দেশকে বলে তোমার আমার
দেশ কি কারো কেনা ?
দেশ প্রেমিক হতে নাকি
শর্ত লাগে মানা!
আনুও মানো, রামুও মানো
কেমনে পারো ম্যান
সুন্দরবন বাঁচবে তো ভাই?
আরে চিন্তা কর ক্যান?
যুদ্ধাপরাধীর বিচার চাও না?
নাকি আবার চাও?
দুই নৌকায় পাও দিয়া আছো
শয়তানের এক ছাও!
লুঙ্গি মানো, জাইঙ্গা মানো
সবই মানো ক্যান?
প্যান্টের উপ্রে জাইঙ্গা পরলেই
হইবা সুপারম্যান?
জঙ্গী মানো, কিউটও মানো
বাকি রাখছ কিছু?
সম্প্রতি ভারত এবং পাকিস্তানের মাঝে কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। তাই এক টুকরো সরলীকৃত ইতিহাস শিক্ষা -
[justify]গ্রাম বাংলার হাট বাজারের টং ঘর থেকে শুরু করে ইট পাথরের খাঁচায় ঢাকা পড়া মহানগরীর আনাচে কানাচের মুদি দোকান- সর্বত্রই একটি পচনশীল ফল সম্মুখে ধাবমান জনসমুদ্রের দিকে নির্বাক দৃষ্টি দিয়ে অপেক্ষায় থাকে সম্ভাব্য কোন ক্ষুধার্ত পথিকের। সেই ডাকে সাড়া দিয়ে অনেকেই হয়তো এসে দোকানিকে বাড়তি ব্যস্ততায় না ফেলে নিজের প্রয়োজন মতো সংখ্যায় সেই ফ
সর্বপ্রথমে মূল আলোচনায় যাওয়ার আগে আমার এই নিদিষ্ট বিষয়ে কেন আগ্রহ তার ভূমিকা পাঠকের সুবিধার জন্য দেওয়া দরকার বলে মনে করছি ৷ হুমায়ুন আজাদের 'পার্বত্য চট্টগ্রাম:সবুজ পাহাড়ের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হিংসার ঝর্ণাধারা' নামক ছোট্ট বইটি সম্ভবত অবশ্যপাঠ্য ও প্রিয় বই বিশেষত তাদের কাছে-যারা ব্লগ, ফেসবুকসহ বিভিন্ন অনলাইন- অফলাইন মাধ্যমে হিল ট্র্যাকসের পাহাড়ী/আদিবাসীদের (সরকার ও অনেক বাংগালীর মতে উপজাতি/ক্ষুদ্র ন
উপনিবেশের মানুষ হিসেবে আমরা জগদ্দর্শনের জন্যে প্রকাণ্ড কিছু চশমা না চাইতেই পেয়েছি, স্বশাসনের ঝাপটা চশমাগুলো আমাদের চোখ থেকে সরাতে পারে নি। সব ক্ষেত্রে সে চশমা খোলার প্রয়োজনও হয়তো পড়ে নি। মোগলাই-বৃটিশ-পাকি চশমার ভেতর দিয়ে পৃথিবীটা দেখতে গিয়ে আমাদের দেখার চোখও এখন এমন যে খালি চোখে দেখতে গেলে হোঁচট খেতে হয়। ভাষাও এমনই একটা চশমা।
মূল: Hirschkind, Charles and Saba Mahmood. "Feminism, The Taliban, And Politics Of Counter-Insurgency". Anthropological Quarterly 75.2 (2002): 339-354. Print.
কিঞ্চিত অভিযোজিত।
১
মার্কিন মুলুকে যারা গ্র্যাজুয়েট স্টুডেন্ট (graduate student) তাদের জন্য শুক্রবারটা সপ্তাহের আর ছয়টা দিনের চাইতে আলাদা। পাঁচ দিনের খাটুনির পরে দুদিনের বন্ধের শুরু হিসেবে শুক্রবার রাতটা একটা অন্যরকম আবহাওয়া নিয়ে হাজির হয়। বেশিরভাগ জায়গাতেই যেখানে জনাকয়েক বাংলাদেশী ছাত্র আছে সেখানে শুক্রবার রাতটা একটা উৎসবের মত। রাতে পছন্দের কোন খাবারের দোকানে ভরপেট খেয়ে বসা হয় কারো বাসার ছোট্ট বৈঠকখানায়। আড্ডার ফাঁকে ফাঁকে উঠে আসে সমসাময়িক নানা প্রসঙ্গ। এসবের মাঝে যেটা ইদানিং যেটি বেশ গুরুত্ব পায় সেটি হল ডোনাল্ড ট্রাম্পের রাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থীতা। অভিবাসীদের নিয়ে নানা ট্রাম্পের নানা মন্তব্যে আপনারা যারপরনাই চিন্তিত। ট্রাম্প রাষ্ট্রপতি হলে H1B, গ্রীন কার্ডের স্বপ্নটাকে বিসর্জন দিয়ে ক'দিনের মাঝেই পাততাড়ি গুছিয়ে দেশে ফেরত যেতে হবে ভেবে চিন্তিত আপনারা সবাই। ট্রাম্প সত্যিই রাষ্ট্রপতি হতে পারবে কি না অথবা ট্রাম্প রাষ্ট্রপতি হলেও এসব ভয়ের কোনটা সত্যি হবে কি না তা এখনই নিশ্চিৎ করে বলা মুশকিল। তবে এ কথা সত্যি যে আপনারা সবাই চিন্তিত।
[justify]