১.
গুলশানের কূটনৈতিক এলাকায় হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্ট যে হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটলো, যাতে প্রাণ হারালো আইনপ্রয়োগকারী বাহিনির দুইজন সদস্যসহ ২০ জন দেশি-বিদেশি নাগরিক, আহত হলেন ১৩ জন, সেই ঘটনাটি বিস্ময়কর কিন্তু মূলত অকল্পনীয় কিছু নয়! তেমনি অবাক হওয়ার কিছু নেই ঈদের দিনে শোলাকিয়ায় পুলিশসহ চারজনের মৃত্যুতে।
গত ১ জুলাই ২০১৬ ঢাকার গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গিরা হামলা চালিয়ে দেশি বিদেশি নাগরিকসহ আনুমানিক ৩৩ জনকে জিম্মি করে। জিম্মি ঘটনার প্রায় ১২ ঘণ্টা পর কমান্ডো অভিযান চালিয়ে ওই রেস্তোরাঁর নিয়ন্ত্রণ নেয় সশস্ত্রবাহিনী। ১৩ জন জিম্মিকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হলেও ২০ জনের লাশ পাওয়া যায় জবাই করা অবস্থায়। বাংলাদেশের ইতিহাসে এটাই প্রথম জঙ্গি হামলা যেখানে জিম্মিদের নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। পাঁচ জঙ্গির পর
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ডামাডোল যখন পরিনতির দিকে ক্রমশঃ এগিয়ে যাচ্ছে তখনই খবর পাওয়া যাচ্ছিল ইউরোপের জামার্নি অধিকৃত এলাকা গুলোয় অসংখ্য কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে বহু ক্ষুধার্ত, বুভুক্ষু মানুষ বন্দি অবস্থায় মৃত্যুর দিন গুনছে, অনাহারে তখনই মৃত্যুর কোলে যারা ঢলে পড়েছে সেই সংখ্যাটিও কম নয়। নেদারল্যাণ্ডস, গ্রিস, পূর্ব ইউরোপ, সোভিয়েত রাশিয়ায় অসংখ্য মানুষ অনহারে মৃত্যু বরন করছিল। ড.
নাদিয়া হোসেন এর নাম অনেকেই শুনেছেন। তিনি ব্রিটিশ নাগরিক, বাংলাদেশী অভিবাসী বাবা-মার সন্তান। গতবছর 'গ্রেট ব্রিটিশ বেক-অফ' নামক ব্রিটিশ রান্নার প্রতিযোগিতা-মূলক টিভি শো জিতে ব্রিটেনের মানুষের কাছে নাদিয়া 'ন্যাশনাল সুইটহার্টে' পরিনত হয়েছেন। ইউকের মাল্টিকালচারাল ডাইভার্সিটির এক উজ্জ্বল
[কারো রুদ্রানুভূতি আহত হলে লেখক দায়ী নন]
হালের গরু বিকিয়ে গেছে, হাত ফসকে বেরিয়ে গেছে ধান ফলাবার এক টুকরো জমিটাও। শত্রুসৈন্যের হাতে পড়বে এই ভয়ে জেলেদের নৌকা গুলো পর্যন্ত নিয়ে নেওয়া হয়েছে। গ্রামে কাজ নেই, ভাতও নেই। ভিটে মাটিটা পর্যন্ত বিক্রি করেও চাল জোটানো দুস্কর। গেরস্থালীর বিগ্রহ গুলো পর্যন্ত অভুক্ত, দেবতার ভোগে দেবার মতও কিছু নেই। বাজারে চালের দাম চড়ে যাচ্ছে। উধাও হয়ে যাচ্ছে ধানের সঞ্চয়। কেউ বলছে সরকার সরিয়ে নিয়েছে জাপানীদের হাতে পড়বে
[justify]মেলাটার নাম রাঙতা। আয়োজনে এক ঝাঁক বোকাটে ক্ষ্যাপাটে পাগলাটে মেয়ে। এরা সবকিছুর সাথে রাজনীতি মিশায়। সুশীলতার খাতিরে এরা 'অতীত ভুলে মিলেমিশে' থাকে না, পাকিপ্রেমীদের সাথে 'সুইট করে কথা' বলে না। 'ম্যারি মি আফ্রিদি' আর 'পাকি লন' ঘরানার 'আপ্পি'দের দাবড়ানি দিয়ে এরা কীবোর্ড ক্ষয় করে
জালালের গল্প মুক্তি পেয়েছিল গত বছরের সেপ্টেম্বরে। যত দূর মনে পড়ে, প্রথম সপ্তাহেই দেখেছিলাম। তখনও সচলায়তনে লেখা শুরু করিনি, তাই জালালের গল্প নিয়ে কিছু লেখা হয়নি। গত মাস থেকে সিনেমাটির একটি হাই কোয়ালিটি প্রিন্ট ইন্টারনেটে পাওয়া যাচ্ছে যেটির লিঙ্ক সিনেমাটির ফেইসবুক পেইজেই শেয়ার করা হয়। ইদানীং কোন কাজ না থাকার সুবাদে এবং কিছু একটা লিখতে ইচ্ছে করছিল বলে, এছাড়াও, জালালের গল্প সাম্প্রতিক সময়ের অত্যন্ত গু
কোনখানে এক নারী ছিলেন, বয়স ৩০ ঘেঁষা। মানুষ তাকে প্রশ্ন করে- এখনো সন্তান হল না? তার একেকদিনের উত্তর একেক রকম হয়, কিন্তু তাদের সবসময়ের সাথী হয় জোর করে আনা হাসি।
“না, এখনো নয়”- মৃদু হাসতে হাসতে হতাশা ঢেকে বলা তার উত্তর!
যাবার আগে মানুষেরা বলা যায় “সারা জীবনের জন্য অপেক্ষা কর না। সময় এগিয়ে আসছে, জানো তো?”
তারা বিদায় নেয়। মহিলা তাঁর হাসি ধরে রাখেন। আর একাকী, সে কাঁদে।
একজন পুরুষ কেন তার মস্তিষ্কের এক বিরাট জায়গা নারীর বুকে ঝুলে থাকা ঐ দুইটি পৃথুল, সুডৌল, স্নেহভরা থলীর প্রতি ব্যয় করে?