অতিথি লেখক –:: স্বপ্নখুঁজি
সিড়িঁর ধাপগুলো বেশ বড় বড়। একটু লাফিয়ে লাফিয়ে উঠি। একটি বড়সড় কোম্পানি এর প্রধান কার্যালয়। সিড়িঁর শেষধাপ পার হলেই বেশ একটা ঝকঝকে ফাঁকা জায়গা । এই ফাঁকা জায়গাটার সৌন্দর্য বর্ধন করছে কিছু ‘বাটুল বৃক্ষ’ । বেশ নিদৃস্ট দূরত্ব রেখে সারি সারি ভাবে এদের অবস্থান। বাটুল বৃক্ষ গুলোর দিকে তাকালে মাঝে মাঝে একটু সুক্ষ বেদনা বোধ হয়।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ কর্তৃক নির্বিচারে বাংলাদেশি মানুষ নিগৃহিত হবার প্রেক্ষিতে বাংলাদেশীদের ভেতর এখন ভারত বিরোধী মনোভাব তুঙ্গে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১ মার্চ পালিত হলো ভারত বনধ্। আসছে ১৫ মার্চ আবারও ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দেয়া হয়েছে।
প্রথম যখন ব্যাপারটি সমন্ধে জানি তখন বেশ অবাকই হয়েছিলাম । গবাদি পশু তাও বিশেষ করে গরুরা কিভাবে কার্বন নি:সরনের জন্য দায়ী হতে পারে ? আমি ভুল শুনছিনাতো ? স্বাভাবিকভাবেই উত্সাহ মেটানোর সহজ পদ্ধতিটি বেছে নিলাম, গুগল ব্যাবহার করা । ফলাফল যা পেলাম তা রীতিমতো ভয়ঙ্কর । কিভাবে ? নিচেই তুলে ধরছি তা, পাঠক পড়ে দেখতে পারেন ।
[justify]অনুগল্পের প্রথম পর্বটা এরকমই- সেলিনা পারভীন পেশায় একজন যৌনকর্মী। যৌনসেবাদান তার একমাত্র পেশা। তার স্বামী হাকিম বাংলাদেশের কোনও এক যৌনপল্লীর এক খুদে মুদি দোকানদার। হাকিমের আবার বাংলা মদের বেজায় নেশা। সন্ধ্যের পর পরই শুরু হয় তার পানের সময়। তবে ভালো যে সে বেশি হৈ হল্লা করে না। তবে তার একটা স্বভাব হচ্ছে ছুতোনাতা করে সে সেলিনার পয়সা চুরি করে। আবার সেলিনাকে এটা ওটা বুঝিয়ে পয়সা নেয়। সেলিনা এবং হ
আমাদের দেশে চিকিৎসাসেবার মান নিয়ে আমরা সবাই কম বেশি শঙ্কিত। সাধারণ মানুষের চেয়েও নব্য ডাক্তারদের এ ব্যপারে শঙ্কা বেশি, নব্য ডাক্তার বললাম এই কারণে যে যারা পুরানো হয়ে যান তারা প্রকৃতির নিয়মেই আস্তে আস্তে অভ্যস্ত হয়ে যান। যে কোন মেডিকেল কলেজ থেকে পাস করা ইন্টার্ন ডাক্তারের চেয়ে জনস্বার্থে নিবেদিত প্রাণ মানুষ খুব কমই পাওয়া যাবে। এ সমস্ত ডাক্তারদের একটা বড় অংশ আসে মধ্যবিত্ত , উচ্চ মধ্যবিত্ত শ্রেণী থ
সম্পাদনা : আজ ২০১৩ ইং সালের ৭ মার্চ। আমার এই লেখাটি ১৯৭১ ইং সালের ৭ মার্চ উপলক্ষে। তাই শিরোনামে 'একাত্তরের' শব্দটি জুড়ে দিলাম।
১৯৭১ সালের এই সময়টাতে আমরা যারা তখন যুবক-যুবতী, তাদের অধিকাংশেরই তখন একমাত্র ভাবনা, কিভাবে পাঞ্জাবীদের কবল থেকে আমরা মুক্ত হবো ?
কেন এই মুলা?
ভীষণ রকমের চণ্ডাল মেজাজে আছি। মেজাজের আর দোষ কী! পত্রিকার পাতা খুললেই চারিদিক থেকে ধেয়ে আসা অশুভ সংবাদের তোড়ে প্রায় স্নায়ুতন্ত্রের সবোর্চ্চ সহ্য ক্ষমতা ভেঙে পড়ে। প্রায়ই ভাবি, পত্রিকা পড়াই ছেড়ে দেবো! কিন্তু ছাড়ি, ছাড়বো করে আবারও কেনো জানি চোখ রাখি এর পাতায়। হয়ত অন্তর্জালের কালো কালো অক্ষরগুলো ফুঁড়ে পেতে চাই বহুদূরের প্রিয় স্বদেশকে। কিন্তু পরিবেশিত খবরে মেজাজ হারাই প্রায়শই!
বিডিনিউজের খবর বলছে,
দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলা সীমান্তে এক বাংলাদেশিকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। নির্যাতনে আহত হয়েছে আরো এক বাংলাদেশি।