[justify]পিচ্চিকালে গাছ থেকে বাদুড় ঝোলা দেখতে যাওয়া আমার অন্যতম পছন্দের কাজ ছিল ।প্রায় সন্ধ্যায় সেজ মামার হাত ধরে পদ্মা নদীর পাড়ে, শাহ্ মখদুম কলেজের ধারে যে বিশাল প্রাচীন বটগাছটা ছিল,সেখানে বাদুড় ঝোলা দেখতে যেতাম। সেইসব সন্ধ্যায় কালো কালো বাদুড়ের উল্টামুখো ঝুলে থাকা দেখে আমি খুব রোমাঞ্চিত হতাম। কি ভীষণ রহস্যময় মনে হত সেইসব সন্ধ্যাগুলো। তারপর একদিন একটা গল্প পড়লাম বাদুড়দের নিয়ে। একটি
প্রতি বছর ডিসেম্বর মাস ফিরে আসল আমার বাবার কথা খুব মনে পড়ে, ১৯৭১ সালের শেষের দিকে, বাবার বয়স তখন হয়ত ২২ ছুঁই ছুঁই, নাকি আরও কম, জমাদার কৃষকের ছেলে, লেখাপড়া করে গ্রামের স্কুলের শিক্ষক হয়েছিলেন ( তখনো উচ্চ শিক্ষার্থে শহর অভিমুখে যাত্রা করেন নি), কিন্তু ১৯৭১এর সম্মুখ সমরের মুক্তিযোদ্ধা, অনেক অনেক বার বেঁচে গেছেন শত্রুর গুলী থেকে, যুদ্ধাহত প্রিয় বন্ধুকে পৌঁছে দিয়েছেন সীমান্তের অপর পারের হাসপাতা
"বিশ্বজিৎকে ছাত্রদল মেরেছে বস, খোঁজ নিয়ে দেখেন।"
"শুধু বিশ্বজিৎকে নিয়ে সবাই মাতছে কেন? ঐদিন তো আরো ৩জন মারা গেছে হরতালের সহিংসতায়। সুশীল/মানবতাবাদীরা শুধু বিশ্বজিৎকে নিয়ে পরে আছে কেন?"
"বিশ্বজিৎকে যারা মেরেছে তারা শিবির, ছাত্রলীগে ইনফিল্ট্রেট করেছে। ছাত্রলীগের বদনাম করতে।"
গতকাল মাত্র ৫ মিনিটের মধ্যে একটি ঘটনা ঘটিয়েছে সরকারদলীয় ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। প্রকাশ্য দিবালোকে শত শত মানুষ এবং টিভি ক্যামেরার সামনে তারা কুপিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলছে বিশ্বজিৎ দাস নামের এক যুবককে। এখন প্রযুক্তির যুগ।তুমুল গতিতে এ সংক্রান্ত ছবি এবং ভিডিও বাংলাদেশের আনাচে কানাচে, সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়তে দেরী হয়নি।
আমি আমার ছাত্রজীবনে, ধর্মান্ধ, ধূর্ত, লোভী, খুনে, ধর্ষক বা বিভ্রান্ত ছাড়া কাউকে ছাত্ররাজনীতি করতে দেখিনি। আমি জানি ছাত্ররাজনীতি মানে এসব নয়। আমি জানি, আমার ভাষা, আমার স্বাধীনতা, আমার দেশের ইতিহাস কিভাবে রক্তের অক্ষরে লিখেছে ছাত্ররাই, ছাত্ররাজনীতিই। কিন্তু আমার দুর্ভাগ্য সেই সময়ে আমি জন্মিনি। স্বৈরাচার হঠিয়ে দিতে সমর্থ হয়েছিলো যে ছাত্ররা, তারা ব্যর্থ হয়েছে তাদের মূল্যবোধ, ধ্যান ধারণা, দেশপ্রে
প্রথমে খবরটা শুধু শুনেছিলাম, দেখা হয় নাই তখনো। শোনা আর দেখার মধ্যে যে একটা বিশাল পার্থক্য আছে সেটা বুঝলাম দেখার পর। সামনা সামনি দেখলে কেমন লাগতো সেটা ভেবে রীতিমতো ভয় পাচ্ছি। হ্যাঁ, আমি বিশ্বজিতের কথা বলছি। যখন এ লেখা লিখছি তখন থেকে ঠিক ২৪ ঘণ্টা আগেও সে বেচে ছিলো। তার চোখে স্বপ্ন ছিলো, তার জীবনকে নিয়ে পরিকল্পনা ছিলো। হোকনা সে একজন দর্জির দোকানী, তাই বলে আপনার আমার চেয়ে কোনো অংশেই এগুলো কম ছিলোন
‘তোমাদের মনটা এখন কুমোরের চাকে ওপর বসানো একতাল নরম কাদার মতো। এখন তা দিয়ে তুমি যা বানাতে চাও তাই পারবে। হাঁড়ি চাইলে হাঁড়ি, কলস চাইলে কলস। কিন্তু এই কাদা যখন শুকিয়ে মাটি হয়ে যাবে কিংবা পোড়ালে বাসন-কোসন হবে তখন শত চেষ্টা করলেও তাকে একটুও এদিক-সেদিক করতে পারবে না।’ আমার এক পাইমারি শিক্ষকের বয়ান এটা।
দক্ষিন ফ্রান্সের ছোট্ট গ্রাম বুগারাশ। জনসংখ্যা খুব বেশী হলে দু'শর মত। কোলাহল থেকে দুরে শান্ত, স্নিগ্ধ, প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যে ভরা একটি গ্রাম বুগারাশ। কোন এক অদ্ভুত রহস্যজনক কারণে গত দু'বছর ধরে গ্রামটিতে বহিরাগতের সংখ্যা কিছুটা অস্বাভাবিক হারে বেড়ে গিয়েছে। ছোট্ট গ্রামটির ধারণক্ষমতার বাইরে এরূপ দলে দলে পর্যটকের আগমনে শুরু থেকেই [url=http://www.bbc.co.uk/news/world-europe-20484590]উদ্বেগ প্রকাশ করে
বক্তব্য খুব সংক্ষিপ্ত।
এনামুল হক মণিকে বাদ দিতে হবে।
কার কাছে আবেদন করতে হবে জানি না।
হয়তো আইসিসি করবে, হয়তো বিসিবি'রও ভূমিকা থাকবে।
তবে বাংলাদেশ ক্রিকেটের সাপোর্টার হিসাবে আবেদন জানাই - এনামুল হক মণিকে বাদ দেয়া হোক।
অন্য দলের ম্যাচে কী হবে জানি না। বাংলাদেশ দলের ম্যাচে তো নয়ই---
গতকালও বাংলাদেশের বিপক্ষে ভুল সিদ্ধান্ত দিয়েছে।
আজ শেষ মুহূর্তে রাজ্জাককে ভুল এলবিডব্লিউ দিয়েছে।
মানুষ সাঁতারু হয়, দাবাড়ু হয়, একুশ বছর বয়সে আমরা হয়েছিলাম দুর্ধর্ষ চ্যাটারু। একুশ বছর বয়সে IRC এর যুগে চ্যাট করা শুরু। এ যুগের গেঁদা বাচ্চাদের জন্য IRC কি ছিল সেটা আগে ব্যাখ্যা করি। Internet Relay Chat (IRC) is a protocol for real-time Internet text messaging (chat) or synchronous conferencing...