অধিক কী বলি আর
পাখটিভিস্ট বন্ধু ওয়াছিম কাগমারির কথা।
হলে গেনু পরস্ত্রীক, 'হাওয়া' সিনামাটি অবলোকিনু
বাইর হইতে না হইতে কুথা হতে আসিয়া সে ঠাসিল কলার মম।
হুঙ্কারিয়া শুধাল কুশল, খেলায়েত কবি! শালিকের মাংস দিয়া ভাতভুত খেয়ে
খুব মুটাগাটা হয়েছস দেহি! তারপর সে দৃষ্টি হানে হাওয়াসাথী পরস্ত্রীর দিকে,
হাসে কিটিকিটি।
আমি পড়ি মহা মুশকিলে। শালিকের মাংস আমি কেন খাব? পাবই বা কুথা?
প্রবাসে বসে দেশের সিনেমা দেখার সুযোগ সঙ্গত বিভিন্ন কারণে সীমিত। 'হাওয়া' সে সব সীমানা পেরিয়ে আমার নাগালে আসার পর দেখে ফেললাম চটপট।
‘সত্যজিৎ আর ঋত্বিকের মধ্যে তফাতের কথা সবাই বলেন কিন্তু এদের মধ্যে কতটা যে মিল সেটা কেউ বলেন না। ওঁরা একই জেনারেশনে বিলং করতেন, একই ধরনের আশাবাদ, একই মানবিকতায় বিশ্বাসী। সত্যজিৎ-ঋত্বিকের প্রতিটি ছবিই শেষ হয় আশাবাদে।‘
[justify]সামিরা। যুগোস্লাভিয়ার সারায়েভো শহরে বাবা-মা আর ছোট বোনকে নিয়ে ওদের সংসার। যাকে বলে সুখের সংসার। কলেজ থেকে পাশ করার পরই সামিরার চাকরি হয় দূরের এক দুর্গম গ্রামে। শিক্ষকতার চাকরি। জীবনের প্রথম চাকরি নিয়ে উচ্ছ্বসিত সামিরা বাবা-মায়ের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে সেই গ্রামে যাবার বাসে ওঠে। আর সেখান থেকেই শুরু হয় তার জীবনের নতুন অধ্যায়।
কেন ওরে ইতালি মনির তুমি আনপড় চিউবাকার মত হট্টগোল করে
বলেছিলে কানট্রি সিষ্টেমকে ফাক কর?
জুলিয়াছ সিজারুদ্দৌলার দেশে এতডি বৎসর গুজরে জীবন
কিছুই কি শিখ নাই ছলাকলা পূর্বরাগ
মেক লাভ, নট ফাকাফাকি?
একেই কি বলে সভ্যতা? উড়ে এসে ফুঁড়ে দিবে পরিযায়ী উটপাখির মত?
কানট্রি সিষ্টেমকে তুমি একদিন সন্ধ্যা বা রাইতে
ডেটে যাইতে ফুসলাইতে
পার না কি?
১৩ বছরের অ্যামি সড়ক দুর্ঘটনায় মাকে হারিয়ে নিউজিল্যান্ড থেকে চলে আসে পৃথিবীর অপর প্রান্তে কানাডার অন্টারিওতে তার বাবার সাথে থাকার জন্য। সদ্য মা-হারা বিষণ্ণ কিশোরী কারো সাথেই ঠিকমত আর মানিয়ে চলতে পারে না, নতুন বন্ধুত্বও হয় না কারো সাথে। তার বাবা আবার একজন শখের বৈমানিক ও ভাস্কর। এর মাঝে তাদের বাড়ীর কাছে নির্মাণকর্মীরা একটা ছোট বন ধ্বংস করে ফেলে বুলডোজার দিয়ে গাছ উপরে ফেলে, এবং সেখানে ঘুরতে যেয়ে ছোট্ট
চারটি অসমীয়া লোককথা। চারজনের মায়ের গল্প। সেখানে একজন হিংসুটে লোভী মা। আরেকজন এক চালতার মা। এক মায়ের শুধুই কোলখালি হয়। আরেক রাক্ষসী কখনো চায়নি মা হতে। কিছু অন্ধকার কিছু অদ্ভুত রসের গল্প। অসমীয়া ভাষার বিখ্যাত সাহিত্যিক লক্ষ্মীনাথ বেজবরুয়ার "বুঢ়ী আইৰ সাধু" (বুড়ি আইর সাধু) থেকে চারটি গল্পকে আশ্রয় করে চলচ্চিত্রখানি নির্মিত। "সাধুকথা" আমাদের ভাষায় রূপকথার সমার্থক। "বুঢ়ী আইর সাধু" হল গিয়ে কিনা আমাদের ঠাকুরমার ঝুলি।