প্রথম পর্ব – সাফারি সাফারি...
EVERY PERSON THAT BUYS IVORY HAS BLOOD ON THEIR HANDS AND IS AN ACCOMPLICE IN KILLING AN ELEPHANT, CAUSING IMMEASURABLE SORROW AND SUFFERING TO MANY OTHERS. SAY NO TO IVOY!
[justify]বিকেলের দিকে ল্যাবে বসে কাজ করছিলাম, কাজের মাঝেই ইন্টারনেটে কখনও এদিক সেদিক ঘুরাঘুরি। হঠাৎ এই খবরটি চোখে পড়ে,কোটালীপাড়ায় দুর্গার প্রতিমা ভাংচুর । রামুর সেই ভয়ংকর ঘটনার পর(প্রত্যক্ষদর্শী একজন ভান্তের বয়ানে ), আসলে বিগত বেশ কয়েকদিন ধ
নানা কারণে কম্পিউটারকে আমার হিংসা হয়।
প্রথমেই যেটা ঈর্ষনীয় লাগে (অন্তত আমার কাছে) সেটা হল তার স্মৃতিশক্তি! কী বিশ্রী রকমের ভাল স্মৃতিশক্তি তার। কিছুই ভোলে না!
বাংলাদেশে স্যাটেলাইট টিভি দেখার সুযোগ হবার আগ পর্যন্ত টেলিভিশন চ্যানেল ছিল একটি। ফলে তখন রেডিও’র শ্রোতা সংখ্যা ছিল অনেক। স্যাটেলাইট টিভি আসার পর দুম্ করে রেডিও তার শ্রোতার বড় একটা অংশ হারায়। আবার এফ এম রেডিও চালু হবার পর থেকে রেডিওতে যখন নতুন গ্ল্যামার যুক্ত হয়, তখন নতুন শ্রোতা শ্রেণী তৈরি হয়। প্রথম আমলে বাংলাদেশ বেতারে (তখনকার রেডিও বাংলাদেশ) গানের ক্ষেত্রে এক ‘ওয়ার্ল্ড মিউজিক’ ছাড়া বাকী সময় কেবল বাংলাদেশী শিল্পীদের বা বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের গান শোনা যেত।
অনেক টাকা হলে কি কি করব সেই বিষয়ে আমার সবসময়েই অনেক চিন্তাভাবনা ছিলো। টানাটানির সংসার ছিলো। একখানা ডিম ভেজে, চার ভাগ করে তারপরে আলু দিয়ে ঝোল রান্না। অথবা ডিম সেদ্ধ করে সেটাকে আদ্ধেক করে আলু-ঝোল। যদি কোনোদিন একখানা ডিম পুরো পাওয়া যায় তবে বুঝতে হবে বিশেষ কিছু সেদিন।তখন বুঝতাম না, এখন কেনো যেনো মনে হয় পাতলা আলু-ঝোলের ব্যাপারটাই বেশ গরীবী, বড়লোকে নিশ্চিত ভুনা খায়। অনেক টাকা হলে অনেকগুলো ডিম খাব, এই চিন্তায় মশগুল ছিলাম অনেকদিন।
[justify]সময়টা জুন মাস, ২০০১ সাল। কলেজে পড়ি তখন। আমরা চার বন্ধু আর আমার এক কাজিন রাজশাহী থেকে বাসে চেপে বসেছি, উদ্দেশ্য হল তাদেরকে স্বচক্ষে একটি বিশেষ জিনিষ দেখানো। গন্তব্য চাঁপাই নবাবগঞ্জ, আমার দাদার বাড়ি!
কিছু দিন আগে (গত ১০ অক্টোবর) ছিল জগজিত সিং-এর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী।
দেখতে দেখতে এক বছর হয়ে গেল তাঁর চলে যাবার।
মানুষের সবচেয়ে বড় শক্তি খুব সম্ভবত তার শোক সামলে ওঠার ক্ষমতাটা।
যত বড় শোক আসুক না কেন--- কালে কালে আমরা ঠিকই সেরে উঠি। আমাদের মাঝে যারা ভাগ্যবান তারা হয়ত ভুলেও যাই।
আমি খুব ভাগ্যবান কেউ নই। কিছু কিছু জিনিস আমার কিছুতেই ভোলা হয় না। কিছু কিছু ক্ষত আমার কিছুতেই সারে না।
এক পুরাতন ঘুমের জাদু, মঞ্চ জুড়ে তুমুল কলরব,
প্রেক্ষাপটে রঙগুলো সব চর্চিত সরব
আর জাদুকরের ইন্দ্রজালে ফাঁকি...
আমার ক্ষেত্রফলের সরাইখানায় বাকি,
তালপুকুরের আয়না গেছে চুরি;
সনাতন শারদা-সুন্দরী
হারিয়ে ফেলেছে প্রবারণা পূর্ণিমা যতো...
তুমি, আমি, আমাদের চেতনায় আহুত
বাতাসের চাইতেও ছুঁয়ে যাওয়া আরও কোন বোধেরাও লুপ্তপ্রায় --
ক্ষয়ে গেছে তাম্রলিপি, সমপ্রাণ বোধ, বিলুপ্ত বিহার...
বাইরের দুনিয়াটাকে দরজার বাইরেই আটকে রাখা খুব কঠিন একটা কাজ। বিশেষ করে আজকালকার এই ইন্টারনেট, অনলাইন মিডিয়া, সামাজিক নেটওয়ার্কিং এর যুগে। আপনি না চাইলেও নাছোড়বান্দা দুনিয়াটা ঠিকই আপনার দরজায় ধাক্কাধাক্কি শুরু করবে। এড়িয়ে যেতে চাইলেও পারবেন না। দরজাটা একটু ফাঁক করামাত্রই প্রথমে মাথা, তারপরে গলা, তারপরে কাঁধ গলিয়ে আপনাকে বলতে গেলে ধাক্কা দিয়েই ঘরে ঢুকে পড়বে। তারপরে কোনকিছুর তোয়াক্কা না করেই আপনার প