[justify]প্রথম আলো বাংলাদেশের পত্রিকা পাঠকের ওপর একটা বিশাল ভূমিকা রাখে বলে ধারণা করা হয়। বদলে যাও, বদলে দাও শ্লোগানে মুখর এই পত্রিকা-কর্পোরেট একাত্তরের চেতনা ধূলিস্যাৎ করে দেয়ার জন্য গোচর অগোচরে ভূমিকা রাখছে। মোবাইল কর্পোরেট গোষ্ঠী ও নিওলিব্যারেল এনজিও ব্যবসায়ীদের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত থাকা প্রথম আলো জনমতকে বিকশিত না করে সেটাকে রুদ্ধ করে রাখার জন্য স্তম্ভ লেখকদের ভাড়া খাটায়। বাংলাদেশের এক শ্রেণীর
ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে রবীন্দ্রনাথের সার্ধশত জন্মবার্ষিকী সারা দেশে উদযাপিত হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবে রবীন্দ্রনাথের জীবন ও সৃষ্টিকর্ম নিয়ে প্রিন্ট মিডিয়ায় অনেক লেখা আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় ৮ মে কালের কণ্ঠের প্রথম পাতায়[url=http://www.dailykalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Recipe&pub_...] রবি এবং রব
উবুন্টু বাংলাদেশ মেইলিং লিস্টে জনৈক মেহদী ভাই হঠাৎ জানতে চাইলেন - আসলে বাংলাদেশে কতজন লিনাক্স ব্যবহার করে। কেউ বলে শ, কেউ কয় হাজার। তখন মাথায় একটা বুদ্ধি আসলো, জরিপ করা হউক। এই জরিপে আপনি বা আপনার পরিচিত লিনাক্স ব্যবহারকারীর হয়ে ফর্ম পূরণ করে দিতে পারেন। এই পর্যন্ত কয়জন হইলো দেখতে পারেন একটা সংক্ষিপ্ত তালিকায়। জরিপে অংশ নিতে পোস্টের ভেতরে আসুন। এতে প্রবাসী কোটাও রাখা হয়েছে!
ড. ইউনূস আপাত অনাড়ম্বর জীবনযাপনের কারণে তাঁর ভক্তমহলে সমাদৃত। তাঁর গ্রামীণ চেকের পাঞ্জাবি তাঁর পেশাগত সততা ও নিষ্ঠার একটি প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। নোবেলজয়ের অব্যবহিত পরবর্তী সময়ে তিনি শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর একটি বড় অংশের কাছে সমাজসেবা, দেশপ্রেম ও দুর্নীতিমুক্ত নেতৃত্বের আইকন হিসেবে কিঞ্চিৎ প্রতিষ্ঠা পেয়েছিলেন।
সাম্প্রতিক সময়ে খোদ সরকার প্রধান ইউনূস সম্পর্কে রুষ্ট বক্তব্য দিয়েছিলেন, তার পরিপ্রেক্ষিতে সাধারণ মানুষের চোখে ইউনূসের কার্যক্রম সম্পর্কে সরকারের মনোভাব অনুসন্ধানী না হয়ে প্রতিশোধপরায়ণ হিসেবে বিবেচিত হবার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
[justify](মুখবন্ধঃ এই লেখাটা নিছক একটা ভূমিকাসম্বলিত কৌতুক। সুক্ষ্ম, মার্জিত এবং পরিশীলিত রুচিবোধসম্পন্ন পাঠক এটা নিজ দায়িত্বে পড়বেন। পাঠশেষে নাসিকাকুঞ্চন শিরোধার্য)।
Dear Sir, I did not come here to disturb you, look I am really helpless.. এই হল বাসে-ট্রেনে একশ্রেণির ভিক্ষুকের ভিক্ষার ভাষা। পুরোটাই ইংরেজি। তাতে কিছু ভুলভালও থাকে। তবে খুব কম। উচ্চারণের আড়ষ্টতাও প্রায় নেই । ঢাকার স্বনামধন্য ইংলিশ কোচিং সেন্টার থেকে কোর্স-করা-ছাত্র পরিচয় দিয়ে ভিক্ষা করতে গিয়ে বাসের যাত্রীদের প্রশ্নবাণে জর্জরিত হতেও দেখেছিলাম একবার এক কেতাদুরস্ত যুবককে। তার আবেদনের ভাষ
মোল্লা নাসিরুদ্দিনের একটা গল্প মনে পড়ল,
গ্রামের একটি লোক একদিন হন্তদন্ত হয়ে দৌড়ে এসে মোল্লাকে বলল, "সুখবর আছে মোল্লা সাহেব, আপনার পাশের বাড়িতে পোলাও-মাংস রান্না হচ্ছে"।
- "তাতে আমার কী!" মোল্লার জবাব।
- "আপনাকেও নিশ্চয়ই দাওয়াত করেছে...!"
- "তাতে তোমার কী?"
১) ঈশ্বর ও তার প্রচারক দু’জনেই মূলত নাস্তিক। ঈশ্বরের নাস্তিকতা প্রকাশ্য, কিন্তু প্রচারকের নাস্তিকতা সদা গোপন থাকে।
[right][i]“আমি তোমায় সন্তান দিতে পারব। উত্তম বীজ উত্তম ফসল। তোমার সন্তান খাঁটি মুসলমান হবে, খোদার ওপর ঈমাণ রাখবে, আন্তরিক পাকিস্তানী হবে, চাওনা সেই সন্তান?
*
তুমি বাড়ীর পথে ছিলে, যখন তুমি মারা যাও।
গাড়ীতে ছিলে, ভেঙ্গেচূড়ে পড়েছিলো তোমাকে নিয়ে। তোমার স্ত্রী আর দুই সন্তান রয়ে গেলো। মারা গেলে। সাদা এপ্রনের ওরা সব করেছিলো, যা কিছু করা যায়- কিন্তু। খুব করে টুকরো টুকরো হয়ে গিয়েছিলে তুমি, যেমন তোমার গাড়ীর সব কাঁচ, কিংবা সব স্বপ্ন তোমার। বিশ্বাস করো তোমার চলে যাওয়াই ভালো ছিলো সব থেকে।
তারপর, আমাকে দেখলে তুমি। আমি, তুমি।