আমরা বাংলাদেশিরা ব্যক্তিগতভাবে ভীষণ বিপ্লবীঃ ব্যক্তিগত জীবনে সেই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষার প্রকাশ বাথরুম ইচ্ছামত নোংরা করে ব্যবহার করা থেকে শুরু করে উড়োজাহাজের চাকায় চড়ে সাতসমুদ্র পাড়ি দেয়া সবকিছুতেই বিস্তৃত। আগে এই ধরনের বিপ্লবীদেরকে তাদের কাছের লোকগুলো ছাড়া তেমন কেউ চিনতো না- কারণ সত্যিকারের বীর সবার চোখের আড়ালে রয়ে যায়; ইনারা সত্যিকারের স্বদেশপ্রেমী- একদম নন্দলালের মতোই ইস্পাত-কঠিন এদের প্রত
জানি না দেশের মানুষ কতটা আগ্রহি মেইড ইন বাংলাদেশ লেখা পন্যের প্রতি, কিন্তু প্রবাশে থেকে আমার নিজের খুব ভাল লাগে যখন দেশি কোন পন্য দেখি দোকানে। চেষ্টা করি কিনতে এই ভেবে যে অন্তত কিছুটা পয়সা হলেও হাতে যাবে আমার দেশের খেটে খাওয়া হাসিমুখের মানুষের হাতে।
‘’আইজ আপনেরা কি লক্ষ্য করতেছেন? আমাদের বউঝিগো ঘর থেকে বাইর করনের ফন্দি ফিকির শুরু হইছে! হাজার হাজার যুবক পোলা বেকার ঘুইরা বেড়াইতেছে, তাগো কাম দেয় না; কাম দেয় খালি মহিলা মানুষগো! এইডাই নাকি তাগো প্রতিষ্ঠানের শর্ত! এইগুলা আর কিছু না; সব ইহুদি নাসারা চক্রান্ত!’’ ইমাম মওলানা জাহেদ উদ্দিন বাতেন এরপর সামান্য বিরতি নিলেন!
প্রথমে একটা ভিডিও দেখি আমরা। এটি ইতিমধ্যেই বহুলপ্রচারিত, এক গরুচালানীকে ধরে বিবস্ত্র করে লাঠি দিয়ে পেটাচ্ছে ভারতের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিএসএফের কয়েক জওয়ান, তার এগারো মিনিটব্যাপী অসম্পাদিত দৃশ্য।
সংবিধিবদ্ধ সর্তকীকরণঃ বিশা-আ-আ-আল পোষ্ট। নষ্ট করার মত প্রচুর সময় থাকলে, নিজ দায়িত্বে অগ্রসর হউন।
<><><><><><><><><><><><><><><><><><><><><><><><><><><><><>
দু'সপ্তাহের বেশি হতে চলল এই নতুন বছরের।
গতবছর তিউনিসিয়া থেকে বাহরাইন পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়া আরব সমাজে রাজনৈতিক অস্থিরতাকে ভালোবেসে আরব বসন্ত নাম দিয়েছে পশ্চিমা মিডিয়া। ঋতু বসন্তের চেয়ে রোগ বসন্তের সাথেই এর সাদৃশ্য বেশি। তিউনিসিয়ায় এক ক্ষুব্ধ অপমানিত ফলবিক্রেতা নিজের গায়ে তেল ঢেলে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যা করেন, আর সেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে সুদূর বাহরাইন পর্যন্ত। সুদীর্ঘ সময় ধরে চলে আসা স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে আরব সমাজ গর্জে উঠেছে তিউনিসিয়া,
গত পরশু থিসিস এর কাজে উইকিপিডিয়ায় ঢুকে একটু থমকে গেলাম। উইকিপিডিয়ার হেডারে কালো রঙের ব্যানারে বড় বড় করে লেখা "In less than 18 hours wikipedia will be blacked out globally in protest of SOPA and PIPA"
কদিন আগে খেমোখাতায় সুরঞ্জনার লেখায় পড়লাম বর্তমান সময়ের একঘেয়েমির কথা, যাযাবর ব্যাকপ্যাকার তার সাথেই জানাল এখন মানুষ মূলত শেয়ার বাজার, সোনার দাম, রাজনীতি ছাড়া কথা বলা প্রায় ছেঁড়েই দিয়েছে ! কি সাংঘাতিক সব কথা বার্তা। এমনতর চলছে তো চলবেই! চলুক তবে, কিছু মানুষ, আমরা যারা মুক্ত বাতাসে জীবনের উদ্দামতায় ক্ষণিকের জন্যও স্বপ্নডানা মেলতে চায়, আমরাই চলি না বিরুদ্ধ স্রোতে।
প্রবাসের প্রথম ইংরেজি নববর্ষে ওশিলভ হতভাগার মাথা ন্যাড়া করে দিয়েছিলাম। ব্যাটা থার্টি ফার্স্ট পালন করতে আটলান্টায় তুর্কী বন্ধুদের কাছে যাবে। অগাস্ট এ আমেরিকা এসে ডিসেম্বর পর্যন্ত চুল কাটেনি। চুল কাটতে ২০ ডলার লাগে। ১৮ ডলার দিয়ে চুল কাটার মেশিন কিনে এনে আমাকে আচ্ছাসে পেপার মুড়িয়ে ফটাফট আমার চুল কেটে দিলো। খানিকটা এবড়ো থেবড়ো হলেও মোটের উপর চলনসই ছিল সেটা। এরপর আমার হাতে মেশিন দিয়ে বলে, এব
‘সুবেহ্ সাদিক’,শব্দ দুটির জোর এত বেশী যে সমস্ত অশুভ শক্তি পরাভূত এবং পরাজিত হয় তার কাছে । আর ঊষার পূর্বাভাস মানেই সমস্ত অন্ধকার দাপিয়ে আলোর জগতের আমন্ত্রণ । তবে সবার কাছে ঊষার পূর্বাভাস হয়তো সবসময় আনন্দবার্তা বয়ে নিয়ে আসে না । বিশেষ করে নাইট ডিউটিরত কোন চিকিৎসকের কাছে আর সেটা যদি হয় এডমিশন নাইট তাও আবার নিউনেটের মতো জায়গায় ।