সুমেল এর মেজাজটা হঠাত করেই খারাপ হয়ে গেল। সকাল বেলা উঠেই এমন খারাপ খবর পড়লে আর কিভাবে মন ভালো রাখা যায়। এই মাত্র কদিন হল সুমেল বিলেত থেকে মাস্টার্স শেষ করে এলো। এক মাসও হয়নি। এর মধ্যেই এমন বিরক্তি ধরে যাবে সে ভাতেই পারেনি। না কোনও খুন খারাবির খবর না, চুরি ছিনাতাই ও না। এসব খবর তো প্রতিদিনই পড়তেই হয়। বিলেত থাকতেও পড়েছে অনলাইনে। আজকের মন খারাপের কারন অন্য খবর। অটোরিক্সাচালকরা যাত্রীদের জিম্মি করে মি
আরিফিন সন্ধি
মাস খানেক আগে হিমু ভাই কে একরকম কথা দিয়েছিলাম ফাইটোরিমিডিয়েশন নিয়ে কিছু একটা লিখবো। সচলে কয়েক জন নিশ্চয়ই ছাই নিয়ে বসে আছে, আমার সেই কথা অনুযায়ী প্রথম কিস্তি আজকে লিখছি, মেনে নিচ্ছি, লেখার আকার ছোট, তবে বড় হবে আগামিতে,
মুক্তির এক সপ্তাহের মধ্যেই পরিবেশক আশীর্বাদ চলচ্চিত্র "মেহেরজান" সিনেমাটি প্রেক্ষাগৃহ থেকে নামিয়ে নেন। তার পর থেকেই পরিচালক এবং তার কলমবাজ বাহিনী শুরু করেছে মিথ্যা সব অপপ্রচার। শিল্পকে শ্বাসরোধ করার ফ্যাসীবাদী ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছেন কেউ, কেউ প্রতিবাদ করছেন মেহেরজানকে নিষিদ্ধ করার, মানববন্ধন করছেন!
প্রভাবিত ও অপ্রভাবিত সহানুভূতিসমূহ
বেশ অনেকদিন হয়ে গেল... গঙ্গা থেকে কতো জল সীমানা পেড়িয়ে যে পদ্মায় পড়ে পানি হলো তার হিসেব কতো কিউসেক হবে তা আমাদের জানার বাইরে, সেটা নদী বিশেষজ্ঞদের ব্যাপার। তবে এর মধ্যেও কিছু জিনিস আছে যেগুলো আমাদের এবং পুরোটাই আমাদের ব্যাপার। সেটার হিসেব কোন বিশেষজ্ঞ রাখেন না, কোন পরিসংখ্যানেও তার গুরুত্ব কমে যেতে থাকে সময়ের সাথে। আজও দেখলাম; একটি এগারো বছরের শিশু তার শিক্ষকের সন্তান বহন করে চলেছে শরীরে। কোন বিচার বা অন্যায়ের প্রতিবাদ এখনো হয় নি, যা হয়েছে তা প্রহসন মাত্র। তবে খবরের কাগজের পাতায় খবর ওঠার কল্যানে আজ থেকে সবাই হামলে পড়ে এই ঘটনার বিচার দাবী করবে, ধর্ষকের নিন্দায় আমরা আকাশ বাতাস এক করে ফেলবো। কিন্তু কতো দিন? খুব বেশী হলে সপ্তাখানেক এই নিয়ে আমরা মেতে থাকবো। এর পর খবরের কাগজ নতুন কোন খবর ছাপিয়ে নতুন হুজুগে মাতিয়ে কাটতি বাড়াতে থাকবে, কিন্তু এই এগারো বছর বয়সী ধর্ষিতা মেয়েটির অবস্থা যা ছিল, তাই থাকবে। কাগজে খবর ছেপে যাবার জন্য তার অবস্থার বিশেষ কোন পরিবর্তন আসবে বলে মনে হয় না।
আজ কথা বলবো আমার প্রিয় নচ্ছাড় চরিত্র বদরু খাঁকে নিয়ে।
--------বাড়ি ফেরা/প্রজ্ঞা নাসরিন
সংগীতায়োজন: সঞ্জীব চৌধুরী
দুর্গম পথ ধরে হেঁটে আসা স্বপ্নগুলো, কষ্টগুলোকে আঁকড়ে ধরে পৌছাতে চায়
ঘরের ঐ ছোট্ট বিছানায়, যেখানে অবিন্যস্তভাবে ছড়ানো তোমার এলোকেশী চুল;
সন্ত্রস্তভাবে তারা গুটি গুটি পায়ে আগানোর অব্যর্থ চেষ্টা চালায়, কিন্তু ব্যর্থ হয়।
ব্যর্থ তো হবেই, কারণ এখানে জড়িয়ে রয়েছে কত শত সহস্র ব্যথাতুর সব ভুল।
বৃষ্টিস্নাত চোখের পলকে ঝাপসা দৃষ্টিতে দেখেছিলাম আমাদের ভবিষ্যত, আকাশের
ডিসক্লেইমার : লেখাটাতে কাউন্টার ন্যারেটিভ কিছু গুঁজে দেওয়া হয়নি। ভাষা বা ব্যাকরণের সংজ্ঞা রি-কন্সট্রাকশনের প্রচেষ্টাও এতে যৌক্তিকভাবেই অনুপস্থিত। তাই, খুব খেয়াল কৈরা!
গতকাল একবার, আজ আরেকবার কানে এলো এই গপ্পো। বাংলাদেশের কোনো এক মহিলা সাপ হয়ে গেছেন।
কেন?
তিনি নাকি তার হজফেরত স্বামীকে বলেছিলেন অতগুলো টাকা হজের পেছনে ব্যয় না করে ব্যাংকে রাখলেই বরং কাজে দিত। অর্থাৎ ইসলাম সম্পর্কে ঔদ্ধত্যপূর্ণ মন্তব্যের অপরাধেই মহিলার এই করুণ পরিণতি।