প্রতিমাসে কালার গানের হাতে নির্যাতিতা কুকিলদের নিয়ে একবার করে হানা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলো কুকিল ফিচারিং কালা। মরদ কা বাত হাতি কা দাঁত। মাস ফুরাতে বাংলাদেশে এখনও ঘন্টা দুয়েক বাকি। এসে গেলো কুকিল ফিচারিং কালার দ্বিতীয় পর্ব।
বিদেশে অনেকগুলো বছর কাটানোর পর অল্পদিন হলো আবার ফিরে এসেছি ঢাকায়। নিজ জন্মস্থানের প্রতি আকর্ষণ কী কখনো মলিন হয়?
'পিঙ্ক ফ্লয়েড' নিয়ে কিছু লেখা আমার জন্য একটা দু:সাহসিক ব্যাপার! আমার মত স্থুল মস্তিষ্কের একজনের জন্য সুপার ট্যালেন্টেড কিছু ব্যাক্তির সম্পর্কে কিছু লেখা অনেকটা আস্পর্ধাও বৈকি!
খবরের কাগজ পড়লে রক্তচাপ বেড়ে যায়। কয়েক মাস ধরেই কোনো সুসংবাদ নেই চারদিকে। নানা ফ্যাকড়ায় পড়ে যখন মেজাজ নষ্ট হতে থাকে, তখন স্ট্রেস কাটানোর জন্যে গান গাওয়ার চেষ্টা করি। ব্যাপারটা আরো ভালো কাটে যখন লোকজনকে জোর করে ধরে সে গান শোনানো যায়। কারণ পৃথিবীতে স্ট্রেসের পরিমাণ একটি ধ্রুবক, একজনের স্ট্রেস কমলে আরেকজনের বাড়বে।
বইটা যে ঠিক কীভাবে হাতে এসেছিল, আজ আর মনে নেই। বন্ধুর বড় বোনের বিয়েতে উপহার দেবার জন্য বোধহয় ‘তক্ষশিলা’ থেকে কিনেছিলাম বইটা, থার্ড ইয়ারে থাকতে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ভ্রাম্যমান লাইব্রেরী থেকে লেখকের “দিশি গান-বিলিতি খেলা” পড়ে বিষয়গুণে ও বিদগ্ধ বিটলেমিতে মুগ্ধ হয়েছিলাম। এবার বইয়ের নামটা আমার খামখেয়ালী মনে বেশ ভালো লাগায় কিনে ফেললাম। রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম বাসে কৌতুহলের বশে আর সময় কাটানোর জন্য বইটা খুল
"এ্যাঁলো--আজিজ সা'ব আছোইন নি?"
বশর চাচা আমাদের বাসায় ফোন করে সব সময়ে এই কথাটা বলতেন।
ফেব্রুয়ারির পাঁচ থেকে উত্তাল স্বদেশ আমার।
খুব অন্যরকম সময় এটা।