এটা হচ্ছে ডেসপারেট ব্লগ। মাথার ভিতর অজস্র আইডিয়া গিজগিজ করছে, শুধু লিখতে গেলেই মগজে লোড শেডিং শুরু হয়, পাশাপাশি দুইটা নিউরনের মাঝেও কোন বৈদ্যুতিক সিগনাল আদান প্রদান হয় না। ধান গাছের সাথে মানুষ প্রজাতির হৃদয়স্পর্শী প্রতারণা, শেষ নিয়ান্ডারথাল মানুষের মনের অবস্থা, সাইফাইএর সাথে মোগল ইতিহাসের ঘুটা দিয়ে রম্য, নতুন টেলিস্কোপ কিনে তার সাহায্যে মহাকাশের ধারাভাষ্য ইত্যাদি ইত্যাদি। ডিম্বাশয় পর্যন্ত পৌছাতে না পারা অজস্র শুক্রাণুর মতই আমার আইডিয়াগুলোর অকালমৃত্যু ঘটে চলেছে। তো কথা হচ্ছে, কোন রকমে ওয়ার্ডের দুইটা পৃষ্ঠা ভরাতে হবে। শুরু করা যাক।
বাংলাদেশে একাত্তরের আন্তর্জাতিক অপরাধের ট্রাইবুনাল চলছে। ট্রাইবুনালে বিচারাধীন বেশিরভাগ ব্যক্তি জামায়াতে ইসলামীর সদস্য হওয়ায় এই বিচার নিয়ে জামায়াত শুরু থেকেই আপত্তি জানিয়ে আসছে। তাদের বক্তব্য অনুযায়ী মূল অপরাধী পাকিস্তানের তৎকালীন সামরিক সরকার বা সামরিক বাহিনীর বিচার আগে না করে কেন তাদের অর্থাৎ সহযোগীদের বিচার করা হবে ইত্যাদি নানা মায়াকান্নাও তারা বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে এবং অনলাইনে বিভিন্ন ভাষায় ভি
সচলায়তনের ৫ বছর পূর্তি হলো আজ। ষষ্ঠ বছরে পা রাখলো আমাদের প্রিয় অনলাইন লেখক সমাবেশ।
ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলোতে সামার ভ্যাকেশন চলছে, সকালে যানজট একটু কম।
ইংল্যান্ডের উত্তরের গ্রামগুলোতে গবাদি পশু চরে বেড়ানোর জন্য নির্দিষ্ট স্থান থাকত - যা ছিল সবার জন্য উন্মুক্ত - অর্থাৎ কমন প্রপার্টি। নিজের স্বার্থের কথা ভেবে সব মালিকই চাইত আরও বেশী করে গবাদি পশু চারণ করে বেশী লাভের টাকা ঘরে তুলতে, স্বভাবতই নিজেদের জমি ব্যবহার না করে ওই কমন-প্রপার্টিই ব্যবহৃত হত চারণের জন্য। কিন্তু একসময় দেখা দিল বিপর্যয়, ঘাস গজানোর তুলনায় গবাদি পশুর খেয়ে ফেলার হার বেড়ে গেল, ফলে গবাদি পশুর খাওয়ার জায়গা ফুরোলো। এই থট-এক্সারসাইজ থেকেই একটা সুন্দর তত্ত্বের উদ্ভব। ট্র্যাজেডি অব কমনস শেক্সপিয়ারের লেখা আরেকটি উপন্যাস নয়, বরং একটি তত্ত্ব যার প্রভাব বর্তমান পৃথিবীতে হরহামেশাই চোখে পড়ে।
বাঙালিকে রেসিস্ট বলে গালি দিলে সবার আগে গালিটা এসে পড়ে নিজের উপর, আমি নিজেই যে বাংলায় কথা বলি।তারপরও প্রশ্নটা মনে আসে, ‘বাঙালির চেয়ে বড় রেসিস্ট পৃথিবীতে আর কারা আছে?’ নিজেরাই আমরা সবসময় বলি, বাঙালি একটা পরনিন্দাকারী জাতি। পরনিন্দাটা আসলে ঠিক নিন্দা নয়, অনেকাংশেই ঘৃণা।রেসিজমের অনেক প্রকারভেদ আছে; গায়ের রঙের প্রতি ঘৃণা, চেহারার ভিন্নতার প্রতি ঘৃণা, ভাষার পার্থক্যের জন্য ঘৃণা, ধর্মীয় বা সাংস্
1… লেখক সুইজারল্যান্ড এ থাকেন। দেশে বিদেশে তার ভক্তের অভাব নেই। ফেসবুকে বন্ধুসংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে ১০ হাজার। তিনি যাই লিখেন তাই হিট। সমাজের চোখে উনি উঁচু মানের একজন সমাজসেবক।দারুণ লেখক। আর অসাধারণ একজন মানুষ। ভক্তদের জন্য কিনা করেন তিনি।এইতো গত সপ্তাহেই তার ৪ জন ভক্তকে একটি করে নাইকন ডি- ৬০ কিনে দিয়েছেন লেখক। কিনে আবার পাঠিয়েও দিয়েছেন। নিজ দায়িত্বে। কি উদার আমাদের লেখক!
অ.
দুদিন আগে ইন্টারনেটে ‘প্রথম আলো’র একটা খবরের শিরোনাম দেখে ঠোঁটে মুচকি হাসি খেলে গেল,
“রোহিঙ্গাদের জন্য ধর্মভিত্তিক দলের বিক্ষোভ”।
"শিক্ষা' একটি স্বেচ্ছাসেবামূলক উদ্যোগ।
গ্রাম এবং মফস্বলের স্কুল কলেজগুলোর স্বল্পসুবিধাপ্রাপ্ত ছেলেমেয়েদের কাছে প্রচলিত শিক্ষা কার্যক্রমকে আরো সহজবোধ্য ও আকর্ষণীয় করে তোলাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য। পাশাপাশি গ্রামের বা মফস্বলের তুলনামূলকভাবে পিছিয়ে থাকা একজন স্টুডেন্টকে মেইনস্ট্রিমের একটা স্টুডেন্ট যেসব সুযোগ সুবিধা পায় সেগুলোর সাথে পরিচিত করে তোলাও আমাদের অন্যতম লক্ষ্য।