তুম্বাড় চলচ্চিত্রের মূল বিষয় মানুষের তৃতীয় রিপু। লোভ। অন্ধ সর্বগ্রাসী লোভ। আর এই লোভের শুরু এক পৌরাণিক কাহিনী দিয়ে।
আমরা বই পড়তে পড়তে চিন্তা করতে পারি। কারণ কয়েকটি বর্ণের মধ্যে দিয়ে কল্পনায় ধ্বনি এবং ইমেজ বা চিত্রকল্প তৈরি করতে করতে আমরা বইকে পড়ি। অক্ষরের মধ্যে ছবি ভেসে ওঠে। শব্দরা জেগে ওঠে। তাই বই পড়া মানে মাথার মধ্যে সিনেমা দেখা। নিজের তৈরি সিনেমা।
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: আমার চিত্রনাট্য লেখার উপর কোন আনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ নেই। যেহেতু এটি আমার বর্তমান পেশা না কাজেই আমি চিত্রনাট্যকারদের সাথে খুব বেশি আড্ডাও দেইনি। তাই বন্ধুদের সাথে সাথে ঘুরে অনানুষ্ঠানিক শিক্ষার সুযোগও হয়নি।
১৯২৯ সালের এপ্রিল মাসের এক সন্ধ্যা। প্যারিসের আরসুলিন স্টুডিওর চারশো আসনের প্রেক্ষাগৃহ সেদিন কানায় কানায় পূর্ণ! আলো নিভে যেতে দর্শকরা এমন এক অনুভূতির মুখোমুখি হলেন যা এযাবৎ ছিল অনাস্বাদিত।
"একদা...
একটা ব্যালকনি। রাত। একটা লোক ব্যালকনির ধারে দাঁড়িয়ে ক্ষু্রে শান দিচ্ছে।
লোকটা জানলা দিয়ে আকাশের দিকে তাকাল।
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: আমার চিত্রনাট্য লেখার উপর কোন আনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ নেই। যেহেতু এটি আমার বর্তমান পেশা না কাজেই আমি চিত্রনাট্যকারদের সাথে খুব বেশি আড্ডাও দেইনি। তাই বন্ধুদের সাথে সাথে ঘুরে অনানুষ্ঠানিক শিক্ষার সুযোগও হয়নি।
[justify]
সহস্র বছরের স্হির বিশ্বাসের হেজিমনিতে যে কোনো আঘাত আমরা সইতে পারিনা। সংস্কারের মিথ ভেঙে পড়ার আশঙ্কা দেখলে আমরা কেমন একাট্টা হয়ে হৈ হৈ করে উঠি। নিজে আমিষভোজী বা বিবাহের বিপক্ষের বলেই যেন বিপরীত অবস্হানের মানুষের পছন্দকে প্রশ্নবিদ্ধ করায় আমার রায় দেবার অধিকার জুটে যায়।এক্ষেত্রে কোনো ব্যক্তির একান্ত ব্যাক্তিগত যৌন আচরণের সাথে যদি আমাদের ছকবন্ধ পছন্দের ঠোকাঠুকি লাগে তবে তো হয়েই গেল!