গল্প উপন্যাসে আর সিনেমায় কিছু মেয়ের দেখা মিলে যারা একসাথে দুই নায়ককে ভালোবাসে, দুইজনকেই তীব্রভাবে চায়। তাদের হৃদয় থাকে দ্বিখন্ডিত। আমার অবস্থা ঐ নায়িকাদের মতো, আমার নায়ক দুজন! আমি সংসার আর ক্যারিয়ার দুটোই ভালোবাসি, দুটাই চাই।
অসুরগুলোর বড্ডো বাড় বেড়েছে। যা নয়, তাই করে বেড়াচ্ছে। জগতের হেন অশুভ কম্ম নেই যা তারা করছে না। চুরি-ডাকাতি, রাহাজানি, সন্ত্রাস, ধর্ষণ ইত্যাদি যত ধরণের অনাচার-ব্যাভিচার আছে তার কোনোটাই তাদের কাজের তালিকা থেকে বাদ যাচ্ছে না। নাহ! এবার এর একটা বিহিত করতেই হবে।
**আগের লেখাতেই সিরিজটা শেষ করে দিবো ভাবলেও পাঠকের দাবীর কাছে নতি স্বীকার করে লিখে ফেললাম আরো একটা পর্ব……গত চারটা পর্বেই অব্যাহতভাবে উৎসাহ দিয়ে যাওয়ার জন্য আমি (এক নবীন লেখক) আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই সকল পাঠকের প্রতিই--যাদের ভালো লেগেছে এবং যাদের ভালো লাগে নাই……**
দুই বান্ধবীর ফোনালাপ চলছে।
১ম বান্ধবী (পেশায় চিকিৎসক) ঃ জানিস, মনটা ভীষণ ভারি হয়ে আছে। আজ তিনজন রোগী পেলাম। তিনটাই রেপ কেস। তাও আবার নিজের স্বামীর দ্বারা।
২য় বান্ধবীঃ তাই নাকি? এটা কীভাবে সম্ভব?
১ম বান্ধবীঃ হুম। তিনজনেরই বিয়ের প্রথম রাতের ঘটনা এটা।
২য় বান্ধবীঃ মেয়েগুলো স্বীকার করল সে কথা?
কিছুদিন আগেই সচলে আয়কর নিয়ে একটি পোস্ট দিয়েছিলাম। আমরা অনেকে নানা কারণে সরকারকে ট্যাক্স বা কর দিই না, যদিও কর দেয়াটা নাগরিক দায়িত্বের মধ্যে পড়ে এবং কোনো বছরের আয় করযোগ্য না হলেও প্রতি বছর আয়কর রিটার্ন দাখিল করাটাও এই দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে। আয়কর মেলার কারণে অনেক নতুন করদাতা কর দিতে উৎসাহী হচ্ছেন, ঝুটঝামেলা ছাড়া কর দেয়া যাচ্ছে, মানুষের কর বিষয়ে সচেতনত
পরিবারের বড় কোনো মানুষ ছাড়া গৃহকর্মীদের সাহায্য নিয়ে স্বামী-স্ত্রী মিলে বাচ্চা পালতে গিয়ে আমি জীবনের গূঢ় দুইটা প্রশ্নের উত্তর জেনে গেলাম। উত্তর পরে দিচ্ছি প্রশ্নগুলো বলি।
একঃ পরিবারে শান্তির জন্য সবচে প্রয়োজনীয় কী?
দুইঃ জীবনের সব ঝামেলা আর দুঃখ কষ্টের জন্য দায়ী কে?
একটি প্রতিমন্তব্যে আশালতা জানিয়েছিলেন, " জীবনের গল্পে আবার ধনী-গরিব কিসের ? " আর তারেক অনু লিখেছিলেন, " সাদামাটা অনেক অনেক ঘটনায় মনের মাধুরী মিশিয়ে লিখবেন, দেখবেন কেমন রত্নরাজি হয়ে ওঠে সেগুলো।"
**ফন্ট সমস্যার জন্য পুনরায় পোস্ট করলাম। অনাকাঙ্খিত ও অনিচ্ছাকৃত সমস্যার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের নিকট আন্তরিকভাবে দুঃখিত...**
আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(১) আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(২) আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(৩)
আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(৪)
[justify]ভাগ্যিস বাংলায় একটি খণ্ড-ত (ৎ = হসন্ত ত) আছে, তাই এই বর্ণযুক্ত শব্দের উচ্চারণে ভুল হয় খুবই কম। অর্থাৎ 'কুৎসিত'-কে আমরা 'কুৎ-সিত'-ই উচ্চারণ করি, 'কু-তসিত' নয়। তবে প্রায়ই উল্টো ফ্যাকড়া বাঁধে যখন 'ত'-য়ের বদলে 'ৎ' লিখে ফেলি। বলার অপেক্ষা রাখে না, বাংলায় অন্ত্য অ-কারের উচ্চারণ না থাকাতেই এই অনাসৃষ্টি। যেমন, উচিত, কুৎসিত ইত্যাদি শব্দে ত-য়ের উচ্চারণ হসন্ত ত-য়ের মতো। ফলে হরহামেশাই এ-জাতীয় শব্দে [
আমাদের বাড়িটা দোতলা।আশেপাশের অসংখ্য জীর্ণ দালানের ভেতরে আলাদা করে চোখে পড়েনা। দ্বিতীয়বার রঙ করা হয়নি, দেয়ালগুলো হলদে, শ্যাওলায় ঢাকা। বাইরে থেকে দেখলে মনে হয় বাড়িটা ধসে পড়বার অপেক্ষায় আছে। ভেতরটাও দারুণ মলিন, স্যাঁতস্যাতে নোংরা দেয়াল, ভাঙ্গা মেঝে। আলো বাতাস সাধারণত এদিকে উঁকি দেয়না।তবু ভাড়াটিয়ার কখনো অভাব নেই। ভাড়া কম, বাড়িওলা ঝামেলা করেনা, এ জন্য বাড়ির মালিন্যও ভাড়াটিয়াদের নিরুৎসাহিত করেনা। কিন্তু