"কত টাকা হলে চলে?"-- প্রশ্নটা কি অবান্তর?
কারো কাছে হয়তো অবান্তর, কারো কাছে নয়। জীবন ধারণ করতে কত টাকা দরকার তার কোন সঠিক উত্তর সম্ভবত দেয়া সম্ভব নয়। টাকার প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। কোন এক সময় পণ্যদ্রব্য বিনিময়ের মাধ্যমেই জীবন-জীবিকা চালানো সম্ভব হলেও এখন কুলোটা দিয়ে মুলোটা নেয়ার দিন শেষ। বিনিময় এখন কাগজের নোটে। চাহিবা মাত্র ইহার বাহককে ক-টাকা দিতে বাধ্য থাকিবে।
আজ সকালে একটা আর্টিকেল পড়লাম, যেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধঃগমনের স্বরুপ তুলে ধরা হয়েছে। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড এক সময়ের উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ থেকে আজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামে কলঙ্কে পরিণত হয়েছে। কোনো র্যাঙ্কিংয়েই এই বিশ্ববিদ্যালয়কে ৫০০-র ভেতরেও খুঁজে পাওয়া যায় না। শিক্ষকদের লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতি, ছাত্রদের চাঁদাবাজিসহ সব কিছুই হয় এ বিশ্ববিদ্যালয়ে, শুধুমাত্র পড়ালেখা ছাড়া। যখন আমাদের উচিত এ থেকে পরিত্রাণের উপায় খোঁজা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে আবার তার পুরনো অবস্থান ফিরিয়ে দেয়ায় সচেষ্ট হওয়া, তখন আমাদের একাংশ ওই নোংরা রাজনীতিতে হাত মেলাচ্ছে আর বাকিরা বালিতে মুখ গুঁজে আকাশপানে পশ্চাৎ তুলে দিয়ে অদৃষ্টকে দুষছে।
[সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ হাতিমার্কা পোস্ট]
উপদেষ্টাতন্ত্রঃ আমারে নিবা মাঝি লগে
[justify][i]অনেক আগে একবার হিটলারকে নিয়ে লেখার অনুরোধ পেয়েছিলাম। তখন না লিখলেও সম্প্রতি মুক্তমতের বিপক্ষে প্রচারণা দেখে ১ দুর্ভাবনায় পড়ে ব্যাপারটা আবার মনে পড়ে গেলো। ঠিক হিটলারকে নিয়ে না হলেও নাৎসিবাদের দার্শনিক ভিত্তি এবং মানুষের মুক্তমতের বিরোধী অন্যান্য দর্শন নিয়ে সংক্ষেপে এক
সম্প্রতি বিডিনিউজ২৪ ডট কমের কর্ণধার তৌফিক ইমরোজ খালিদী রাজনীতিকদের প্রতি ব্লগ নিয়ন্ত্রণে আইন প্রণয়নের আহ্বান জানিয়েছেন [১]। তার নিজেরই প্রতিষ্ঠানে প্রকাশিত সংবাদ থেকে উদ্ধৃত করে তার কিছু কথা আমরা মনোযোগ দিয়ে পড়ে দেখতে পারি।
সিলেবাস বা কারিকুলাম ডিজাইনে একজন শিক্ষকের ভূমিকা খুবই গুরুত্তপূর্ন। আমি যখন ছোট ছিলাম, আমাদের শিক্ষক/শিক্ষিকারাই আমারা কি পড়ব, কিভাবে পড়ব তা ঠিক করে দিতেন। সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই একটি পাঠ পরিকল্পনা থাকে এবং তা মানা হয়। হয়ত ছোটখাট কিছু অদল-বদল হয়। কিন্তু মূল পরিকল্পনা একই থাকে। মুলত এই পাঠ পরিকল্পনা দেশের মূল শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে মিলিয়েই করা হয়।
উপপত্তির গঠন
একটি কাজ বা ধারণা সঠিক প্রমান করতে এক বা একাধিক বক্তব্যের (বা যুক্তির) সমন্বয়ে গঠিত ভাষ্য বা লেখাকে আর্গুমেন্ট বা উপপত্তি বলে। সাধারণভাবে একটি উপপত্তির তিনটি অংশ থাকে: অনুমিতি, বক্তব্য (বা যুক্তি), এবং উপসংহার।
একটি উপপত্তির যে ধারণাটি লেখক বা বক্তা, পাঠক বা শ্রোতার কাছে প্রমান করতে চান সেটাকে উপসংহার বা কনক্লুশন বলে। এই উপসংহারে যাবার জন্য বক্তব্য (যুক্তি) বা প্রিমাইস ব্যবহৃত হয়। অন্যদিক, অনুমিতি বা এজাম্পশন কে প্রমাণ ছাড়াই সঠিক ধরে নেয়া হয়। সাধারণতঃ উপপত্তিতে অনুমিতি উপস্থিত থাকে না।
বেশ কিছুদিন ধরেই কখনো জোরেসোরে, কখনো ফিসফিস করে একটা কথা বেশ চলছে, ব্লগ নিয়ন্ত্রণে আইন করা জরুরি। প্রস্তাবটি কৌতূহলোদ্দীপক, এবং প্রস্তাবকদের নামগুলোকে এক সারিতে রেখে দেখলে, আমোদপ্রদও বটে।
পাকিস্তানিদেরও লজ্জা আছে। এটা কি একটা খবর? মোটেও না। আজ সকালে পাক সেনাবাহিনীর সাইটে তাদের প্রস্তুতকৃত ১৯৭১ সালের ইতিহাস পড়ছিলাম। পাক জানোয়ারেরা একাত্তরের গণহত্যাকে তাদের কোন তথ্য ভান্ডারে রাখবে না এটাই স্বাভাবিক। একাত্তর নিয়ে তাদের ইতিহাস নিষ্কলুষ রাখার চেষ্টা করা হবে তাতেও কোন সন্দেহ নেই।