ইন্টারনেট জগতের বিপ্লব সাধনকারী ফেসবুক সামাজিক যোগাযোগের এক পরাশক্তি হিসেবে আবির্ভুত হয়েছে। ফেসবুকের কল্যাণে বিশ্বের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বন্ধু-বান্ধব, আত্নীয়-স্বজন আজ একসাথে।পারস্পরিক যোগাযোগ, মতামত বিনিময়, সম্পর্ক ও জনমত তৈরি, ব্যাবসার প্রসার প্রভৃতি ক্ষেত্রে ফেসবুকের অবদান অপরিসীম। ভার্চুয়াল জগতে আপনার পরিধি বৃদ্ধি করলেও বাস্তবিক অর্থে ফেসবুক ব্যাবহারে রয়েছে নানা পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া। এসব নিয়েই আজকের এই লেখা।
[justify]আমার ধারনা আজকাল সবাই ভ্রু কুঁচকে জগাখিচুড়ি পড়তে বসে। রসিকতা দেখলে আরও ভুরু কুঁচকে যায়। বুঝে এই ব্যাটা আগের জন্মে নিশ্চয়ই ক্যানভাসার ছিল। প্রথমে আলতু ফালতু কথা বলে লোক হাসানোর চেষ্টা করে। তারপর ঝোলা থেকে জ্ঞানের ট্যাবলেট বের করে। নাহ, আজকে কোন জ্ঞান দিতে বসিনি। তবে কিনা ঘরপোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পায়। জোর বাতাস দেখলে লুঙ্গিয়লা দুশ্চিন্তায় পড়ে। আটকে যাওয়া শিশু চেইন অলা প্যা
"HBO Documentary Films " এর কাজগুলো আমার সবসময় পছন্দের তালিকার শীর্ষে থাকে, এক বন্ধুর কাছ থেকে পাওয়া এই তথ্যচিত্রটি দেখার পর লেখার ইচ্ছে হলো| সামরিক জান্তার শোষণ ও ভয়াবহ অত্যাচার এবং জাতিগত বিদ্বেষে জর্জরিত দেশ বার্মা বর্তমানে মায়ানমার, ৪০ বছররেও বেশি সময় ধরে চলা গৃহযুদ্ধে সামরিক বাহিনীর আগ্রাসনে প্রাণ হারিয়েছে অগুনিত মানুষ, বর্তমান পৃথিবীর অন্যতম দরিদ্র ও চরম মানবিক বিপর্যয়ে আক্রান্ত এই দেশটির কথা অনেক আগে থেকে শুনে আসলেও এতটা ভালো ভাবে জানার উপায় হয়নি কখনই, সামরিক সরকারের অধীনে থাকা এই দেশটি থেকে কোনো ধরনের তথ্য কিংবা তথ্যচিত্র দেশের বাইরে যাওয়াটা খুবই কঠিন এবং ধরা পড়লে শাস্তিযোগ্য একটি অপরাধ, তাই চরম সাহসিকতার সাথে এই কাজটি করেছেন কিছু মানুষ|
[justify]তারপর ..................
“যদিও আকাশ ধোঁয়াশায় ম্রিয়মান/ তোমার জন্য লিখছি প্রেমের গান”
ইউএনডিপি'তে কাজ করতাম মুনির হাসান স্যারের সাথে, তিনি ছিলেন আমার রিপোর্টিং বস। যারা বিডিওএসএন, ম্যাথ অলিম্পিয়াডের খোজ-খবর রাখেন তারা মুনির হাসান স্যারকে ভালোভাবেই চিনবেন। সদা হাসিমুখ, কাচা-পাকা গোফ-চুলের মুনির স্যার দেশকে
[justify]ফ্ল্যাশব্যাক :
“কোথায় থেকে যে বুদ্ধি মাথায় এলো আমি ওর আঙুলটা নিয়ে নিজের মুখে ঢুকিয়ে দিলাম। তারপর...”
…………………………………………………………….. :
তারপর... আর কি, এভাবেই আমার প্রথম বারের মতো ধর্ম ধর্ষণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হল।
পরিচয় করিয়ে দেই, এই হল আমাদের আঙ্কেল স্যাম (আমেরিকার সরকার)। তার খরচাপাতি অনেক। প্রতিবছর চার ট্রিলিয়ন ডলারের মত। কিন্তু আঙ্কেলের ইনকাম বছরে মাত্র দুই ট্রিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি। এই ঘাটতি মেটানোর জন্য তিনি আমাদের মতই মানুষের কাছে ধার করেন। তার এই ধারের টাকার তিনি একটা লোভনীয় নাম দিয়েছেন – ‘বন্ড’। এই বন্ডগুলো ব্যাংক, বিনিয়োগকারী এমনকি বিদেশী সরকারও (যেমন চীন) কিনতে পারে। কিন্তু মানুষ কেন তার এই বন্ড কিনবে? কারণ এর সাথে তিনি এই বন্ডের ওপর প্রতিবছর একটা নির্দিষ্ট অঙ্কের সুদ দেবেন।
[justify] জগাখিচুড়ি কোমল পেটে হজম হবার নয়। এ খিচুড়িতে বিভিন্ন ধরনের মসলা আছে, তাঁর মধ্যে কিঞ্চিৎ (!) অশ্লীলতার গন্ধ পেতে পারেন কেউ কেউ। আপনার পেট যদি ওশিলভের মতো কোমল হয় তবে সামনে এগুনোর আগে সাবধান! তবে আবারও বলতে হচ্ছে অশ্লীলতা খুবই আপেক্ষিক ব্যাপার। যেমন আমার মনে হয়, আমাদের ধর্ম এবং আরবী শিক্ষক ছিলেন ছিলেন চরম অশ্লীল!
ব্রিটেনের সাম্প্রতিক বিক্ষোভ, লুটতরাজঃ সরল সমীকরণ
একটি অনাকাক্সিক্ষত মৃত্যুকে ঘিরে ব্রিটেনের বড় বড় শহড়গুলোতে যে ভয়াবহ বিক্ষোভ, লুটতরাজ সংঘটিত হল তার নানাবিধ কারন অনুসন্ধান করা হচ্ছে। সামাজিক, অর্থনৈতিক, জাতিগত বৈষম্য, উপযুক্ত শিক্ষা এবং কর্মসন্থানের অভাব ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু, অপ্রাপ্ত বয়স্ক কিশোর, তরুণদের বিক্ষোভ এবং এর নামে আইন শৃঙ্খলা ভঙ্গ করার এরকম প্রবল উৎসাহের পেছনে আর কি যুক্তি থাকতে পারে, ইংলেন্ডের মত একটি উন্নত সমাজে?
গত প্রায় একবছরে মধ্যপ্রাচ্য সহ বেশ কিছু দেশে স্বৈরশাসক সরকারদের বিরুদ্ধে সাধারণ জনগনের ব্যাপক বিক্ষোভ এবং আন্দোলন চলছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে তা সফলও হয়েছে।