দ্য লাষ্ট কিং অফ স্কটল্যান্ড! কেমন অদ্ভুত নামের চলচ্চিত্র, স্কটল্যান্ডের আবার স্বাধীনতা হল কবে, রাজাই বা পেল কোথায়! আর সম্পূর্ণ চলচ্চিত্রের পটভূমিই আফ্রিকায়! আর স্কটল্যান্ডের শেষ রাজা আসলে একজন আফ্রিকান!
পদ্মা সেতুর ভাগ্যে কী আছে তা এখনো আমরা জানি না, বিশ্ব ব্যাংকের আনীত দুর্নীতির অভিযোগগুলোর প্রমাণও নাকি এ সপ্তাহে অর্থমন্ত্রীর কাছে দেয়া হয়েছে, আর নতুন যোগযোগ মন্ত্রী বলছেন- চায়না নয়, মালয়েশিয়ার অর্থায়নেই হবে পদ্মা সেতু। তিনি বলেছেন, পদ্মা সেতু হলো আমের মতো- সিজন ব্যাপার না, ব্যাপার হলো, জনগণের দাবীকৃত আম পাওয়া যাবে কিনা সেটা। তবে রাষ্ট্রিক কূটনৈতিক গতিবিধির দিকে লক্ষ্য রেখেই বোধ করি, এম অনন্ত জলিল
মর্ত্যের বুকে এক বিশাল স্বর্গ, হিংস্র কোন পশু সেখানে নেই, নেই প্রাকৃতিক তাণ্ডব, সময়ের সাথে বিশেষ কিছুই বদল হয় না এমন এক অদ্ভুত ভূখণ্ড। মানুষের দল ৪৫ থেকে ৫০ হাজার বছর আগে অগভীর আদি সমুদ্র পাড়ি দিয়ে পৌঁছেছিল এই বিশাল দ্বীপ মহাদেশে, আড়াই শতাধিক ভিন্ন ভাষা-ভাষী নৃগোষ্ঠীর উদ্ভব ঘটল এত হাজার বছরে অতঃপর তাহারা সুখে শান্তিতে বসবাস করিতে লাগিল। এমনটাই ছিল আবহমান কাল ধরে, হঠাৎ পরিবর্তন হয়ে গেল সবকিছ
তোপখানা রোডের মোড় থেকে বিজয় নগরের দিকে একটু এগোলেই হাতের বাঁয়েই ছিলো বাইসেন্টেনিয়ান হল। আমেরিকান কালচারাল সেন্টারের একটি অডিটোরিয়াম। সত্তরের দশকের শেষ দিককার কথা। এই বাইসেন্টিনিয়ান হলের খুব কাছেই ছিলো ‘ফ্ল্যামিঙ্গো’ নামের ক্যাফে টাইপের ছোট্ট একটি রেস্টুরেন্ট। বন্ধু শার্লিকে(এখন আমার স্ত্রী)নিয়ে ওই ক্যাফেতে যেতাম চটপটি খেতে। ফ্ল্যামিঙ্গোর চটপটি তখন মোটামুটি বিখ্যাত। (সেই কৈশোরে ওই ক্যাফের টম্যাটো ক
বিলুপ্তপ্রায় প্রেক্ষাগৃহ ও একটি আশঙ্কা
১৯৩৯ সালের কথা। মধ্য ইউরোপের দেশ পোল্যান্ডের উপরে হঠাৎ করেই দুই দিক থেকে চড়াও হল জার্মানির হিটলারের নাৎসী বাহিনী এবং স্ট্যালিনের লাল বাহিনী (সোভিয়েত সাম্যবাদের ঝান্ডা উড়িয়ে), দখল করে নিল তারা একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশের ভূখণ্ড কেবলমাত্র আগ্রাসনের কারণে। আর আশ্চর্যজনক ব্যাপার এই আক্রমণের জন্য সেই দুই সরকারের মধ্যে চুক্তি পর্যন্ত সাক্ষরিত হয়েছিল!
১৯৭৩ সালের শরৎকালের এক সন্ধ্যায় বৃষ্টি ঝির ঝির ইস্তাম্বুল। ব্রিটিশ সওদাগরি প্রতিষ্ঠান এক্সপোর্ট-ইম্পোর্ট এর টেলেক্স ঘর। টেলেক্স যন্ত্রের পাশে অধীর আগ্রহে বসে আছে রিকি টার। অন্য সন্ধ্যাগুলোতে রিকিকে আমরা দেখতে পেতাম ইস্তাম্বুলের নিষিদ্ধ এলাকার কোন নাইটক্লাবে। নাইটক্লাবের তরুণীদের মধ্যে যারা রিকির নীল চোখ আর চোস্ত তুরকী বোলচালের রহস্য সমাধান করতে গিয়ে আর সুশীল দূরত্ব রাখতে পারেনা, তাদের কেউ হয়তো ব
লাল টিপ ছবির ব্যাপক প্রচার প্রচারনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে এবং দেশীয় চলচিত্রের উন্নতি সাধনের মহান ব্রত নিয়ে বলাকা সিনেমা হলে দেখে আসলাম লাল টিপ। আধা প্যারিস আধা ঢাকা-ধামরাই এ ধারনকৃত লাল টিপ ছবি দেখে যা মনে হল তা বলার ভাষা নেই! ছবি দেখে যে টিপের কথা মনে হল সেটাই কার্টুনে আঁকাবার চেষ্টা করলাম!