সতেরো বছর আসলে কতটুকু দীর্ঘ?
সতেরো বছরে আসলে কী কী বদলায়?
সতেরো বছরে কি একটা মানুষ বদলে যায়?
সতেরো বছর কি বদলে দিতে পারে একটা মানুষের নখ-চোখ-মুখ?
তার আঙুল, তার ত্বক, নাক, চুল?
সতেরো বছরে একটা মানুষ কতটা বুড়ো হয়?
সতেরো বছরে একজন কতটুকু সেয়ানা হয়?
সতেরো বছরে কেউ কি ভুলে যায় তার পিতা-মাতার আদল?
সতেরো বছরে কেউ কি ভুলে যায় শীতের সকালে তেলের পিঠে?
বিডিনিউজ২৪.কমে ধারাবাহিকভাবে প্রতিদিন বিভিন্ন সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিচারণ ছাপা হচ্ছে। একটিতে সেদিন চোখ আটকে গেলো। একাদশ সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধা ও সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের বর্তমান মহাসচিব হারুন হাবীব বলেছেন,
১৯৮০ সাল, পাকিস্তান। প্রফেসর আবদুস সালাম সবেমাত্র পদার্থবিদ্যায় নোবেল পুরষ্কার লাভ করেছেন। তার ছাত্র ড.
গত কিছুদিনে দুটি খুবই নতুন ধরণের খবর চোখে পড়ল। প্রথমে অক্টোবরের আঠার তারিখ একটি তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক প্রদর্শনীতে একজন খুবই গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী দেশে ইন্টারনেট অব থিংকস, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি, রোবোটিকস এসব প্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষতা বাড়ানোর কথা বলেছেন। এরপর নভেম্বরের ষোল তারিখ জানতে পারলাম ঢাকার একটি রেস্তোঁরা রোবট পরিচারক নিয়োগ দিয়েছে। মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল। কারণ, আমার ধারণা দেশের সব ভাল ভাল আ
আজ (১০ নভেম্বর ২০১৭, শুক্রবার) প্রথম আলোর সাহিত্য সাময়িকী শিল্প সাহিত্য পাতায় অদিতি ফাল্গুনীর যে ছোটগল্পটি ছাপা হয়েছে "[url=http://www.prothom-alo.com/art-and-literature/article/1362201/%E0%A6%AA%...
[justify]২০১৭ সাল ‘অক্টোবর বিপ্লব’ তথা ‘রুশ বিপ্লব’-এর শতবর্ষপূর্তির বছর। বিপ্লবের দিনটা গ্রেগরিয়ান পঞ্জিকা মতে ৭ই নভেম্বর হলেও সেসময় রাশিয়াতে ব্যবহৃত জুলিয়ান পঞ্জিকা অনুসারে ২৫শে অক্টোবর তাই এর নাম অক্টোবর বিপ্লব। একে ‘অক্টোবর বিপ্লব’ বলা ঠিক নাকি ‘রুশ বিপ্লব’ বলা ঠিক সেসব নিয়ে ঢেড় কথা হয়েছে, সে বিষয়ে আর কথা না বাড়াই।
দৈনিক প্রথম আলোর ১৯ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে আজকের পত্রিকার প্রথম পাতায় সম্পাদক মতিউর রহমান লিখেছেন "প্রথম আলো সাহসের ১৯ বছর" সেখানে প্রথম আলোর ১৯ বছরের চেয়ে বাংলাদেশের দীর্ঘ মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাস নিয়েই তিনি আলোচনা করেছেন। ১৯৬২ সাল থেকে আজ পর্যন্ত ইতিহাস তুলে ধরেছেন। প্রথম আমলে তিনি নিজে ছিলেন ছাত্র রাজনীতির অংশ, বর্তমানে সম্পাদক রাজনীতির। সেই অভিজ্ঞতাই লিখেছেন। পড়ছিলাম লেখাটা। এক পর্যায়ে এসে চমকে গ
গত দুইদিনের আলোচিত খবর – ঢাকা “বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক সামিয়া রহমান ও অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক সৈয়দ মাহফুজুল হক মারজানের যৌথ গবেষণা প্রবন্ধে চৌর্যবৃত্তির অভিযোগ এসেছে” [১]।
মিশেল ফুকোর ‘দ্যা সাবজেক্ট অ্যান্ড পাওয়ার’ শিরোনামের লেখাটি পাতার পর পাতা চুরি করার অভিযোগ উঠেছে সামিয়া ও মারজানের বিরুদ্ধে।
ঘুমিয়ে থেকে থেকে অনেক সময় গিয়েছে তোমার। ঘুমিয়ে থেকে আমারও সময় গিয়েছে অনেক। দেখছি, পাতাবাহারের দিনে শূন্যে কুণ্ডলি পাকাতে-পাকাতে একটি ঘাসফড়িং নেমে আসছে আমাদের দিকে। দেখছি, এক উদভ্রান্ত যুবক শূন্যে তর্জনী পাকিয়ে কথা বলছে সন্ধ্যার আকাশে। দেখছি, কয়েকটা পাখি ডানা ঝাপটিয়ে ছুটে গেল দ্বিকবিদিক।