আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মের মানুষ। বাংলাদেশের স্বাধীনতার কিছুকাল আগে থেকেই দেশোদ্ধারের যে নেশায় আচ্ছন্ন হয়েছিলাম তা অনেক কিছু দেখেশুনে এত দিনের ব্যবধানে অনেকটাই স্তিমিত হয়ে এসেছিলো।
এই সুন্দর পৃথিবীতে অনেককাল কাটিয়ে আমি এখন প্রৌঢ়ত্বের সীমায় এসে পৌঁছেছি। বৈষয়িক কর্মকান্ডে তেমন আর একটা জড়িত নই তাই আছে অখন্ড অবসর।
- তানভীর আহমেদ।
[justify]
তুমি শালা একটা ফেইলিউর। পরীক্ষায় ফেইল না করলে কি হবে, পুরা জীবনটাই তোমার ফেইলে ভর্তি।
[justify]সে বহুৎ পুরানা কাহিনী। বাংলা বোলগ জগতের অলিতে গলিতে তখন ছাগু আর ছাগাতুন্নেছা গিজগিজ করতেছে। কথায় কথায় গোলাম আজম-নিজামীগো মহান্নেতা কইয়া ন্যান্টা হইয়া নাচে। সেই কয়েকঝাঁক ছাগীর কাঁচুলি ছিঁড়া ঝুমুর ঝুমুর নাচের ঠ্যালায় যুক্তিটুক্তি কয়েকমাসের মধ্যে মাতায় উইঠা গেলগা। যুদ্ধবিজ্ঞানের খুব জরুরি শিক্ষা মনে পড়লো। শত্রু যে অস্ত্র চালাইতে পারে না সেই অস্ত্রে তারে ঘায়েল করো। খুব বেশী কিছু করা লাগলো না
স্রষ্টা বড়ই নিষ্ঠুর, মনে মনে ভাবি আমি। নয়ত আমার গতকাল কেনা ছোট্ট লাল গাড়িটা, চাপ দিলেই যেটা দৌড় দেয়, ইদুরের চেয়েও জোরে দৌড়াতে পারে সেটা, এত তাড়াতাড়ি হারায় কিভাবে? আর গেল কোথায় ওটা? খাট, ড্রেসিং টেবিল, শো-কেস কোন কিছুর নিচেই তো খোজা বাদ দেই নি!স্রষ্টা নামক না দেখা অস্তিত্বের প্রতি প্রবল একটা অভিমান জমা হয় আমার।
[justify]সাহিত্য লিখতে মঞ্চায়। সচল হইতে মঞ্চায়। কিন্তু ক্যাম্নে কি? একছুডো ভাইরে (বেয়াদ্দব কিন্তু আমার অতিপ্রিয়, লেখালেখির গুনবিশিষ্ট) প্রশ্ন করলাম-বলত কিভাবে লেখা শুরু করা যায়? ছোকরা কয় লিখুন, লিখে ফেলুন, যা মনে আসে লিখে ফেলুন। আমি প্রশ্ন করলাম তা কি নিয়ে লেখা যায় বলতো?
এই প্রথম বাংলাদেশের বাইরে দীর্ঘসময় ধরে বসবাস জার্মানিতে। এর মধ্যে কতবার যে Danke (ধন্যবাদ), Entschuldigung (মাফ করবেন), Tut mir Leid(দুঃখিত) বলা হয়ে গেছে, আর Guten Morgen (সুপ্রভাত), Guten Tag(শুভ দিন), Guten Abend(শুভ সন্ধ্যা) তো আছেই!!!
০১।
তারেক মাসুদ ও মিশুক মুনীর স্মরণে আয়োজিত ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে 'রানওয়ে' মুভিটি দেখার পর আমার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া ছিল এরকমঃ
[i]"বাস্তব ঘটনার উপর ভিত্তি করে ফিল্ম বানানো আম্রিকানদের ব্যাপার-সেপার। আমরা অতো কষ্ট করতে যাবো কেনো? আমরা বানাবো ফর্মুলা ফিল্ম।
০১।