খবর-১:
সোনালী ব্যাংকের রূপসী বাংলা শাখা (সাবেক শেরাটন) থেকে জালিয়াতির মাধ্যমে ২০১০-১২ সময়ে ২৬৬৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে হলমার্ক গ্রুপ। [০১]
খবর-২:
[justify]আমি ,বিটু আর রতন সেই বাল্যকাল হইতেই প্রানের বন্ধু, তিনজন হইবার কারনে আর মানিকজোড় বলিতে পারিলাম না। তবে আপাতত হরিহর আত্মা কহিতে পারি, যদিও শুনিয়াছি যে হরিহর একটি হিন্দুয়ানি শব্দ, আর আমরা প্রত্যেকেই হইলাম যবন। তবুও যে কয়দিন বর্তমানকালের এই স্বল্প সংখ্যক হিন্দু আমাদের দেশে উপস্থিত রহিবে সে কয়দিনের নিমিত্তে আমরা হরিহর আত্মা। লোকমুখে শুনিতে পাইয়াছি যে, অচিরেই এই দেশ হইতে সকল হিন্দু, বৌদ
[justify]এই বছরের মাঝামাঝি সম্ভবত মে মাসের শেষ দিকে আমি আমার বন্ধুদের অনেকের ফেসবুকে একটা ভিডিও শেয়ার দেখতে পাই, তখন আমি খুব ব্যাস্ত সময় কাটাচ্ছি, তবুও বার বার ভাবনা মনে কেন সবাই এটা শেয়ার করছে, কি আছে এতে? কৌতূহলের জয় হল শেষ পর্যন্ত!
মধ্য দুপুর। ঠিক মাথার উপর সূর্যটা তীব্ররোষে গনগনে তাওয়ার ওম ঢালছে। ফ্লাই ওভারের উপর সিঁড়ির ডান পাশটায় বসে আছে ছেলেটা। বয়স দশ কি বারো, কিন্তু বয়সের তুলনায় শরীর ভেঙ্গে গেছে বহু আগেই, জীর্ণ শরীরের ভারটুকুও অনেক বেশি ঠেকে তার কাছে। সকালে বাবা রিক্সাটা নিয়ে বের হওয়ার সাথে সাথে সৎ মা এনে বসিয়ে দিয়ে যায় এখানে, বসে থাকে সে, জলন্ত সূর্যের ঝাঁজ তার চামড়া ঝলসে বাষ্প বের করে দেয়, অস্পষ্টে যেন নিজেকেই বলে - "আ
বাংলা ভাষায় প্রমিত বনাম অপ্রমিত, শুদ্ধ বনাম অশুদ্ধ, আঞ্চলিকতা বনাম সর্বজনীনতা, সুন্দর বনাম অসুন্দর, সংস্কৃতি বনাম অপসংস্কৃতির তক্ক লেগেই আছে...
[justify]
গত সপ্তাহে কক্সবাজার জেলার রামু’তে বৌদ্ধ সম্প্রদায় যে ন্যাক্কারজনক সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসের শিকার হয়, তাদের বাড়ীঘর উপাসনালয় জ্বালিয়ে দেয়া হয় এবং এর ধারাবাহিকতায় উখিয়া এবং পটিয়াতে ও একই ঘটনা ঘটে- অনেকেই তাকে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলতে চাইলে ও বাস্তবতা কিন্তু তা নয়।
অনেক গনমাধ্যমে এটি ‘সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা’ বলা হলে ও এটি কোন দাঙ্গা ছিলোনা- এটা স্পষ্টতঃ ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের একতরফা সন্ত্রাস। আমি একই সাথে আরেকটা শব্দ ব্যবহার করতে চাই ‘ সামাজিক শুভবোধ’।
১।
শুক্রবার দুপুরে শিশুমেলার কাছে রাস্তা পার হওয়ার সময় থমকে দাঁড়াতে হল। ডিভাইডারের উপরে নোংরায় মাখামাখি হয়ে একটা বাচ্চা ছেলে পড়ে আছে। দেখে মনে হচ্ছিল মৃত! কত হবে বয়স? ১২ বা ১৩! শরীরে হাড় আর চামড়া ছাড়া কিছু অবশিষ্ট নেই। কি হয়েছিল ছেলেটার? চুরি করতে গিয়ে মার খেয়েছে? কিন্তু তাহলে তো এতক্ষণে পুলিশের নিয়ে যাওয়ার কথা! কাছে গিয়ে বুঝতে পারলাম এখনো বেঁচে আছে। কিন্তু দেখে মনে হচ্ছে না বেশিক্ষণ থাকবে।
বাংলাদেশে গত কিছুদিন ধরে যেই বিষয়টি নিয়ে সব থেকে বেশি আলোচনা হয়েছে সেটি সাম্প্রতিক সময়ে রামু,পটিয়া,উখিয়া এই অঞ্চলগুলোতে ঘটে যাওয়া সাম্প্রদায়িক নির্যাতন, এটি নির্দ্বিধায় বলা যায়। এই সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ যখন সোচ্চার হয়েছে, তখন অন্য সকল ঘটনার মতো এই ঘটনাতেও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে সুযোগসন্ধানী একটি গোষ্ঠী। যেখানে সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে শুভশক্তি ও মানবিকতার উত্থানের প্রশ্নে আ
বউ পালনে আমি যে সিদ্ধহস্ত, তা বলবো না (অবশ্য বউ পালনে কেই বা কবে সিদ্ধ হস্ত হতে পেরেছে?), তবে চিন্তা করে দেখলাম, যারা এখন শিশু পালন করছে, তারা শিশু পালন নিয়ে লিখবে (যেমন তাসনীম ভাই), আবার যাদের টিন এজ বাচ্চা আছে, তারা টিন এজারদের সমস্যা নিয়ে লিখবে, যারা প্রেম করছে, তারা গার্লফ্রেন্ড/বয়ফ্রেন্ড/রিলেশনশীপ নিয়ে লিখবে, তাই চিন্তা করে দেখলাম, নব্য বিবাহিত স্বামী কিভাবে তার বউ পালন করবে, তা নিয়ে কিছু এক
হুটহাট কয়েকটা লাইন এসে মাথায় হাতুড়ির আঘাত করে যায়। ভাবি, লিখে রাখবো এখানে ওখানে। আজ যেমন সাত সকালে নিজেই আওড়ে গেলাম, “অনুভুতিগুলো সব পুরনো হয়ে যাচ্ছে। তরতাজা স্মৃতি বলে কিছু নেই। এই সেদিনের প্রেম-প্রণয়ও আজ বিগত দিন। আরও আগের ডানডাস স্কয়ার স্বপ্নের দৃশ্যের মতো ঘোলাটে। আজ দিনটুকু বেঁচে আছে কেবল, ব্যক্তিগত জামায়।" জানি, এ লাইনগুলো আর লেখা না হবে অন্য কোথাও। মুছে যাবে স্মৃতি থেকে। এই করি, ঐ করি, হাতি