুমুক দিলেন বটে, কিন্তু বিস্কিট গুলো ছুঁয়েও দেখলেন না। যাবার সময় ছাত্রীকে বললেন; শুভ একটা কাগজ দাও। ওস্তাদজী কাগজ হাতে পেয়ে তার ভেতর বিস্কিট গুলো মুড়িয়ে নিলেন, রুমালে পয়সা বাঁধার মতো খুব যত্নে। মুখে একটা সহজ ভাব এনে বললেন; আমার মেয়েটার জন্য নিয়ে যাই, ও খুব খুশী হবে।
গত ২৪ শে অক্টোবর মান্না দে আমাদের এই ধরাধাম ছেড়ে সুরলোকের পথে পাড়ি জমিয়েছেন। সুদীর্ঘ চুরানব্বই বছরের জীবন তাঁর। সক্রিয় সংগীত জীবনও বেশ দীর্ঘ বলতে হবে--- সেই পঞ্চাশের দশকের শুরুর দিক থেকে শুরু করে প্রায় মৃত্যুর আগে পর্যন্ত তিনি সঙ্গীতের সাথেই জড়িয়ে ছিলেন। এই দশকের পর দশক পেরুনো সময়ে মান্না দে গেয়েছেন অজস্র গান, সুর দিয়েছেন, করেছেন সঙ্গীত পরিচালনাও। চার হাজারের মত গান, পদ্মশ্রী, পদ্মভূষণ আর দাদা সাহ
একটু আগে এক বন্ধুবরের কমেন্টে জানতে পারলাম শাফিন আহমেদ পারমানেন্টলি ইউ.এস.এ-তে শিফট্ করেছেন। তথ্যটি যাচাই করার সুযোগ পাইনি বা যাচাই করিনি। সত্য হতে পারেও আবার মিথ্যেও হতে পারে। যদি সত্যি হয়ে থাকে তাহলে ব্যাপারটা আমাদের জন্য দুঃখজনক ও লজ্জার!
২০০৫-০৬ ঘটনা। আমি তখন আরামবাগে বড় মামার বাসায় আরামেই থাকি আর ওমেকাতে কোচিং করি। কাজিন ভিকারুন্নিছা’র (নাম ভুল করলাম কি?) ধানমন্ডি শাখার ছাত্রী। ক্লাস সিক্স-সেভেনে পড়ে হয়ত। মাঝে মধ্যেই ওকে আনতে যেত হতো ধানমন্ডিতে। রাস্তায় জ্যামের কথা মাথায় রেখে হাতে বাড়তি সময় নিয়েই বেরিয়ে পড়তাম। কোন কোনদিন কাটায় কাটায় ছুটির ঘন্টা পড়ার মুহুর্তে পৌছতাম। আবার কোন কোনদিন রাস্তা ফাঁকা থাকলে বেশ আগেই পৌছে যেতাম।
রবীন্দ্রসঙ্গীত ও সুবিনয় রায় নিয়ে গালগল্প এই বেলা সেরে নেয়া যাক!
রবীন্দ্রসংগীতের গায়কী নিয়ে রচিত দ্বিতীয় অধ্যায়টি নিয়ে বিতর্কের অবকাশ রয়েছে। সুবিনয় রায় সমগ্র রবীন্দ্রসংগীতকে ৩ টি পর্যায় বা ধারায় বিভক্ত করেছেন, যথাঃ
১। হিন্দুস্থানী শাস্ত্রীয় সংগীত প্রভাবিত রচনা,
২। বাংলার লোকসংগীত ও কীর্তন প্রভাবিত রচনা, ও
৩। স্বকীয় সৃষ্টিমূলক সংগীত রচনা (original creative composition)।