প্রথম পর্বের পর আবারো বামপালিদের গোড়ালিবন্দী প্যান্ট নিয়ে কথা বলতে ফিরে এলাম।
(১)
কঠোর কৃচ্ছ্র সাধনা দিয়েই আরম্ভ হয়েছিল গৌতমবুদ্ধের আধ্যাত্মিক লক্ষ্য অর্জনের পথ চলা। রাজকুমারের জীবনের বিত্ত-সম্পদ আর আরাম-আয়েশ ত্যাগ করে মাত্র ২৯ বছর বয়সেই সংসার ছেড়ে সন্ন্যাস নেন তিনি। কঠোর কৃচ্ছ্র সাধনার সময় গৌতমবুদ্ধ সাত দিন পর একদিন, পরে পনেরদিন পর একদিন এভাবে খাদ্য গ্রহন করতেন। যা খেতেন তাও এমন কিছু নয়। কখনও ফেলে দেওয়া পশুর চামড়ায় লেগে থাকা মাংস, হাঁড়ির তলার পোড়া ভাত, কিছুই না পেলে গোবর। কখনও
[ জঙ্গীবাদের মতো এত অচেনা এবং ভয়াবহ সমস্যা সমাধানের জন্য অনেক স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে আলোচনা প্রয়োজন। একের পর জঙ্গী আক্রমণের পর সেই উপলব্ধি থেকেই এই সিরিজের অবতারণা। নিজের মতামত দিয়েই শুরু হোক, পাঠক মন্তব্যে আলোচনা চালানো যাবে। ]
২০১৬ সালের ১২ জুলাই বাংলাদেশ ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (বিআইএফপিসিএল) সাথে ভারত হেভি ইলেকট্রিক্যাল লিমিটেডের (বিএইচইএল) একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় [১]। এ চুক্তির আওতায় বাগেরহাটের রামপালে ৬৬০ মেগাওয়াটের দুটি কয়লাচালিত ইউনিটের মাধ্যমে মোট ১৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতার একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করে চলনতৈরি অবস্থায় বিআইএফপি
আমাদের আধ্যাত্মিক সাধনার ইতিহাস বলে মানুষ মাত্রই আধ্যাত্মিকতার বীজ নিয়েই এ পৃথিবীতে আসে। তাই হয়তো আমরা বারবার ঈশ্বরের দিকে ঘুরে যাই, ঈশ্বরকেই খুঁজি। প্রবলভাবে ঈশ্বরের অসীম সত্ত্বার মধ্যেই নিজের অস্তিত্ব মিলিয়ে দিতে চাই। ভাবা হয় যার মধ্যে এই বীজ অঙ্কুরিত হতে পেলোনা, পুষ্টি পেলোনা তার জীবন অর্থহীনতায় তলিয়ে যাবেই। কখনও আবার ঈশ্বর নয় আধ্যাত্মিক সাধনার সর্বোচ্চ স্তরটিকে মোক্ষ বা নির্বাণ বলে অভিহিত করা
বাংলাদেশের কাউন্টার ইন্টেলিজেন্সের এক দুর্দান্ত দুঃসাহসী স্পাই।
গোপন মিশন নিয়ে ঘুরে বেড়ায় দেশ-দেশান্তরে।বিচিত্র তার জীবন।
অদ্ভুত রহস্যময় তার গতিবিধি।
কোমল কঠোরে মেশানো নিষ্ঠুর সুন্দর এক অন্তর।
একা,টানে সবাইকে,কিন্তু বাঁধনে জড়ায়না।
কোথায়ও অন্যায় অবিচার অত্যাচার দেখলে রুখে দাড়ায়।
পদে পদে তার বিপদ শিহরণ ভয়,আর মৃত্যুর হাতছানি।
আসুন এই দুর্ধর্ষ চিরনবীন যুবকটির সাথে পরিচিত হই।
সীমিত গন্ডিবদ্ধ জীবনের একঘেয়েমি থেকে একটানে তুলে নিয়ে যাবে ও আমাদের স্বপ্নের এক আশ্বর্য মায়াবী জগতে।
আপনারা আমন্ত্রিত।
শুভ জন্মদিন রবিন!
আজ বেঁচে থাকলে তার বয়েস ৬৫ হত। কিন্তু রবিন আর কখনো বুড়ো হবেন না। সিনেমাতে, স্ট্যান্ড-আপ কমেডি ইভেন্টস গুলো আর মাতিয়ে বেড়াবেন না। হাসাতে হাসাতে সবাইকে অস্থির করে তুলে পরক্ষনেই সবাইকে কাঁদিয়ে ফেলবেন না।
১
একটি গল্প বলি। উনিশ বছরের তৌহিদের গল্প। পড়াশোনায় খারাপ ছিলো না কোনো কালেই তবে মাধ্যমিকের পরে তার বাবার কাজের বদলিতে অন্য শহরে পাড়ি জমালে তাদের পরিবার সে একা হয়ে পড়ে, আগের বন্ধুবান্ধবদের হারায়, খানিকটা বিষণ্নতায় ভুগে, পড়াশোনায় তেমন মন বসে না। অথচ ছোটবেলা থেকে সে স্বপ্ন দেখতো সে “সুপারহিরোদের” মতো কিছুটা করে একদিন সবাইকে তাক লাগিয়ে দেবে।
বাসায় ঢুকতে যেয়ে কলিং বেলের কাছে হাতটা আপনা থেকেই থেমে গেলো। দেয়ালে সুইচটার উপরে নতুন একটা শোপিস ঝুলছে, আরবি কিছু শব্দ-বাক্য লেখা তাতে। কোন সুরা-দোয়া হবে নিশ্চয়ই, পাঠ করলে অশেষ সওয়াব অথবা শয়তানের প্রবেশাধিকার ক্ষুণ্ণ করে গৃহস্থের কল্যাণকামী কিছু। ক’দিন আগেও তো সেখানে কার্জন হলের সামনে থেকে কেনা টেরাকোটার নারীমুখটার লাজুক হাসি দেখেছিলাম, কবে বদলে গেলো মনে করতে পারছি না একেবারেই। অবশ্য আমাদের বাসার