১৯৯৫ এ যখন ক্লাস থ্রীতে পড়ি। আমার বয়স ৮ হবে হয়ত। গ্রামের একটা স্কুল। হেটে হেটে প্রতিদিন স্কুলে যাই। আমার স্কুলের হেড স্যার ছিলেন খুবই বে-রসিক মানুষ। আমরা কোন ছোট খাটো ভুল করলেও শাস্তির হাত থেকে ক্ষমা পাবার জো নেই। স্যারের শাস্তিগুলিও খুব অদ্ভুত। হয়ত দুপুর টিফিন আওয়ারে তালপাখা দিয়ে স্যারকে বাতাস করতে হবে। এই সময়ে স্যার একটু আরামে ঘুমিয়ে নেবেন (যেহেতু গ্রামের স্কুল, তাই গ্রামে ইলেকট্রিসিটি থাকা সত্ব
হে ক্ষণিকের অতিথি.......
শামীমা রিমা
[justify]কবি জসিম উদ্দিনের কবিতার মধ্যে পাই গল্প। তার আসমানী কবিতার মধ্যে অসমানীদের গল্পরে মাধ্যমে তুলে ধরেছেন এক আসাধারন চিত্রকল্প। নজরুলের লিচুচোর কবিতায় ছেলে বেলার দুস্যতায় ভরা ফল চুরির গল্প খুঁজে পাই, যেন এক থ্রিলার কাহিনী। সুকান্ত মোরগ খাবার টেবিলে কবিতায় মানুষের বঞ্চনার গল্প তুলে ধরেছেন এক জটিল সাইকো এনালাইসিস মাধ্যমে যেখানে খাবার জন্য রান্না করা একটি মোরগ কথা বলে ওঠে গরিবের পক্ষে। রবি ঠ
'অকুপাই ওয়ালস্ট্রিট' আন্দোলনে সোচ্চার হয়ে উঠেছে 'আমরাই ৯৯%' এর ব্যানার। হাজার হাজার মানুষ ওয়ালস্ট্রিটে অবস্থান নিয়েছে কর্পোরেট তন্ত্রের প্রতিবাদে। আজ শনিবার ঢাকায় টিএসসিতে সেই আন্দোলনের সাথে সংহতি জানিয়ে একত্রিত হয়েছিলেন কয়েকশ উচ্চকন্ঠ মানুষ। তাঁদের অনেকেই বামপন্থী আন্দোলনের সাথে যুক্ত। কিন্তু অবশ্যই সবাই নন। আমি তাদেরই একজন, যারা বাম ধারার সাথে কোনওভাবে যুক্ত না থেকেও এই সংহতি আন্দোলন 'অকুপাই বাং
প্রথম পর্বের শেষ দিয়েই, দ্বিতীয় পর্বের শুরু...
৬টা বাজে। এত তাড়াতাড়ি বাসায় যাব? জীবন কত দ্রুত পাল্টে যায়। কিছুদিন আগেও অফিস থেকে এত তাড়াতাড়ি বের হতে পারলে ক্যাম্পাস-এ চলে যেতাম। আইবিএ অথবা বিজনেস ফ্যাকাল্টি’র বারান্দায় রাত পর্যন্ত চলত আড্ডা আর ইন্টারন্যাশনাল ব্রীজ। প্রেমে আর সাহিত্য চর্চার মত আড্ডা আর তাস খেলাটাও বোধহয় যৌবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ।
বেশকিছুদিন আগে কোনো এক বিকেল বেলা হলের মাঠে বসে বন্ধু কায়েসের সাথে আড্ডা দিচ্ছিলাম। ওর সাথে আড্ডা মানেই সাহিত্য, গণিত, বিতর্ক আর বিজ্ঞান নিয়ে আলোচনার ঝড় ওঠা। কেননা, এইসব বিষয়ে আপ-টু-ডেট থাকার ব্যাপারে আমার বড় একটা উৎসই হচ্ছে ও। ভার্সিটির ক্লাস, সেশনাল আর এক্সামের এতো এতো ব্যস্ততার মধ্যেও ও যে কীভাবে এইসব কো-কারিকুলাম এক্টিভিটিজের জন্য সময় বের করে, সেটা আমার কাছে একটা রহস্যই। প্রথমআলো বন্ধুসভা, গণি
শুরুতেই বলে নেই, আমি লেখাটা শুরু করেছিলাম তাসনীম ভাইয়ের শিশুপালন-১২ এর একটা প্রতিমন্তব্য করতে গিয়ে। দৈর্ঘ্য বড় হয়ে যাচ্ছে দেখে মনে হল, পোস্ট দিয়ে দেই, দেখা যাক আলোর মুখ দেখে কিনা। হলে তো উদ্বোধন করেই ফেললাম।
মন খারাপ নাকি মেজাজ খারাপ ঠিক বুঝতে পারছিনা। তবে এতটুকু বুঝতে পারছি যে, অফিসে ভাল লাগছেনা। মাত্র দু’সপ্তাহ হল আমি একটা লম্বা ছুটি কাটিয়ে ফিরেছি। এরই মধ্যে বেজায় ক্লান্তি জেঁকে বসেছে। গত কদিন ধরে চিত্তে উচাটন, বালুর মাঠ - কাশ বন ছাড়িয়ে ছুটেই চলেছে কল্পনাপ্রসূত মন। “ইচ্ছে করে যাই চলে যাই অনেক দূর...”।
ব্লগ এর প্রতি কখনই তেমন উৎসাহ বোধ করিনি। এমনকি মর্ম যখন সচলায়তনে বিভিন্ন লেখা পড়ে, তাদের লেখনীর গুনগত মানে মুগ্ধ হয়ে উদ্বেলিত চিত্তে লিঙ্ক গুলো ফরওয়ার্ড করতে লাগল তখনও নয়। বরঞ্চ কিঞ্চিত বিরক্তই হতাম – অফিসে কাজ না করে, এসব কি?
সত্যজিৎ রায়ের পুত্র সন্দীপ রায় সম্প্রতি বাংলাদেশের দুই প্রকাশকের বিরুদ্ধে মেধাস্বত্ব আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠি দেখিয়ে সত্যজিৎ রায়ের বইয়ের অবৈধ ব্যবসার অভিযোগ এনেছেন [১]।