প্রধানমন্ত্রীর অফিসে আজ বাংলাদেশের বিজ্ঞান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান আর রুশ আণবিক শক্তি কর্পোরশন রোসাটমের মহাপরিচালক সের্গেই কিরিয়েঙ্কো চুক্তি স্বাক্ষর করলেন [১]। চুক্তি মোতাবেক, পাবনার রূপপুরে দু'টি নিউক্লিয়ার শক্তিকেন্দ্র স্থাপনে কারিগরি সহায়তা করবে রোসাটম। শক্তিকেন্দ্র দু'টির ইনস্টল্ড ক্যাপাসিটি হবে প্রতিটি এক গিগাওয়াট। প্রকল্পটির আকার বোঝানোর জন্যে বলছি
খবরে প্রকাশ সরকারি ও বিরোধী দল নারায়নগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে বিপরীতমুখী অবস্থানে থাকলেও দুই নেত্রী গতকাল ঈদকার্ডের মাধ্যমে শুভেচ্ছা বিনময় করেছেন। অন্যদিকে নির্বাচনের ফল ঘোষণার পর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফ তৃপ্তির ঢেকুর তুলে বলেছেন সরকার সফল। তার মতে এই নির্বাচনের মাধ্যমে সরকারের তিনটি লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে-
যখনই মুশফিকুর রহিম কোনো ক্যাচ ড্রপ করে, তখনই একটু উহ আহ এর সাথে বিকল্প উইকেট কীপারের কথা উচ্চারিত হয় এবং অবধারিতভাবে কিছুক্ষণের মধ্যেই সিদ্ধান্তে আসা হয় বাংলাদেশে আসলে তাকে রিপ্লেস করার মতো কেউ নেই। কারণ অবশ্যই তার কিপিং নয়, বরং ব্রাডম্যানসদৃশ ব্যাটিং!
প্রথম পরিচ্ছেদ
সফলতা সবারই আসে, কারো আগে কারো কিছুটা পরে। কিন্তু কেউই শেষ পর্যন্ত বসে থাকে না-গতি একটা হয়েই যায়। কিন্তু সফলতা বলতে আমরা যদি কেবলই টাকা কামানো, লোক দেখানো বাহাদুরি বুঝি নিজেকে ছোট করে দিয়ে তবে আমার আপত্তি আছে। জানি আমার আপত্তিতে খুব বেশি কিছু যায় আসে না, যে সমাজ ও লোকলজ্জায় নিজেকে প্রশ্ন করতে ভয় পায়, নিজেকে চিনতে ভয় পায়, কেবল অন্যের কথায় চলে তথাকথিত প্রতিষ্টীত হতে চায় সে যদি একটুকও নড়ে বসে তাহলেই আমি সার্থক।
নারায়ণগঞ্জে নির্বাচন শেষ। বেসরকারীভাবে নির্বাচিত আইভীকে অভিনন্দন।
দু'একদিনের মধ্যে প্রচার মাধ্যমগুলোর মাতম থামবে আশাকরি। পত্রিকাগুলো যথাযোগ্য গুরুত্ব দিয়ে সারাদেশের অন্য অন্য খবর ছাপবে, এটাও আশাকরি।
একটা সময় আমার এইম ইন লাইফ ছিল আইসক্রিমের ফেরিওলাকে বিয়ে করার। বুদ্ধিতে কুলোয়নি যে তার বদলে আস্ত এক আইসক্রিম ফ্যাক্টরির মালিককে বিয়ে করা যায় অথবা নিজেই ওরকম এক ফ্যাক্টরির মালিকও হতে পারা যায়। সোজাসুজি মাথায় এসেছিল ফেরিওলার ডিব্বায় থাকে লাল সবুজ কাঠি আইসক্রিম, এমনিতে চাইলে তো দেবেনা, তাহলে বিয়ে করাটাই সোজা উপায়। তাই অনেকদিন পর্যন্ত আইসক্রিমওলাই ছিল আমার হিরো। চাকরি হিসেবেও ওটাই ছিল টপ ফেভ
০।
এই লেখাটিকে মোটাদাগে কোন 'পাঠ প্রতিক্রিয়া' বলা যাবে না নিশ্চয়ই। পাঠ প্রতিক্রিয়ায় পাঠক পঠিত গ্রন্থের উপর একটা চমৎকার আলোচনা আশা করেন। সেরকম কিছু আশা করলে বিজ্ঞ পাঠককে হতাশ হতে হবে। কেননা "যদ্যপি আমার গুরু" পড়ার পর থেকেই অনেকদিন ধরে জমে থাকা কিছু কথা ভাষায় ফুটিয়ে তোলার জন্য কীবোর্ডটা আকুপাকু করছে। কিন্তু কিছুতেই লেখাটা গুছিয়ে নিতে পারছি না। আমি আসলে কাকে ফোকাস করে লিখবো- আহমদ ছফাকে, প্রফেসর রাজ্জাককে না সরল অর্থে এই বইটাকে? তার উপর আহমদ ছফা ও এই বইটির পূর্বাপর নিয়ে সচল শুভাশীষদা এতো চমৎকার একটা সিরিজ লিখেছেন, যে এরপর কিছু বলতে যাওয়াটাই বাহুল্য হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু য়ামাদের গুরু তো অনেক আগেই বলে গিয়েছেন, "ওরে প্রাণের বাসনা, প্রাণের আবেগ রুধিয়া রাখিতে নারি"। সেই ভরসাতেই লেখাটায় হাত দিলাম। ভুলত্রুটি কিছু হলে বিজ্ঞ পাঠক ক্ষমাসুলভ দ্ষ্টিতে দেখবেন, এইটুকু আশা করতেই পারি।
সচলায়তনের জনপ্রিয়তার তুলনায় এর ওয়েবসাইটের স্পিড খুবই বেহাল অবস্থায় ছিলো। বিভিন্ন কারনে একটা ২ গিগাবাইট মেমোরির শেয়ার্ড সার্ভারে সচলায়তন চলছিলো। এই সমস্যা সমাধানে একটা সম্মানজনক ফান্ডিংয়ের উপর ভিত্তি করে ১৬ গিগা মেমোরি, কোয়াড কোর প্রসেসরের একটি ডেডিকেটেড সার্ভারে সচলায়তন হোস্ট করা হয়েছে।
আসুন বিশ বছর পর কোনো এক সন্ধ্যায় ঢাকা শহরের বুকে চোখ রাখি। সারি সারি গাড়ি দৌড়চ্ছে,প্রচণ্ড ব্যস্ত মানুষ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টি এস সি চত্বরে চোখে পড়ছে না ছাত্র-শিক্ষকদের আড্ডা,ভাবতেই অবাক লাগছে মাত্র দু দশক আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের পদচারনায় মুখর থাকত এই জায়গাটুকু! কেউ কারো দিকে তাকাচ্ছে না, সবাই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত,একে অন্যকে ঠেলেঠুলে জায়গা করে নিচ্ছে নিজের জন্য!
[justify]৯.