Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

চিন্তাভাবনা

মিডিয়া তুঘলকের আক্রমণের শিকার পরিবেশবাদীরা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৫/০৭/২০১১ - ৩:৩১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


মিডিয়া তুঘলকের আক্রমণের শিকার পরিবেশবাদীরা



এম আব্দুল্লাহ


কোন যন্ত্রটি সবচেয়ে শক্তিশালী?

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: শুক্র, ১৫/০৭/২০১১ - ৩:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বুলডোজারের কথা ভুলে যান। জানালা দিয়ে ফেলে দিন এক্সক্যাভেটরকে। সাগরের নিচ দিয়ে টানেল খোঁড়ার ড্রিলটাকেও পুঁতে ফেলুন ডাস্টবিনে। আসুন তিনটি যন্ত্র নিয়ে ভাবি। তারপর রক-সিজর্স-পেপার অ্যালগরিদমে এগিয়ে দেখি, এদের মধ্যে আসলে কে সবচেয়ে তাকতধারী।

যন্ত্র নং ১: ষড়যন্ত্র

যন্ত্র নং ২: রাষ্ট্রযন্ত্র

যন্ত্র নং ৩: পরিমল জয়ধরের যন্ত্র


এবার থামেন!

স্বপ্নহারা এর ছবি
লিখেছেন স্বপ্নহারা (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৭/২০১১ - ১:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেক আশা ছিল, অনেক স্বপ্ন ছিল, অনেক বিশ্বাস ছিল...এইবার নিশ্চয়ই জ্ঞান-বুদ্ধি হয়েছে, শিক্ষা হয়েছে; এখন থেকে নিশ্চয়ই নিজেদের ভুল বুঝে ঠিক পথে চলতে পারবেন। কিন্তু আমরা আসলে গাধা, শুধুশুধু আশা করি, স্বপ্ন দেখি। আপনারা যেমন ছিলেন তেমনই আছেন...আপনি যেমন ছিলেন তেমনই আছেন...আপনাদের সমাজের সবাই আসলে একই রকমঃ কোন পরিবর্তন নেই...শক্তি থাকলে আর কিছুর পরোয়া করেন না!


মরা কুকুরকে কেউ লাথি মারে না

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৭/২০১১ - ১০:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯২৯ সালে এমন একটা ব্যাপার ঘটে ফলে সমগ্র আমেরিকার শিক্ষাবিদ মহলে বেশ একটা আলোড়ন ঘটে যায়। সকল শিক্ষাবিদগণ ব্যাপারটা দেখার জন্য ছুটে যান শিকাগোতে। কয়েক বছর আগে রবার্ট হ্যারিচসন নামে এক তরুণ ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে বেড়িয়েছিলেন। এই সময় তিনি ওয়েটার, কাঠুরে, কাপড়ের ফেরিওয়ালা হিসেবেই জীবিকা নির্বাহ করতেন। এরপর মাত্র আট বছর পরে, তাঁকে-ই আমেরিকার চতুর্থ অর্থশালী বিশ্ববিদ্যালয়


তেতো

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৭/২০১১ - ১০:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]পেপার খুলতেই এতোগুলো বাচ্চার মৃত্যুর সংবাদ। মনটা কিছুক্ষণের জন্য বিষিয়ে যায়। প্রথম পাতায় একটু নিচে ছাত্রলীগের নতুন সভাপতি হিসেবে জনৈক সোহাগের নাম দেখি। কেন জানি বুয়েটের শহীদুল্লা ভাইয়ের কথা মনে পড়ে। কার কাছে যেন শুনেছি, মানসিকভাবে অসুস্থ শহীদুল্লা ভাই টুঙ্গিপাড়ায় মাজার পাহারা দেন। এতো বাচ্চার মৃত্যু হরতালের খবরকে দ্বিতীয় পাতায় নিয়ে গেছে। কাল রাতে টিভিতে এক হুজুরের ফ্লাইং কিক দেখলাম। একেবা


টুকুন পোস্ট। ২।

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: বুধ, ০৬/০৭/২০১১ - ৯:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]১।

দীর্ঘদিনের হরতাল সামনে। ইদানীং মনে হয় আমরা প্রায় সবাই খুব অল্পই জীবন কাটাই, বাকিটা রাজনীতি।

২।


শিক্ষক যখন যৌন নির্যাতনকারী: সাম্প্রতিক ঘটনার প্রেক্ষিতে (আপডেটেড)

ফাহিম হাসান এর ছবি
লিখেছেন ফাহিম হাসান (তারিখ: বুধ, ০৬/০৭/২০১১ - ৯:৩৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


বাঁচতে চাই; বাঁচাতে চাই

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ০৬/০৭/২০১১ - ১:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

খবরের কাগজে আজকাল অকাল মৃত্যুর খবর দেখলে আগের মতন আর গা শিরশির করে না। স্নায়ুতন্ত্রও বোধহয় বিরক্ত; কত আর প্রতিক্রিয়া দেবে? যখন খবরের কাগজে পড়ি যে চার বছরের শিশু জিহাদকে অপহরণকারীরা পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করেছে, তখন হয়তো মূহর্তের জন্য থমকে যাই, অস্ফূট স্বরে ‘ইশ’ বলি, কিন্তু পরের মিনিটেই অন্য খবরে চোখ রাখি। যখন পড়ি শাশুড়ি-বউয়ের ঝগড়ার সময় মায়ের কোল থেকে ছয়-মাসের শিশুকন্যাকে নিয়ে আছড়ে ফেলে হত্যা করা হয়েছে, তখন শিউরে উঠি, কিন্তু পরক্ষনেই দীর্ঘশ্বাস ফেলি এই মনে করে যে গ্রামে এমন কত আরো ঘটনা ঘটছে যা হয়তো খবরের কাগজে জায়গাও পায় না। এটাই বাস্তবতা হিসেবে মেনে নেই। যারা পত্রিকা পড়ি তাদের কাছে এসব সচারচর ঘটনা, এতটাই যে খবরের প্রথমটুকু পড়তে পড়তে শেষটা অনুমান করে ফেলতে পারি। বারবার একই ধরণের নিষ্ঠুর ঘটনাগুলো পড়তে পড়তে আজকাল খুব অবাকও হই না, মেনে নেই, মেনে নিতে হয়। অভিযোজন বা পরিবেশের সাথে নিজেকে খাপ খাইয়ে নেয়া তো শুধু মানব ধর্ম না, অস্তিত্ব রক্ষার জন্য জীবজগতের নিয়ম। রাতে শান্তিতে ঘুমানোর জন্যই আমাদের স্নায়ু সুচতুরভাবে অনুভূতিগুলোকে ভোঁতা করে দেয়।


দু'টি রাস্তার সংযোগস্থলে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ০৬/০৭/২০১১ - ১:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দু'টি রাস্তার সংযোগস্থলে

এম আব্দুল্লাহ

দু'টি রাস্তার সংযোগস্থলে এসে আমি যখন অপক্ষোকৃত অচেনা রাস্তাটি বেছে নিলাম তাতেই তুমি ক্ষেপে গেলে । আমাকে আনস্মার্ট মনে হল তোমার। গো ধরলে একলা চলার। তারপর থেকে একটি বার ফিরে তাকালে না পেছনে। আমার ছেলেকেও নিয়ে গেলে সাথে ।