‘যারে আমি চাই তারে আমি দিই ধরা
সে আমার না হইতে আমি তাহার হই
পেয়েছি বলে মিছে অভিমান করা
অন্যরে বাঁধিতে গিয়া বন্ধন মোর।’
বাসনা বুঝি এমনই। যা আমার নয়, অথচ আমার বলে ভাবি।
বাসনা আর লোভ কি একই?
একই না হলেও ওরা জোড়া। জমজ। হাত ধরে হাঁটে। কান টানলে যেমন মাথা আসে, বাসনা জন্মালেই লোভ জেগে ওঠে।
--"এইসব কী ঘটছে রে ভাই ডাইনে এবং বাঁয়ে?"
--"ভরসা রাখুন নায়ে"
--"মুখেতে তালা, চোখেতে ঠুলি, শিকল পরা পায়ে--"
--"ভরসা রাখুন নায়ে"
--"স্কুল সিলেবাস পাল্টে গেছে শফি হুগুরের রায়ে"
--"ভরসা রাখুন নায়ে"
--"পূজার বেদী তছনছ করে মূর্তি ভাঙ্গছে পায়ে"
--"ভরসা রাখুন নায়ে"
--"হিজাব আর টুপি পরেই দেশটা পাল্টাবে মদীনায়ে?"
--"ভরসা রাখুন নায়ে"
--" সেলিম ওসমান দিব্যি আছেন, শ্যামলকান্তি জেলে
এই বার লোকটা সত্যিই নির্বাসনে গেল
এই বার লোকটা এত দূরেই চলে গেল যে
তোমাদের কারো কোন ডাক আর তার কাছে পৌঁছাবে না
তোমাদের আর কোন আকুল প্রার্থনায়,
অথবা কোন কঠোর তপস্যায়
সে আর মুখ ফেরাবে না ।
এতদিন হয়ত অভিমান করেছিল,
চোখের পাপড়িতে তুষারের মত জমে ছিল অনন্ত বিষাদ
আজ সে কপাল থেকে
এলোমেলো চুলের মতন সরিয়ে দিয়েছে তোমাদের নাম
আমাদের নাম
দেশ ছেড়ে এসেছিল অনেক আগে
হরিপূর্ণ ত্রিপুরা
গত ৪ই মে গণমাধ্যমে খবর এলো মুক্তিযুদ্ধ সংক্রান্ত ইতিহাস বিকৃতি রোধে আইন প্রণয়নের [url=http://m.banglatribune.com/others/news/204159/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%9...
একদিন সব ভেঙে গিয়েছিল একলহমায় । সম্পর্কটাকে পরিত্যক্ত বাড়ির মতন পেছনে ফেলে পথে বার হয়ে গিয়েছিল তারা দু'জনেই । তিল তিল করে গড়ে ওঠা বহু সুখদুঃখের মুহূর্ত মালা থেকে ছিঁড়ে যাওয়া মুক্তোর মতন ছড়িয়ে পড়েছিল ধুলোয় বালিতে বাতাসে জলে আগুনে শূন্যে ।
পুর্বকথাঃ
পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস নিয়ে আবারও মাঠ গরম হয়ে উঠেছে। এ বিষয়ে রাখাল রাহার এক উদ্যোগকে কেন্দ্র করে বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদারের প্রশ্নবিদ্ধ অবস্থান অনেক বিস্ময় ও বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। তিনি একবার সরকারের পক্ষ নিয়ে প্রশ্নফাঁসবিরোধী বিবৃতিতে স্বাক্ষর দিতে চাননি, আবার পরে তা অস্বীকার করে বিবেকের দায় মিটিয়েছেন। আমরা উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করলাম প্রশ্নফাঁসের দায় আবারও শিক্ষকদের কাঁধে চাপান
(সংশোধিত এবং সম্পাদিত: শামীম ১৮-মার্চ-২০১৭ ২১:৪৫)
১।
কিছুদিন আগে ঠিক এই ইংরেজি শিরোনামে একটা বক্তব্যের ভিডিও দেখেছিলাম (লিংক শেষে)। অসাধারণ এই বিশ্লেষনটা আমি পরে পরিচিত অনেক জনকেই দেখিয়েছি। এই বক্তব্য যিনি দিয়েছেন তাঁর নাম Simon O. Sinek – একজন ব্রিটিশ-আমেরিকান লেখক এবং মোটিভেশনাল বক্তা (জন্মসাল: ১৯৭৩)। তাঁর লেখা তিনটা বই আছে। আচ্ছা এবার মূল বিষয়ে ফেরত আসি: এইখানে তাঁর বক্তব্যের একটা কাছাকাছি বাংলা দেয়ার চেষ্টা করছি কারণ: মনে হয়েছে যাদের দেখার সুযোগ হয়নি বা ইংরেজিতে সমস্যা তাঁরা এই বিশ্লেষনটা জানুক।