বিশ্বকাপ খেলা শুরুর পর থেকেই খুব অবাক হয়ে লক্ষ করলাম পত্রিকান্তরে বিভিন্নভাবে সাংবাদিকরা বিভ্রান্তকর রিপোর্টের মাধ্যমে বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে এক প্রকার যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে। এই রিপোর্টগুলো মন দিয়ে পড়লে দেখা যায় প্রতিটা লেখার কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। যেমন -
১। আশরাফুল লেহন
২। সাকিব এর বিরুদ্ধে বিষাদগার
৩। সিডন্সের বিরুদ্ধে বিষাদগার
৪। দলীয় কোন্দল সৃষ্টি ইত্যাদি
[justify]
আলুপেপারের ইন-হাউস "জাতির বিবেক" জনৈক বিচারপতি বাজিকরতত্ত্ব নিয়ে ইদানীং আবারও মাঠে নেমেছেন, আলুর ছোটো-মেজ-বড় সাংবাদিকেরা বাজিকর বাজিকর বলতে বলতে কীবোর্ডে ফেনা তুলে ফেলছে, কিন্তু মিডিয়াবাজি নিয়ে সকলেই নিশ্চুপ। আজ আয়ারল্যাণ্ডের বিপরীতে বাংলাদেশ দলকে দেখে মিডিয়াবাজির কুফল সম্পর্কে আমাদের ক্রিকেটদর্শকরা অন্তত নিঃসন্দেহ হতে পারবেন।
১. কৌতুহলের শুরু:
বিবিসি, এএফপি অথবা টাইম ম্যাগাজিনের রিপোর্টগুলো সত্যি হয়ে থাকলে ঢাকার মীরপুরে গত ১৭ই ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়ে গেছে পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বড় কলেরা ভ্যাকসিনের ট্রায়াল। রিপোর্ট অনুযায়ী মীরপুর এলাকার আড়াই লাখ লোকের ওপরে এই ভ্যাকসিনের পরীক্ষা চালানো হবে। যে ভ্যাকসিন ব্যবহার করা হবে সেটি ভারতে তৈরী এবং সস্তা। চার বছর ধরে ট্রায়ালে অংশগ্রহণকারীদের পর্যবেক্ষণ করা হবে। প্রাপ্ত ফলাফল থেকে বোঝা যাবে বাংলাদেশে এবং পৃথিবীর অন্য যে কোন জায়গায় কলেরার প্রতিষেধক টীকা বৃহত্তর জাতীয় পরিসরে ব্যবহার করা যাবে কি না।
আমি দৈনিক প্রথম আলোর একজন নিয়মিত পাঠক। আমার বাসায় নিয়মিত এই পত্রিকাটি রাখা হয় এবং খুব আগ্রহ নিয়েই আমি পত্রিকাটি পড়ি। বিভিন্ন সময়ে নানান অসঙ্গতি চোখে পড়লেও সেগুলো স্বাভাবিক ভেবে উপেক্ষা করার চেষ্টা করি। কিন্তু ক্রিকেট বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার পর থেকেই বিস্ময়ের সাথে লক্ষ করছি, বাংলাদেশের দল নিয়ে দৈনিক প্রথম আলোতে একের পর এক বিভ্রান্তিকর, মনগড়া এবং ভিত্তিহীন প্রতিবেদন ছাপা হয়ে চলেছে। নিঃসন্দেহে এসব প্রতিব
[justify]
এই লেখার শুরুতে যেটা পরিষ্কার করা প্রয়োজন, আমিও উৎপল শুভ্রের মতোই ক্রিকেটমূর্খ। খেলাটা দেখি, উপভোগ করি, কিন্তু একটা ক্রিকেট টিমের ক্যাপ্টেনসি করার যোগ্যতা আমার নাই।
তবে লিডারশিপ আর মিডিয়া প্রেশার নিয়ে আমার ধারণাটা ক্রিকেটজ্ঞানের চেয়ে স্বচ্ছ। উৎপল শুভ্রের মতোই।
//কুটুমবাড়ি//
আর মাত্র একদিন বাকি। তারপরই মাঠে গড়াতে যাচ্ছে বহুল প্রতীক্ষিত ক্রিকেট বিশ্বকাপ। বলার অপেক্ষা রাখে না, এটিই প্রথম কোনো বৈশ্বিক ক্রীড়ার আসর, যা বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। অবশ্য ভারত আর শ্রীলংকাও সহআয়োজক হিসেবে আছে, তবে বাংলাদেশের মাটিতেই পর্দা উঠতে যাচ্ছে দশম ক্রিকেট বিশ্বকাপের। এই মুহূর্তে সারা দেশজুড়েই একটা সাজ সাজ রব, দেশবাসীও আক্রান্ত হয়েছে প্রবল ক্রিকেট জ্বরে। বলা যায়, বিশ্বকাপ আয়োজনের সকল প্রস্তুতিই সম্পন্ন। সাফল্যের সাথে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানও শেষ করা গেছে। এখন শুধুই অপেক্ষা ব্যাটে-বলে জমজমাট লড়াই শুরু হওয়ার।
এবারের বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার আগেই ক্রিকেটপাগল দেশবাসীর জন্য একটি সুসংবাদ
গ্রিক পুরাণ অনুসারে, হার্মোস ও আফ্রোদিতির সুদর্শন পুত্র হার্মাফ্রোদিতাসের প্রেমে পড়ে ঝরনার দেবী সালমাসিস। সালমাসিস ইশ্বরের কাছে প্রর্থনা করে , সে যেন হার্মাফ্রোদিতাসের সঙ্গে একীভূত হতে পারে। ইশ্বর সালমাসিসের প্রার্থনা মঞ্জুর করেন; সৃষ্টি হয় তৃতীয় লিঙ্গ।
রাত পোহালেই পর্দা উঠছে 'দ্য গ্রেটেস্ট শো অন বাংলাদেশ' - বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১১ এর। অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি আমরা সবাই। যতটা উদ্বোধনের তার চেয়েও হয়তো বেশি আমাদের লাল-সবুজে বর্ণিল ঐ ১১ জনের মাঠে নামার অপেক্ষা।
অধিকাংশ জাতির কিছু গর্ব থাকে, থাকে বিশ্বের বুকে মাথা তুলে দেখানোর মতো কিছু ব্যক্তিত্ব৷ হতাশার বিষয়, আমাদের দেশে এমন ব্যক্তিত্বের বড় অভাব৷