বাংলাদেশের সর্বাধিক পঠিত উপন্যাসগুলির লেখক হুমায়ূন আহমেদ দুরারোগ্য ক্যান্সারে আক্রান্ত। চিকিৎসার জন্যে তিনি নিউইয়র্কে আছেন, সেখান থেকে তিনি কয়েক দিন পর পর দৈনিক প্রথম আলোতে ছোটো জার্নাল লিখে পাঠান। হুমায়ূন আহমেদ বহু দিন ধরেই নিজের ব্যক্তিগত জীবনকে পাঠকের সামনে বার বার তুলে ধরেছেন, এই জার্নালগুলোও তার ব্যতিক্রম নয়। একজন লেখক হিসেবে তিনি বোধহয় সেটা করতেও পারেন।
এই সিরিজে কোন সতর্কতা নেই। কারণ এইখানে কোন সংবেদনশীল বিষয় নেই। সেগুলো নাহয় অন্য পর্বের জন্যেই তোলা থাক।
তবে একটা বিষয় আজ আবার নতুন করে উপলব্ধি হলো কোন এক কার্য-কারণ সম্পর্ক খুঁজতে গিয়ে, যা আজই ফেসবুক স্ট্যাটাসে গেঁথে রেখেছি নব্য উৎবচন হিসেবে : ছাগল হওয়ার বিশাল সুবিধা হলো, ছাগলামি করতে আগে থেকে কোন প্রমাণপত্র পেশ করতে হয় না।
তবে এই সিরিজের সাথে ছাগলের কোন সম্পর্ক নেই !
মুহম্মদ বিন তুঘলক নির্বোধ ছিলেন না। ভারতবর্ষে নির্বোধ সুলতানের পক্ষে ছাব্বিশ বছর দিল্লির সুলতানাত শাসন করা সম্ভব কোনো কালেই ছিলো না। তর্কশাস্ত্রে সুপণ্ডিত বহুভাষী এই শিল্পী সুলতান যুদ্ধের ময়দানেও কুশলী ছিলেন। সাম্রাজ্য চালাতে আর বাড়াতে গেলে যে নৃশংসতার প্রয়োজন হয়, তা-ও তাঁর ছিলো। কিন্তু মুহম্মদ বিন তুঘলকের গুণের কথা বাঙালির মুখে মুখে ফেরে না, ফেরে তাঁর প্রশাসনিক খামখেয়ালের গল্পই, বাগধারায় যাকে আমরা বলি তুঘলকি কাণ্ড।
কারণ, not taking a risk now can be the most risky decision you have ever made.
প্রিন্সটনে এসে শুরু থেকেই শেখার কোনো সুযোগ হাতছাড়া করতে চাইনি। নিয়মিত ল্যাবের কাজের বাইরে নানান সেমিনার আর কর্মশালায় হাজির হতে চেষ্টা করি। পিএইচডি এবং পোস্টডকদের জন্য আয়োজিত সেরকমই একটা কর্মশালায় গিয়ে উপরের ঐ কথাটি শুনে একটু চমকে উঠলাম। এভাবে ভাবা হয়নি কখনো।
সাবমেরিন কেবলে যুক্ত হওয়ার আগে বাংলাদেশ বহির্বিশ্বে ইন্টারনেটে যুক্ত হওয়ার জন্য ভিস্যাটের উপর নির্ভর করত। ভিস্যাটের মাধ্যমে তথ্য আদানপ্রদান অনেক ধীরগতির এবং অনির্ভরযোগ্য। তাই প্রয়োজন ছিলো দ্রুততর ফিজিক্যাল মাধ্যমে বহির্বিশ্বে যুক্ত হওয়া। অপটিক্যাল ফাইবারের মাধ্যমে তথ্য আদানপ্রদান অবিশ্বাস্য রকমের দ্রুতগতির, তাই একটা বহুজাতিক কনসোর্টিয়াম গঠন করে সমুদ্রের নীচ দিয়ে বয়ে যাওয়া অপটিক্যাল ফাইবারের সংয
চৌর্যবৃত্তি আর নানা ব্যবসায় অনেক অযাচিত ঝামেলায় পড়ার পর মাইনকা চোরা সিদ্ধান্ত নিল এইবার সে ভালো হয়ে যাবে। ভাবনাটাতেই অনেক শান্তি শান্তি লাগতে লাগলো। দিন দশেক আগে পাশের পাড়ার সন্ত'র বাড়ী থেকে হাপিস করে দেয়া বইগুলো'র দিকে তাকিয়ে আপসোস হলো তার - এখনও বিক্রী করা যায়নাই। অন্য তেমন কিছু নাপেয়ে বইগুলোই জেদ করে নিয়ে এসেছিলো। পুরনো বই থেকে লাভ হয়না। ওজন বেশী, সাইজে বড় কিন্তু দাম কম। ব্যাটা সন্ত'র বাড়ীতে এক
ধান নদী খাল, এই তিনে বরিশাল।
বাংলার 'ভেনিস' এই বরিশালে রিকশা চালান ইউনুস আলী। পঁচিশ বছরের টগবগে যুবক। বিয়ে করেছেন, স্ত্রীর নাম লাইজু বেগম। আর্থিক অনটন ব্যতিত আর কোনো অশান্তি নেই। দুজনে মিলেই এই দৈন্যদায় মেটাতে চেষ্টা করেন। লাইজু বিভিন্ন বাসাবাড়িতে গৃহপরিচারিকার কাজ করেন। দাম্পত্য জীবন সুখের।
[justify] মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী ছিলেন এদেশের নির্যাতিত-নিপীড়িত , মেহনতি মানুষের মুক্তির দিশারী। বায়ান্নর আন্দোলনের ভাষা তিনি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছিলেন। ভাষা আন্দোলনের সময় গঠিত সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মপরিষদ এর সভাপতি ছিলেন। ভাষা আন্দোলনে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখার জন্য তিনি কারাবরণ পর্যন্ত করেছিলেন। ৬৯ এর আন্দোলনেও তিনি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছিলেন। স্বাধীন বাংলাদেশের
এক খানা কৌতুক বলিয়া শুরু করা যাক। পূর্বে শুনিয়া থাকিবেন হয়ত, স্বর্গের দুয়ারে প্রবেশের পূর্বে অনেক প্রকার ঘটনা ঘটিয়া থাকে, সেই রূপ একখানি ঘটনা সংশ্লিষ্ট কৌতুক।