(ডিসক্লেইমারঃ প্রবলভাবে জেনারেলাইজ করা পোস্ট! মুড়ি-মুড়কি-চিনি-সয়াবিন তেল-ছোলা সবই একদর। বেশি দামী জিনিসের প্রবেশ নিষেধ!)
ফেইসবুকে একটা ভাইরাল ভিডিও ছড়িয়েছে। ওমানে বাংলাদেশ অ্যাম্বাসেডর নুরুল আলম চৌধুরী একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রেখেছেন। ভিডিও কবে ধারণ করা সেটা নিশ্চিত না হলেও ইউটিউবে জুন ২০১১ তে আপলোড করা হয়েছে। কথা না বাড়িয়ে প্রথমে ভিডিওটি শেয়ার করি।
[justify]আমার জন্ম হয়েছিলো বেশ সেন্স অফ হিউমার নিয়ে। মা-বাবা কেউই তেমন রসিক না। খালারা গম্ভীর, মামারা রাগী। জন্মের কিছুকালের মধ্যেই আমি তাই নিশ্চিন্ত হয়ে গেলাম আমাকে আসলেই কুড়িয়ে পেয়েছে। বন্ধু মহলে জনপ্রিয় ছিলাম, কিন্তু নারীরা জীবনে ধারেও ঘেঁষত না। প্রথমে ভাবলাম আমার "ওয়ান প্যাক অ্যাবস" এবং দুধে আলকাতরা গায়ের রঙ এর কারন। তারপর ব্যাপক পড়াশোনা করে বুঝলাম আমার সেন্স অফ হিউমার ই আমার মূল শত্
একটা মেয়ে যখন জানতে পারে সে অন্তঃস্বত্তা ততোদিনে তার ভেতরের স্বত্তাটির বয়স প্রায় এক মাস হয়ে যায়। মা’র শরীর ভ্রুন টাকে মানতে চায়না প্রথমে, এদিকে ভ্রুনটা চায় যেকোনো প্রকারে মা’র শরীরে টিকে যেতে। ব্যস শুরু হয় যুদ্ধ, ভ্রুনটার টিকে থাকার লড়াই। প্রথম তিনটা মাস এই যুদ্ধ চলে। মা’র শুরু হয় প্রচন্ড শরীর খারাপ লাগা,বেশির ভাগ মেয়ের বেলায় ই বমি হয়। অনেকে সবকিছুতে গন্ধ পান। একটা ক্ষুদ্র সংখ্যার ভাগ্যবান মেয়ে ছাড়া বাকি সবাই খেতে পারেন না।
১. তিনি এখন মিডিয়াসৃষ্ট জনপ্রিয়তার ফাঁপা রঙিন ফানুসের বাসিন্দা।
২. একটা সুদখোরের জন্য তার কলমের কালি ব্যাবহৃত হতে পারে। কিন্তু এ ক্রান্তিকালে জাতীয় সম্পদের রক্ষার জন্য তিনি কলমের ঢাকনা খুলছেন না!
৩. তিনি বামপন্থী আন্দোলন পছন্দ করেন না।
৪. তিনি হরতাল সমর্থন করেন না।
৫. তেল-গ্যাস পাচার/রক্ষা বিষয়ে তিনি মৌন।
তেল-গ্যাস ইস্যুতে ভেবছিলাম "এগনোস্টিক" এর অবস্থানে থাকবো কিন্তু আমার এক বন্ধুর সাথে কালকে রাতে কথা বলার পর থেকে আমার অবস্থানকে নতুন করে ভেবে দেখার প্রয়জোন পড়লো। ভাবার পরে ফলাফল টা হল আমি নিজেকে কোনভাবেই "এগনোস্টিক" বলতে পারছি না। কিন্তু কেন?
মাঝে মাঝে নানারকম ভাবনা মাথায় ঘুরপাক খায়, কিন্তু ভাবনাগুলোর ঠিক আগা মাথা পাই না। মাঝে মাঝে ভাবনাগুলো লিখে ফেলতে ইচ্ছে করে, কিন্তু আমার ভাবনাগুলোকে ধরার মত ভাষা ঠিক খুজে পাই না। লেখালেখিতে আমার বিস্তর দূরবলতা আছে, কিন্তু ভাবাভাবি তো বিরাম মানে না, আর এই লেখার দূরবলতার জন্যে অনেক এলোমেলো ভাবনা হারিয়ে যাচ্ছে। তাতে কারও কোন ক্ষতি হয়ত হচ্ছে না, কিন্তু মাঝে মাঝে কি আর নিজের এলোমেলো ভাবনাগুলোকে জমিয়
অর্থহীন হলেও একটা সতর্কতা থাকলো না-হয়:
ধর্মীয় বিশ্বাস ও সংস্কার বা মুক্তচিন্তায় যাঁদের সংবেদনশীলতা রয়েছে, তাঁদের জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে।
…
কেমন আছি আমরা?
কেমন চলছে আমাদের সবকিছু?
কেমন আছে আমাদের দেশ?
উত্তর একটিই: ভালো নেই।
স্বাধীন দেশের মানুষ হয়েও নিজ ভূমিতে পরাধীন আমরা। স্বাধীনতার পর থেকে আত্তয়ামী লীগ-বিএনপি-জামাত-জাতীয় পার্টি-সামরিক সরকার দ্বারা আমরা নির্যাতিত। প্রতিদিন এত এত খারাপ সংবাদ শুনতে শুনতে ক্লান্ত আমি-আমরা।
[justify]১
চিত্র ১:
১৭৬৯। হাইতি। এখানে মাটির রঙ আলকাতরা-কালো, তারচে' বেশি কালো এই ফসলি জমির শ্রমিকদের গায়ের রঙ। ওরা ৪৪ জন। একটানা কাজ করছে সেই উষা থেকে, যখন সূর্যের-ও চোখ খুলে নি, আর এখন সূর্যের ঘুমিয়ে পড়ার সময়। পাক্কা ১২ ঘণ্টা। শ্বাপদের মতো সর্তক চোখে তাকিয়ে আছে শ্বেতাঙ্গ মনিব। কাজে একটু এদিক ওদিক হলে চাবুকের বাড়ি, গরম শিকের ছ্যাঁকা। ওরা কাজ করে যায়, মাঝে মাঝে হাঁপিয়ে উঠলে উঁকিঝুঁকি মারে আশপাশে, দ্রুত লয়ে কথা বলে। ওরা কাজ করে যায়। নিয়তি। মানুষের অপমান। ঈশ্বরের নিস্পৃহতা। ওরা কাজ করে যায়। মার খায়। মরে যায়। বংশানুক্রমিক। হয়তো দিনের শেষে এক টুকরো রুটি ও জল মিলবে, ভাগ্য ভালো হলে মাংশ লেগে থাকা হাড়, সবজি-ভাজা। আর নিশাচর পাখির মতন থেকে থেকে ভেঙে যাওয়া ঘুম।