বহুল আলোচিত পদ্মা সেতু প্রকল্পে ফেরত এসেছে বিশ্বব্যাংক। গত এক বছর ধরে এই ইস্যু নিয়ে অনেক কথা হয়েছে, অনেক জল ঘোলা হয়েছে, অনেক রকম গুজব ডালপালা মেলেছে। শেষ পর্যন্ত বিশ্বব্যাংক ফিরে আসায় সব পদ্মা সেতু কেন্দ্রিক সব পক্ষই খুশি। বিশেষ করে বর্তমান সরকার তথা আওয়ামী লীগের জন্য এটি একটি হাফ ছেড়ে বাঁচার মত খবর।
সঙ্গীত এমন একটি শাখা যেখানে আধুনিকতার নিত্য বসবাস। আধুনিকতার ছোঁয়ায় প্রযুক্তি সবসময়ই সঙ্গীতকে নতুন মাত্রা দিয়ে এসেছে। আর তাই সঙ্গীতের বিবর্তনে আধুনিক ইন্ট্রুমেন্টের চমৎকপ্রদ ব্যবহারই পারে নতুন ধারার জোয়ার এনে দিতে।
এয়োদশ সংশোধনী আনুষ্ঠানিকভাবে বাতিল করে উচ্চ আদালতের রায় পূর্ণাঙ্গ আকারে প্রকাশিত হল। এর অর্থ হল বহুল আলোচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার আর থাকছে না। তবে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সমঝোতার মাধ্যমে আগামী দুটি সাধারণ নির্বাচন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মাধ্যমে হতে বাধা নেই। তবে কেবল নির্বাচিত সংসদ সদস্যেরাই সেই সরকারে থাকতে পারেন।
ম্যামের হাতে ডাস্টার ছিলো ছুড়ে মেরেছে
উঃ বড্ড লেগেছে।
সরকারের শেষ সময়ে এসে মন্ত্রিসভার কলেবর বাড়ান হল। মন্ত্রিসভা পুনর্বিন্যাসও করা হল। সরকার বলছে এটি একটি রুটিন ওয়ার্ক। অন্যদিকে বিরোধী দল বলছে এটি ডুবন্ত নৌকা বাঁচানোর শেষ চেষ্টা ছাড়া আর কিছুই নয়।
জেফরি আর্চারের পরিচয় মূলত একজন থ্রিলার লেখক হিসাবে। সারাবিশ্বে তার লেখা বইয়ের প্রচুর জনপ্রিয়তা এবং কাটতি রয়েছে। এর বাইরে তার আরেকটি উল্লেখযোগ্য পরিচয় তিনি একজন প্রাক্তন বৃটিশ রাজনীতিক এবং এমপি- ইংল্যান্ডের টোরি পার্টির। আর্চারের বইয়ের আলোচনায় এই বিষয়টি বিবেচনায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
ফেসবুকে আমি বেশ কিছু প্রগতিশীল আর মুক্তমনা তরুণকে সাবস্ক্রাইব করি। বিভিন্ন বিষয়ে তাদের উক্তি এবং মন্তব্য আমাকে উদ্দীপ্ত করে। বাম ধারায় বিশ্বাসী এই যুবকদের মন্তব্যে ব্যাপক লাইক এবং শেয়ার পরে, আমি নিজেও দেই। কিন্তু বিপত্তিটা ঘটে যখন তারা মাওবাদ আর কমিউনিজম সম্পর্কে পোষ্ট গুলো দেন। হতাশ হয়ে দেখি, আমাদের প্রগতিশীলদের শ্রেণী মুক্তির ধারনা এখনো কৈশোরের রোমান্টিকতার স্টেজ পার হয়নি।
-বাবা, পার্কের বই আছে?
-জ্বী স্যার।
-মেডিকেল সায়েন্স- সায়েন্স না আর্টস?
-স্যার, সায়েন্স।
-সায়েন্স তো বাবা নিজের ভাষায় বানিয়ে বললে হবে না, আর্টস বানিয়ে বলার বিষয়; আর সায়েন্স কীসের বিষয়?
-জ্বি স্যার, মুখস্থের।
-হ্যাঁ, এইবার ঠিক আছে, যাও।
আপনারা নিশ্চয়ই ঋত্বিক ঘটকের “মেঘে ঢাকা তারা” দেখেছেন!
[justify]আমার অপছন্দের তালিকাটি বেশ দীর্ঘ। তার ভেতর বাজারের থলে হাতে বাড়ি ফেরা একটি। তবুও পথ পেরুতে গিয়ে কোন বাজারের গলি উপচে সবজিওয়ালার সবুজ বেচার হাতছানি আমায় অন্য অনেকের মতই সমান প্রলুব্ধ করে থাকে। মফঃস্বলের কাঁচা বাজারগুলো খুব সড়কমুখী। কাজেই চলতি পথে প্রায়ই কৃষকের ঝাঁপি আর টুকরীর ভেতর থেকে সতেজ লাউয়ের ডগা কিংবা পুঁই-কলমির ডাটা, চকচকে বেগুন আমায় ইশারা করে তুলে নিতে। আর শীতের দিন হলে এই বাজারগুল