[justify]এই গল্পটার মূল উৎস আমার জানা নেই। গল্পটি প্রথম পড়েছিলাম ‘ঠাকুরমার ঝুলি’ নামের একটা রূপকথার গল্প সংকলনে। বইটি মোটেও দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদারের বিখ্যাত সংকলনটি নয়, বরং দেশ-বিদেশের খান পঞ্চাশেক রূপকথাকে স্থানীয় পটভূমিতে পুনর্লিখন করে অজ্ঞাত কোন সংকলকের করা একটি বই। পরবর্তীতে গল্পটির একটু ঊনিশ-বিশ ভার্সান আরও কয়েক জায়গায় পড়েছি, কিন্তু কোথাও এর মূল উৎস উল্লেখ করা ছিল না। শৈশবে একই প্রকার গল্
সেই দুষ্টু শিশুটির গল্প জানা আছে নিশ্চয়ই। অসুখ হয়েছে কিন্তু কিছুতেই সে তেতো ট্যাবলেট খাবে না। তার পছন্দের খাওয়া রসগোল্লা। মা পরে চালাকি করে এক হাড়ি রসগোল্লা কিনে তার সবগুলোর ভেতর একটা করে ট্যাবলেট ঢুকিয়ে রাখল। দুষ্টু শিশু প্রতিদিন দুটো করে রসগোল্লা খায়। সে মহা খুশী, সাথে তার মা ও খুশী। পরে অসুখ ভালো হচ্ছেনা দেখে একদিন পুত্রকে জিজ্ঞেস করেন, বাবা রসগোল্লা খেয়েছ? ছেলে ফোকলা দাতে ফিচেল হাসি দিয়ে বলে, রসগোল্লা খেয়েছি কিন্তু রসগোল্লার ভেতরের বীচি ফেলে দিয়েছি। যে দেশের বুড়ো বুদ্ধিজীবীরা দেশের প্রথম সারির পত্রিকায় 'বিজ্ঞান চাই, বিজ্ঞানবাদিতা চাইনা' ঘরানার বিষ্ঠা প্রসব করেন সেই দেশের শিশুরা খালি রসগোল্লা চাইবে, তার বীচি চাইবে না এটাই তো স্বাভাবিক।
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: আমার চিত্রনাট্য লেখার উপর কোন আনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ নেই। যেহেতু এটি আমার বর্তমান পেশা না কাজেই আমি চিত্রনাট্যকারদের সাথে খুব বেশি আড্ডাও দেইনি। তাই বন্ধুদের সাথে সাথে ঘুরে অনানুষ্ঠানিক শিক্ষার সুযোগও হয়নি।
দ্রুম মানে বৃক্ষ। এই পোস্টটি গাছ নিয়ে, বা আরো খুঁটিয়ে নির্দেশ করতে গেলে, গল্পের গাছ নিয়ে; এর শিরোনাম তাই গল্পদ্রুমশব্দ রাখা যেতো। দ্রুমশব্দগল্প রাখলেও সম্ভবত ভুল হতো না।
হরিপূর্ণ ত্রিপুরা
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: আমার চিত্রনাট্য লেখার উপর কোন আনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ নেই। যেহেতু এটি আমার বর্তমান পেশা না কাজেই আমি চিত্রনাট্যকারদের সাথে খুব বেশি আড্ডাও দেইনি। তাই বন্ধুদের সাথে সাথে ঘুরে অনানুষ্ঠানিক শিক্ষার সুযোগও হয়নি।
হরিপূর্ণ ত্রিপুরা
[শিল্পী সাপু ত্রিপুরার আঁকা ছবি, যে ছবিটি পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রতিটি গণহত্যা আর ঘরবাড়ি অগ্নিসংযোগে কারা কারা সবসময় জড়িত তার একটি ক্লাসিক উদাহরন তুলে ধরে ৷ ]