ব্যস্ততা আমার অবসর কেড়ে নিয়ে হাতে ধরিয়ে গেছে অবসাদের তোড়া।
একটা ফিল্ড রেকর্ডার কেনার ইচ্ছা ছিলো অনেকদিনের, ব্যাটেবলে পেরে উঠছিলাম না। জিনিসটা হাতে আসার পরও একটু ঘেঁটে দেখার সুযোগ মিলছিলো না ব্যস্ততার জন্যে। আজ দুত্তোরি বলে কাজ থামিয়ে ঠিক করলাম, পরখ করে দেখি জিনিসটা কেমন কাজে দেয়।
গানের রাজ্যে অন্যের সুর নিজের বলে চালিয়ে দেওয়াটা খুবই প্রচলিত একটা ঘটনা। সাধারণভাবে এগুলোকে ‘সুর চুরি’ বলা হয়। সাহিত্য বা সঙ্গীতে অন্যের রচনাকে নিজের বলে চালানোকেই কুম্ভিলত্ব বা কুম্ভিলকবৃত্তি বলা হয়। আমাদের আজকের বাংলা গান সারা পৃথিবীর সব রকম গানের সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে। বাংলা গানে একই সাথে মিশেছে ব্লুজ-কান্ট্রি সং থেকে শুরু করে বাউল-ভাটিয়ালী-কীর্তনের নানান স্রোতধারা। তানসেন থেকে বাক পর্যন্ত এবং এলভি
সঙ্গীত এমন একটি শাখা যেখানে আধুনিকতার নিত্য বসবাস। আধুনিকতার ছোঁয়ায় প্রযুক্তি সবসময়ই সঙ্গীতকে নতুন মাত্রা দিয়ে এসেছে। আর তাই সঙ্গীতের বিবর্তনে আধুনিক ইন্ট্রুমেন্টের চমৎকপ্রদ ব্যবহারই পারে নতুন ধারার জোয়ার এনে দিতে।
আপনারা নিশ্চয়ই ঋত্বিক ঘটকের “মেঘে ঢাকা তারা” দেখেছেন!
গোধূলির বর্ণিল আলোর উৎসব শেষে সন্ধ্যা হবে হবে প্রায়। আমি আর নানাজান পেনশনের টাকা তুলে বাড়ি ফিরছি। রাস্তায় নানাজানের কাছ থেকে ৩০ টাকা নিয়ে নানাজানকে রিক্সায় বসিয়ে রেখে কিনতে গিয়েছি এল.আর.বি-ফিলিংসের 'ক্যাপস্যুল ৫০০ মিলিগ্রাম'। আমার কেনা অডিও ক্যাসেটের অনেকগুলোই নানাজানের মমতাময় স্মৃতিতে আবৃত।
উৎসর্গঃ যারা মমতা আর ভালোবাসা মিশ্রিত হৃদয়ের শুদ্ধতম আবেগ নিয়ে লতিফুল ইসলাম শিবলী’র কথামালাগুলো সুরবিন্যাস, যন্ত্রসঙ্গীত ও কণ্ঠের যাদুকরী সম্মোহনে ছড়িয়ে দিয়েছে শহর থেকে গ্রামে . . . আলোক বার্তা নিয়ে প্রতিটি অন্ধকার প্রকোষ্ঠে।
আমরা যারা দেশের বাইরে থাকি তাদের মন সাধারনতঃ যেকোন উৎসব পার্বণে খুব খারাপ থাকে। প্রিয়জনদের সব সময়েই মিস করি। কিন্তু বিশেষ বিশেষ দিন গুলো যেমন, পহেলা বৈশাখে, পৌষ সংক্রান্তিতে, ঈদে-পুজোয়-পার্বণে--মনটা অতিরিক্ত খারাপ হয়। আমি দেশের বাইরে ঈদ করছি আজ এগারো বছর হয় প্রায়। মাঝ খানে একবার দেশে গিয়েছিলাম এবং ভাগ্যের ফেরে একটা ঈদ পেয়েও গিয়েছিলাম। বহুদিন পর আমি ছোটবেলার মতন খুশি হয়েছিলাম সেদিন। ঐ একটি উজ্জ্বল
অনেক দিন ধরেই বাংলাদেশের অডিও জগতের জনপ্রিয় কিছু ব্যান্ড অ্যালবাম নিয়ে পোষ্ট দেব ভাবছিলাম। ভাবনা আর কাজে পরিণত করে ফেলার মধ্যে ফারাক অনেক। প্রায়ই আমার ভাবনাগুলো ভাবনাতেই স্বীমাবদ্ধ থেকে যায়। এই ভাবনাটাও তেমন-ই। তবে, আসন্ন ঈদ উপলক্ষে প্রকাশিত মিউজিক অ্যালবামগুলো এবং এর বাজার কাটতি দেখে একসময়ের একনিষ্ঠ শ্রোতা-ভক্ত হিসেবে বুকে হাহাকারের মাতম জেগে উঠলো কেন যেন!
(বিনীত অনুরোধ ঃ এটি সেই অর্থে কোনও লেখা নয়, নিজের বিচ্ছিন্ন কিছু ভাবনাকে প্রকাশের চেষ্টা মাত্র। মোডারেটর এর কাঁচি ফাঁকি দিয়ে যদি পাঠকের মুখ দেখে (যদিও আশা কম) দয়া করে সবধরনের ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন )
আমাদের দেশে বোধহয় না মরলে খেতাব টেতাব পাওয়া যায় না !!!!
না না, আমার কোন খেতাব পাওয়ার শখ হয়নি, এতো আগে মরার তো নয়ই ; খুব খুব প্রিয় আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে বলছি।