কামাল ভাইয়ের প্রতি আমার বিশেষ ভক্তি জন্মায় যেদিন সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এস এম কিবরিয়া ঘাতকের হাতে প্রাণ দেন। আমরা রাতের খবরে জানতে পারি উনি গ্রেনেড হামলায় মারাত্মক আহত হয়েছেন; তাকে ঢাকায় নিয়ে আসা হচ্ছে। কিন্তু সকালে টিভি খুলেই দেখি উনি আর নেই। বিষণ্ণ মনে অফিসে যাই; চায়ের টেবিলে আলোচনা চলে দেশের ভুত-ভবিষ্যৎ নিয়ে। কেউ কেউ সরকারকে ধুয়ে দিচ্ছে। দেশটাকে সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য বানানোর জন্য। আবার অনেক সরক
আজ খুব সকালে ঘুম ভাঙল আমার। সকাল ৮ টায় একটা ক্লাস আছে। সকাল ৮ টার ক্লাস সাধারণত আমি করি না। কিন্তু আজ কেন যেন মনে হচ্ছে আজ একটা অন্যরকম দিন। যাই হোক, সকালে উঠেই মুখে ব্রাশ ঢুকিয়ে বাথরুমে ঢুকলাম গোসল করার জন্য। ঢুকেই যে জিনিসটা দেখে খুব অবাক হলাম তা হল কলে পানি আছে। গত চারদিন ধরে তো এলাকাতেই পানি নাই। বুঝলাম না কিছু।
১.
এবার বাসটা পিষ্ট করলো শিশু পালোমার কোমল শরীর!! কেমন লেগেছে চালক রহিজুল ইসলামের? কেমন লেগেছিল সীতাকুন্ডের মফিজুর রহমানের? একের পর এক মানুষ চাপা দিয়ে কেমন অনুভুতি হয় আপনাদের? আপনাদের সন্তানেরা কি চাপা মুক্ত থাকবে চিরকাল?
আওয়ামী লীগ সরকারের ৩ বছরের সুশাসনে বাংলাদেশ হঠাৎ করে ৬০ দশকের জার্মানী হয়ে গেছে।ব্যাপক গতিতে শিল্পায়ন চলছে, সাঁ-সাঁ করে অবকাঠামো দাঁড়াচ্ছে, দেশের অর্থনীতি ধাঁই-ধাঁই করে এগুচ্ছে। সমস্যা একটাই এই শনৈ-শনৈ উন্নতির সাথে তাল মেলানোর মতো দক্ষ বা অদক্ষ জনশক্তি পাওয়া যাচ্ছেনা, বেকারত্বের তো প্রশ্নই উঠে না।প্রবাসী জার্মানদের মতো প্রবাসী বাংলাদেশিদের দেশ গঠনের এই ব্যাপক কর্মযজ্ঞে অনুপ্রাণিত করতে নেয়া হচ্ছে "
সম্প্রতি ১ মার্চ ভারতীর পণ্য বর্জন কর্মসুচীর ঘোষণা দেখে একটু হেলেদুলে বসলাম। বাহবা দিলাম দেশের মানুষের দেশপ্রেম দেখে। নিজের দিকটা বিচার করতে হবে। আমি কতটা দেশ প্রেমিক সেটা সবাই কে জানাতে চাই। আপনারাও যদি একটু মনে রাখেন।
১ মার্চ, ভারত বনধ বা ভারতীয় পণ্য বর্জনের আলোচনায় জেনেছি, সমাজের বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ভাবনা।
১ মার্চ, ভারত বনধ বা ভারতীয় পণ্য বর্জনের আলোচনায় জেনেছি, সমাজের বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ভাবনা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ব্রিটিশ কাউন্সিল সংলগ্ন সড়কটির নাম আমরা সবাই জানি ফুলার রোড। নাম শুনেই আন্দাজ করা যায় এটি ব্রিটিশ কোনো নাম। কিন্তু কখনো ভেবে দেখেছেন কি, কে ছিলো এই ফুলার?
নিরবচ্ছিন্ন দর্শনপাঠে নিমগ্ন হয়ে হঠাৎ খেয়াল হলো- হাবিজাবি লেখালেখি প্রায় থেমেই গেছে ! অন্তত আজকের দিনটাকে পুরনো বর্জ্য দিয়েই না হয় ভরে রাখি ! কারণ, জীবনে এমন সময়ও বুঝি এসে যায় যখন নিজের জন্মদিনটাকেও সন্ত্রাসীর মতো মনে হয় !!
আর তাই পোস্টে ঢোকার শুরুতে সেই পুরনো সতর্কবাণীটাই ফের অর্থহীন গেঁথে রাখি-
ধর্মীয় বিশ্বাস ও সংস্কার বা মুক্তচিন্তায় যাঁদের সংবেদনশীলতা রয়েছে
তাঁদের জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে !
…
৬৮ বছর বয়সের ভারে নুয়ে পড়া শরীর নিয়ে হরিকান্ত মন্ডল হাঁটেন। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঘুরে বেড়ান এ গ্রাম থেকে ও গ্রাম। দুয়ারে দুয়ারে কড়া নাড়েন। দীর্ঘশ্বাস ফেলে হাতখানি বাড়িয়ে দেন- কয়ডা ভিক্ষা দিবেন?
একটি রাস্তার ধারে পাশাপাশি পাঁচটি বাড়ি। ভিন্ন ভিন্ন রঙের এই পাঁচটি বাড়িতে ভিন্ন ভিন্ন পাঁচ দেশের লোক বাস করেন। প্রত্যেকের নিজস্ব পছন্দের পানীয় আছে, আছে আলাদা আলাদা সিগারেটের ব্র্যান্ড। এমনকি তাদের পোষা প্রাণীও ভিন্ন ভিন্ন। এখন প্রশ্ন হল এদের মধ্যে মাছ পোষেন কে?
সূত্রঃ
১। লাল ঘরে বাস করেন ব্রিটিশ।
২। সুইডিশের পোষা প্রাণী কুকুর।
৩। ডেনিশের প্রিয় পানীয় চা।
৪। সাদা বাড়ির বায়ে সবুজ বাড়ি।