আজ তাঁর মৃত্যুদিন। ২০০৭ সালের এই দিনে আমরা হারাই তাঁকে। কি হারিয়েছি তখনও ঠিক ঠাওর করে উঠতে পারিনি আমরা। আজ তাঁর শুন্যতাই কেবল বলতে পারে কি হারিয়েছি, কোন বাক্য এর জন্য যথার্থ নয়। বলাই বাহুল্য আমাদের দেশের নিয়মানুযায়ী মৃত্যুর পরই তাঁকে সবাই চিনতে শুরু করলো, গুরুত্ব অনুধাবন করলো এবং মূল্যায়ন করতে আরম্ভ করলো। তবে হ্যাঁ, তাঁকে যারা চিনতো তারা ২০০৭-এর ২৭ জানুয়ারি বারডেমের এখানে ওখানে ডুকরে কেঁদেছিলো, পু
আইডিয়াঃ হাঁটুপানির জলদস্যু
রেখা চিত্রঃ জেল পেন পেন্সিল
রঙঃ Corel painter 11
ইঁদুর।
আইনানুগ সুশীল সমাজ মানবাধিকার নিয়ে সোচ্চার, পরিবেশ সচেতন, ভাষার, চিন্তার এবং সংস্কৃতির শালীনতা নিয়ে সোচ্চার। যেকোনো কারনেই হোক ছাত্র রাজনীতির ধারনাটা তারা পছন্দ করেন না এবং এই আইনানুগ সুশীল সমাজের অঙ্গিভূত বলেই সকল সংবাদপত্রই এদের বেশ সচেতন ভাবে সামনে আনছে। তাদের অবস্থান সভ্য সুন্দর সুশীল বাংলাদেশের পক্ষে। এই অবস্থানকে প্রশ্ন করার কোনো সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না।
গতকাল চ্যানেল আই-তে একটা গোলটেবিল বৈঠক দেখছিলাম। টিভিতে খেলা আর পুরানো মুভি ছাড়া আমার তেমন কিছুই দেখা হয় না। এ ধরণের গোলটেবিল বৈঠক, টক শো আমার দেখার কথা না। তারপরও আগ্রহভরে অনুষ্ঠানটা দেখছিলাম। আমি ও আমার দুই ছোট ভাই। কেননা, অনুষ্ঠানটা ছিল আমাদের মত স্টুডেন্টদের নিয়ে। শিক্ষাখাতের বিভিন্ন সমস্যার কথা খোদ ছাত্র ও অভিভাবকদের কাছ থেকে শুনছিলেন স্বয়ং শিক্ষামন্ত্রী। ব্যাপারটা আমাদের দেশের জন্য নতুন। তো
বাংলাদেশে কয়টি টিভি চ্যানেল আছে আমি জানি না। আসিয়াছে-আসিতে পারে-আসার পথে এরকম হিসাব করলে সংখ্যাটা কমসে কম একডজন। একসময় আমাদের টেলিভিশন চ্যানেল ছিল মাত্র একটা। বাংলাদেশ টেলিভিশন। সেই টেলিভিশনের অনুষ্ঠান দেখার জন্য বাংলাদেশের মানুষ তো বটেই সীমান্তবর্তী ভারতীয় শহর-গ্রামের মানুষও ছাদে হাড়িপাতিল ঝুলাতো।
ছোটবেলা থেকেই একটা কথা শুনি,‘দেশের বাড়ি’ ।
আনিসুল হক বাংলাদেশের জনপ্রিয় কলামিস্ট ও চলচ্চিত্রনাট্যকার। ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত কৌতুক দিয়ে পত্রিকার আধপাতা বোঝাই করে তিনি রাজনৈতিক স্যাটায়ার লেখার ব্যর্থ চেষ্টা করে যাচ্ছেন অনেকদিন ধরে। পাশাপাশি তিনি নিজেও কিছু কৌতুক সৃষ্টি করেন, সেগুলো আরো উপভোগ্য হয়। যেমন, গরুর রচনা লেখার মতো করে সবকিছুতেই তিনি নিজের প্রভুখণ্ড (মাস্টারপিসের বাংলা আর কি) "মা" উপন্যাসটির বিজ্ঞাপন করেন। মুক্তিযোদ্ধা কাজী কামা
'উচিটা ফলস' টেক্সাসের একটি ছোট শহর। সেখানকার স্থানীয় পত্রিকায় সম্প্রতি একটি ছোট্ট খবর বের হল - "স্থানীয় 'মো' গ্রোসারীতে দুই তরুন ডাকাতির অভিপ্রায়ে প্রবেশ করে কাউন্টারের ক্লার্ককে গুলি করে মেরে ফেলেছে।" এ ধরনের খবর আমেরিকার মত বিশাল দেশে নতুন কিছু না। বিশেষ করে শাষনতন্ত্রের দ্বিতীয় সংশোধনীর কারনে এখানে সবার অধীকার আছে আগ্নেয় অস্ত্র রাখার। এই অধীকারের অপব্যবহার হয় অনেক। ২১ বছরের নীচের কারো হাতে অস্ত
জীবন মানে জি-বাংলা।
ভারতীয় বাংলা টেলিভিশন চ্যানেল জিটিভি বাংলার স্লোগান। গত দু’বছর ধরে ঢাকার শিক্ষিত মধ্যবিত্ত শ্রেণীর একটি অংশের ওপর চোখ রেখে আমি এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি, এদের অনেকের জীবন এখন আসলেই জি-বাংলা হয়ে গেছে।
একটি কালজয়ী উপন্যাস, প্রকাশকাল ১৯৫৬। লেখক সল বেলো। মুলত ছোট্ট আকৃতি ও বিষয়বস্তুর ব্যপ্তিগত কারণে এটিকে নভেলা (novella) আখ্যা দেয়া হয়।