একটি কমিউনিটি ব্লগের বা রাইটার্স কমিউনিটির জন্য টিজার খুব গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে একটি পাতায় সব লেখা প্রদর্শিত হয় এবং লেখার একটি অংশ পাঠকরা পড়ে যাচাই করেন সেটা বাকি অংশ পড়বেন কিনা। এই টিজার থেকে বঞ্চিত করা মানে পাঠককে তার একটু সুক্ষভাবে ঠকানো। পাঠক তখন বাধ্য হবেন সেই পোস্টে ঢুকতে (এবং কিঞ্চিত বিরক্ত হবেন)।
অভ্র কী, সেই পরিচয় দেওয়ার জন্য এই লেখা না...
অভ্রর গুনগান গাওয়ার জন্যও না...
মেহদী হাসান খান এমনিতেই লাজুক ছেলে, তাকে নতুন করে লজ্জা দেওয়ার জন্যও এই পোস্ট না...
তাহলে এই লেখা কেন?
আমি মনে করি অভ্রর কাছে আমার অনেক ঋণ
আর এই জিনিস বানানোর অপরাধে মেহদীকে আজীবন শ্রদ্ধা জানায়ে বিব্রত করা জায়েজ আছে।
ক্ষমতা থাকলে মেহদীকে একুশে পদক দিতাম। পারি না...
কিন্তু অন্তত একটা কাজ করতে পারি
গ্রুপ পর্বের আনন্দ, বিষাদ, এবং উন্মাদনার শেষে শুরু হতে যাচ্ছে নকআউট পর্বের খেলা। প্রেডিকশন গেমের এই রাউন্ড চলবে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে ফাইনাল পর্যন্ত। বরাবরের মতো এবারও অংশ নিতে পারবেন সচলায়তনের সকল পাঠক। পয়েন্ট ও প্রশ্নের ধাঁচ কিছুটা বদলে যাচ্ছে এই রাউন্ডে।
বিশ্বকাপ প্রেডিকশন গেম-এর ৫ম রাউন্ডের প্রশ্ন প্রকাশিত হলো। গ্রুপ পর্যায় শেষ হওয়ার পর ২য় থেকে ৫ম পর্বের ফলাফল একত্রে প্রকাশিত হবে। খেলার নিয়ম থাকছে আগের মতোই। খেলার ফলাফল অনুমান করুন এবং দুটি পৃথক প্রশ্নের জবাব দিন। বিজয়ী দলের আপেক্ষিক শক্তি অনুযায়ী পয়েন্ট অর্জিত হবে।
কয়েকজন সদস্যের কাছ থেকে প্রাপ্ত সংবাদের ভিত্তিতে ধারণা করা হচ্ছে যে সচলায়তনের একাউন্ট গুলোতে একটি গণ পাসওয়ার্ড ক্র্যাকডাউনের প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে। সচলায়তন, সন্দেশ এবং অতিথি লেখক একাউন্ট গুলোতেও একই রকম ইমেইল এসেছে আমাদের কাছে।
একটু বিরতি দিয়ে আবারও এলো বিশ্বকাপ প্রেডিকশন গেম।
কিয়দ্কাল পূর্বে সচলের মডুরামগণ প্রবীণ সচলদের নিন্দার বিশেষরূপ ভাগী হইয়াছেন। তাঁহাদের প্রতি এতদ্পরিমাণ কোপবর্ষণের হেতু, তাঁহারা নেতাজী সুভাষচন্দ্রের জন্মদিবস উদ্যাপনের নিমিত্ত কতিপয় সুহৃদ্কে স্বাধীনতা দান করিয়াছেন, হাচলত্বের নিগড় হইতে মুক্তি প্রদান করিয়া। অভিজ্ঞ সচলমাত্রেই জানেন, এই মুক্তি সহজে আসে নাই – দীর্ঘ দিন ধরিয়া দীপ্ত সংগ্রামের পথে গড়ে সাড়ে উনত্রিশটি পোস্ট করিয়া তবেই এই উদ্যমী ব্যক্তিবর
সময় হলো প্রেডিকশন গেম-এর তৃতীয় রাউন্ডের। নিয়ম একই রকম থাকছে। যেকেউ অংশ নিতে পারবেন, পয়েন্ট পাবেন আপনার পছন্দের দলের তুলনামূলক শক্তিমত্তা অনুযায়ী, ফলাফল জানতে পারবেন এই পোস্টে, সচলায়তনের পাতায়। ভোট দেওয়ার শেষ সময় প্রথম খেলা শুরু পর্যন্ত। সময়সীমা বিবেচনায় এই রাউন্ডে খেলার ফলাফল সম্পর্কিত প্রশ্ন থাকছে ৯টি। সাথে থাকছে যথারীতি ৩টি বাড়তি প্রশ্ন।
দ্বিতীয় রাউন্ডের জন্য ভোট দেওয়ার সুযোগ বন্ধ করা হলো। ভোটের বিশ্লেষণ এবং প্রথম রাউন্ডের বিজয়ীদের নাম সংযুক্ত।
মুখবন্ধ:
ডিটেকটিভ গল্প/উপন্যাসের দিক দিয়ে বাংলা সাহিত্য বেশ সমৃদ্ধ হলেও স্পাই থ্রিলারের ক্ষেত্রে বাংলা সাহিত্য রীতিমত দুঃখজনক পর্যায়ে রয়ে গেছে। সেই উনিশশো ছেষট্টি সাল থেকে মেজর মাসুদ রানা একাই দুহাতে সামলাচ্ছে বাংলার স্পাই থ্রিলার জগত।
মাসুদ রানার সাফল্যে উদ্বুদ্ধ হয়ে জেমস হ্যাডলি চেজ, ফ্রেডেরিক ফোরসিথ, অ্যালিস্টেয়ার ম্যাকলীন, উইলবার স্মিথ প্রমুখ খ্যাতনামা লেখকেরা মাসুদ রানার গল্পগুলোকে নিজেদের গল্প হিসাবে চালিয়ে দিয়ে বিশ্বজোড়া খ্যাতি লাভ করে। মাসুদ রানা রয়ে যায় বাংলার ঘরে ঘরে।
প্রায় চুয়াল্লিশ বছর পর দুই হাজার দশ সালে এসে মেজর মাহমুদ খুদাপেটে মাসুদ রানার কাজের ভার খানিকটা লাঘবের দায়িত্ব নিলেন।
২০১১ সালে এসেও আমাদের অবস্থা “সমগ্র বাংলাদেশ দুই স্পাই”।