মানুষের ভীড়ে বাংলাদেশের জীব বৈচিত্র্য অনেক আগেই হুমকীর সম্মুখীন। সুন্দরবন তার সৌন্দর্য হারিয়েছে মানুষেরই কল্যাণে!!
প্রায় আদিম যুগের কথা। ঠেঙ্গামারা গ্রামের লোকজন তখন মাত্র মোটা ধুতির উপর পিরান পরতে শিখেছে। তার আগে পুরুষকুলের সবাই উদলা গায়ে থাকতো। শীতকালে সেটা কষ্টকর হলেও গরমে আরাম ছিল। শীতকালে বয়স্কদের শিয়রে একটা করে 'আইল্লা' দেয়া হতো। 'আইল্লা' হলো জ্বলন্ত কয়লাপূর্ন পোড়ামাটির ভান্ড, যাকে মোবাইল ফায়ারপ্লেসও বলা যায়। এর সুবিধা হলো যেখানে খুশী সেখানে নিয়ে যাওয়া যায়। এমনকি সাবধানে কাঁথার ভেতরে ঢুকিয়ে নেয়া যায় শীতক
আমার বালকবেলায় পুঁজোর ছুটিতে আব্বা আমাদেরকে গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যেতেন। তখন রেলগাড়িতে করে আমাদের গ্রামের বাড়ি যেতে হত। সে সময় বাংলাদেশে (তদানিন্তন পূর্ব-পাকিস্তান) আন্তজেলা সড়ক যোগাযোগ ছিলনা বললেই চলে। তখনকার দিনে যাতায়াতের প্রধান মাধ্যম ছিল রেলপথ ও নৌপথ।
[justify]মাঝে মাঝে রাস্তায় বেগ চেপে ধরলে মাথার হুস পায়ে এসে ঠেকে। দিগবিদিগ ছুটোছুটি করে যখন অবশেষে কাংখিত জায়গায় পেীঁছোতে পারি, তখন শুরু হয় অপেক্ষার পালা। সেই সময় প্রতিটি সেকেন্ডকে মনে হয় এক একটি দিন। দীর্ঘ অপেক্ষার পর যখন আমার সিরিয়ালটা আসে ততক্ষনে চেপে রাখার আর যাতাযাতির পরিনতিতে তলপেটে তীব্র ব্যাথা সম্পন্ন কোঁতাকুতি শুরু হয়। শরীরের অন্তর্নিহিত কসরতে একসময় ঘর্মাক্ত হই। তারপর নেমে আসে জ
আব্রাহাম লিঙ্কনের গণতন্ত্র নিয়ে সব থেকে জনপ্রিয় বাক্য হচ্ছে- “Democracy is the government of the people, by the people, for the people”| গণতন্ত্র নিয়ে ধারণা থাকুক আর নাই থাকুক কিন্তু লিঙ্কনের এই বাক্য জীবদ্দশায় শোনেনি এমন মানুষ কম আছে,মোদ্দা কথায় এখন পর্যন্ত গনতন্ত্র পৃথিবীতে সব থেকে সার্থক ও জনপ্রিয় শাসন ব্যাবস্থা| সাদা বাংলায় জনগনের সরকার| জনগণ তার গণতান্ত্রিক ক্ষমতা প্রয়োগ করে জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করে তাকে ক্ষমতায় পাঠায় দেশ ও দশের দেখাশোনা করার জন্য, কিন্তু সমস্যা শুরু হয় ক্ষমতায় যাওয়ার পরেই, জনপ্রতিনিধিদের তখন জন কম,ক্ষমতা বেশি প্রিয় হয়ে যায়, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে যেয়ে আইন দিয়ে নিজের আসন প্রতিষ্ঠা করতেই ব্যাস্ত হয়ে পরেন তারা|জনগনের দুর্ভোগ শুরু হয় সেখান থেকেই|
(১)
বাটনে চাপ দিতেই মোবাইলের ওপাশ থেকে নারী-কণ্ঠের রিনিঝিনি বেজে ওঠলো- দাদা কেমন আছেন ?
জী ভালো। আপনি কেমন আছেন ?
জী আমিও ভালো। তো দাদা, আপনাকে রিং করেছি একটা প্রয়োজনে !
বলেন ?
একটা ব্লগ সিরিজ চালু করার কথা ভাবছি শুধু চলতি পথের ছবি দিয়ে। অনেকটা স্ন্যাপশট ঘরানার হবে। কিন্তু বিষয়বস্তু মন্তাজধর্মী হওয়া চাই। যেমন: টুকরো টুকরো অনেক উপাদান জোড়া লাগিয়ে ছবি হবে কিন্তু উপদানগুলো ছবির বিষয় হবে না, বরং উপাদানগুলো একে অন্যের সাথে যেভাবে মিথষ্ক্রিয়া করবে তাই দিয়ে হবে ছবি।
লোডশেডিং ও ডিজিটাল বাংলাদেশ পরস্পরবিরোধী দু’টি শব্দ। এই ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রত্যেক ডিজিট সচল রাখার জন্য চায় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ। কিন্তু চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল বিদ্যুৎ উৎপাদন বর্তমানে ডিজিটাল বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান আন্তরায়। আশার কথা যে, পেছনের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গত ২ জুলাই ১১ আমরা পাঁচ হাজার পঁচিশ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পেরেছি যা কিনা এ পর্যন্ত দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদনের ইতিহাসে সর্বোচ
দেশের বর্তমান সরকারের বয়স প্রায় আড়াই বছর হতে চললো। এর মধ্যেই মানুষ হতাশ। দিনবদলের যে স্বপ্নে বিভোর হয়ে তারা বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলো সে স্বপ্ন আস্তে আস্তে ফিকে হতে শুরু করেছে। বাস্তবতা হলো দেশ গত আড়াই বছর আগে যেখানে ছিলো সেখানেই স্থবির হয়ে আছে। দুর্নীতি, চাদাবাজি, সন্ত্রাস, সরকারি দলের পাতিনেতাদের অনায্য দাপট, মন্ত্রীদের আখের গোছানো, দখলবাজি, টেন্ডরবাজি, নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি সহ নানা ধরন
কে এই আন্না হাজারে?? কেন তার এ দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলন??
আন্না হাজারে-"ভারতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে যদি কিছু করতে হয় তার এখনই উপযুক্ত সময়। এখন হয় কিছু করতে হবে, নয় মরতে হবে। স্বাধীনতার জন্য যেভাবে মরণপণ লড়াই করতে হয়, ঠিক সেভাবে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে হয় আমরা সফল হব, নয় আমাদের জীবন উৎসর্গ করতে হবে।"