Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

চিন্তাভাবনা

মহান শাবি ভ্রমণ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০৮/০৫/২০১২ - ৩:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উপলক্ষ্যটা খুব সিম্পল। আলিম আল রাজি ফার্স্ট প্রফ সাপ্লিমেন্টারিতে পাশ করেছে। সেলিব্রেট করা দরকার। সাপ্লিমেন্টারিতে পাশ করেছে এটা কোন উপলক্ষ্য হল?


স্রবন্তী স্মৃতিপট - দিলীপ বড়ুয়া

সাইফ শহীদ এর ছবি
লিখেছেন সাইফ শহীদ (তারিখ: রবি, ০৬/০৫/২০১২ - ৫:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

৬০-দশকের শেষের দিক তখন। অনেকটা রুটিন মতই যথারীতি দেরীতে গতরাতে হলে ফিরেছি। ফলে অন্যদের সকাল হয়ে গেলেও তখনো আমি বিছানায়। এছাড়া দিনটি ছিল রবিবার। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাশ বন্ধ। হঠাৎ শুনি কে যেন আমাকে ডাকছে আমার ডাক নাম ধরে। এখানে সাধারণত কেউ আমাকে ডাক নামে ডাকে না। চোখ খুলে দেখি পন্ডিত স্যার আমার বিছানার পাশে দাঁড়িয়ে আমাকে ডাকছেন - স্বপন, ওঠো।
- স্যার আপনি? - ধড়মড় করে ওঠে বসে প্রশ্ন করলাম।


পুল সিরাত

ধুসর জলছবি এর ছবি
লিখেছেন ধুসর জলছবি [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৬/০৫/২০১২ - ২:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার পর থেকেই দেখি সিনিয়ররা খালি ভয় দেখায় যে মেডিকেল ভাইভা মানে নাকি পুলসিরাত পাড়,পার্থক্য একটাই এক্ষেত্রে পুলসিরাতের ওই পাড়ে কোন জান্নাত নাই, খালি পুলসিরাত আর পুলসিরাত । আমি ভেবেছি হুদাই, ভাইভা আর এমন কি, পড়ব, প্রশ্ন করবে, উত্তর দিব, ঝামেলা শেষ, লিখতে হবে না ,কষ্ট কম। তাই ভয় টয় পাই নি ( বলদের নাকি কলিজা বড় থাকে ,আমার কলিজা হাতির সমান!


স্রবন্তী স্মৃতিপট - রওশন ইয়াজদানী ভূঁইয়া

সাইফ শহীদ এর ছবি
লিখেছেন সাইফ শহীদ (তারিখ: সোম, ৩০/০৪/২০১২ - ৯:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

- “আর তুই কিছু করলি না, তুই তাদের কেন পেটালি না?”


পড়ুয়া মেয়েটির প্রেমে পড়ো

ধুসর জলছবি এর ছবি
লিখেছেন ধুসর জলছবি [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৯/০৪/২০১২ - ১১:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রেমে পোড়ো সেই মেয়েটির যার জীবনের প্রথম প্রেম ছিল বই। ভালোবাসো সেই মেয়েটিকে যে দামি জামা জুতো কিনে টাকা নষ্ট না করে বই কিনে ঘর ভরিয়ে ফেলে , টাকার মূল্য বাড়ায় সাথে ঘরেরও । যার আলমারিতে বই রাখতে গিয়ে কাপড় রাখবার জায়গা হয় না। যার কাছে সবসময় একটা পড়তে চাওয়া বইয়ের তালিকা থাকে, এবং প্রতিনিয়ত সে তালিকা বড় হতে থাকে। যার ১২ বছর বয়স থেকেই একটা লাইব্রেরী কার্ড করা আছে।


বাংলাদেশ পাকিস্তান সমঝোতার আষাঢ়ে গপ্পো...

আরিফুর রহমান এর ছবি
লিখেছেন আরিফুর রহমান [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৭/০৪/২০১২ - ১১:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিচারহীনতার সংস্কৃতির অবসান:
বাংলাদেশে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া যতোই সুসংহত হচ্ছে, ততোই ভীত ও আতংকিত মুক্তিযুদ্ধের সময়ের মানবতা বিরোধী বিবিধ অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত গোষ্ঠী নানা প্রকার কূটচাল আঁকড়ে ধরছে বিচার প্রক্রিয়া বানচাল করবার পন্থা হিসেবে।


তাজউদ্দীনের রাজনীতি, সোহেল তাজের চলে যাওয়াঃ অরাজনীতির অপর পাঠ

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৪/২০১২ - ১১:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

।১।
১৯৭১ সালের এপ্রিল সতেরো তারিখে মুজিব নগর সরকার গঠনের আনুষ্ঠানিকতা দ্রুত শেষ হবার পর, প্রবাসী সরকারের নেতৃবৃন্দ আবার ভারতে ফিরে যাবার মুহুর্তে এক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছিলো।ভারত সীমান্তে পৌঁছে সদ্যগঠিত বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ভারতীয় কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দিলেন- এখন আর উদ্বাস্তু নয় বরং একটি রাষ্ট্রের প্রতিনিধি হিসেবে আরেকটি রাষ্ট্রে তারা প্রবেশ করবেন। সুতরাং তাদেরকে যথাযথ আনুষ্ঠানিকতার সাথে নিয়ে যেতে হবে কারন এর সাথে নতুন রাষ্ট্রটির সম্মান জড়িত।


মামাবাড়ি থেকে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৩/০৪/২০১২ - ১১:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বুয়েটে পড়ি। আমাদের ডিজিটাল মুখপাত্র পলাশীর আলুর সুবাদে ছাত্রলীগকে আমরা মামাবাহিনী হিসেবে চিনি। হলে থাকার কারণে মামাবাহিনীর দু-একজন মামার সাথে আমার অল্পস্বল্প খাতির আছে। তাদের সাথে পথে-ঘাটে-মাঠে মাঝে-সাজে দেখা হলে কুশল বিনিময় হয়।


অমলকান্তি রোদ্দুর এর জন্যে

সাবরিনা সুলতানা এর ছবি
লিখেছেন সাবরিনা সুলতানা (তারিখ: সোম, ২৩/০৪/২০১২ - ৪:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঝিম ধরা দুপুরের নিরবতা তোমার কেমন লাগে? হা হা হা... তোমাকেই জিজ্ঞেস করছি!? যার কাছে কিনা দুপুরের মানে জেনেছি! আজকাল আমার কাছে দুপুর মানেই তুমি। যেমন রুদ্রের কন্ঠে দুঃখু মিয়ার বিদ্রোহী আবৃত্তি। একটার সাথে আরেকটা ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে যেনো।


সবারই ক্যামেরা আছে, পুলিশের নাই

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: রবি, ২২/০৪/২০১২ - ৬:৩১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কাজী সৈয়দ আজিজুল হক নামে এক বাঙালি পুলিশ অফিসার বৃটিশ শাসনামলে করাঙ্ক শ্রেণীবিন্যাস (ফিঙ্গারপ্রিন্ট ক্লাসিফিকেশন) পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করে একে সহজতর করে তোলেন এবং এর সাহায্যে অপরাধী শনাক্তকরণের কাজটির জটিলতা [১] বহুগুণে কমিয়ে আনেন । এর এক শতাব্দী পর বাংলাদেশের পুলিশ সম্পর্কে খবর এসেছে, তদন্তকারী কর্মকর্তা হাসপাতালের ফরেনসিক রিপোর্টের ভাষা বোঝেন না [২]।