Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

চিন্তাভাবনা

তোমারে বধিবে যে, গোকুলে বাড়িছে সে!

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: সোম, ২৫/০৪/২০১৬ - ১১:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রায় বছর পাঁচেক কিংবা তারও আগে আগে আমরা কিছু পোঁদপাকা পোলাপাইন হল্লা করতাম এই বলে যে দেশের অবস্থা খুব একটা সুবিধার ঠেকে না, সামগ্রিক পরিস্থিতি খুব দ্রুত ধর্মীয় মৌলবাদের দিকে আগাচ্ছে। তখন সব মহলের গেছোদাদারা খুব রাগ করতেন। তাদের একটাই কথা, (তথাকথিত) অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশে ধর্মীয় মৌলবাদের কোন স্থান নাই। (তথাকথিত) ইতিহাস নাকি সাক্ষ্য দেয় এই ভূখণ্ডে বহুবছর ধরে সবাই মিলেমিশে হেসে খেলে কাটিয়েছে। সমস্য


উন্নয়নের সাতকাহন

মাসুদ সজীব এর ছবি
লিখেছেন মাসুদ সজীব (তারিখ: শুক্র, ১৫/০৪/২০১৬ - ৪:৪৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি এখনো গ্রামে যাই, সবুজ ধানক্ষেতে হাঁটি, পুকুর পাড়ের সেই ছায়াতলে বসে এখনো নিজের ছেলেবেলা কে দেখি। যদিও স্মৃতির ঘরের সেই ছেলেবেলা আজকের মতো এত রঙিন ছিলো না, দিকে দিকে তখন অভাবের রাজত্ব ছিলো, ক্ষুধার অব্যক্ত কষ্ট ছিলো মানুষের সমস্ত শীরর জুড়ে। গ্রামে আমাদের বাড়ি বড় বাড়ি হিসেবে পরিচিত ছিলো, সেই বড় বাড়িতেই সেই সময় দু-একটা পরিবার একবেলা ভাত খেয়ে আরেক বেলা গুড়-মুড়ি চিবিয়ে দিন পার করতো। বড় বাড়িতে যখন এই


ধর্ষণ: কী এবং কেনো? একটি মনোবৈজ্ঞানিক আলোচনা

আশরাফ মাহমুদ এর ছবি
লিখেছেন আশরাফ মাহমুদ (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৪/২০১৬ - ৭:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সর্তকীকরণ: বড়দের লেখা।

বাঙালি পুরুষ, বিশেষ করে বাঙালি মুসলিম পুরুষ হচ্ছে পৃথিবীর নবম আশ্চর্য, যাদের অধিকাংশের চরিত্র ধর্ষকামী, তাদের ধর্ম আছে, নৈতিকতা নেই, তাদের স্ত্রী থাকে, প্রেমিকা থাকে কিন্তু সহযাত্রী বা জীবনসঙ্গী থাকে না, তারা নেতার মতো হুঙ্কার ছাড়তে ভালোবাসে, অথচ তারা প্রকৃতবিচারে চামচার মতো তোষামোদী। তারা মনে করে একটি মেয়েকে বিয়ে করা মানে তাকে সম্পদে পরিণত করা, একটি সম্পর্ককে সম্পদে পরিণত যায়, একটি মানুষকে নয়, বাঙালি মুসলিম পুরুষ এটি জানে না।


ক্রিকেট ও বাঙ্গালীর পাকপ্রীতি

ঈয়াসীন এর ছবি
লিখেছেন ঈয়াসীন [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৭/০৪/২০১৬ - ২:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

s9


বার্ষিক প্রতিবেদনে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: মঙ্গল, ০৫/০৪/২০১৬ - ১১:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কিছুদিন আগে আমার মনে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বার্ষিক বাজেট নিয়ে প্রশ্ন জেগেছিল। মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে সেটি খুঁজে না পেলেও তাদের দুটি অর্থবছরের প্রতিবেদন পেলাম যেখানে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল নিয়ে একটি করে অধ্যায় আছে। সেখানে দেয়ে তথ্যের ভিত্তিতে মন্ত্রণালয়ের কাজকে মূল্যায়ন করার মত প্রশিক্ষণ বা যোগ্যতা আমার নেই। তবে ভাবলাম সচলায়তনের পাঠকদের মধ্যে কারো কারো সেই প্রস্তুতি থাকতে পা


"বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতিকরণ অপরাধ আইন ২০১৬" প্রসঙ্গে

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর (তারিখ: রবি, ০৩/০৪/২০১৬ - ৪:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের দীর্ঘদিনের দাবী ছিলো ইতিহাস নিয়ে তামাশা বন্ধে আইন চাই । অনেক দেরীতে হলেও উদ্যোগ শুরু হয়েছে। এজন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ। ইতোমধ্যে আইনের খসড়া তৈরি হয়েছে। তার ভিত্তিতেই কিছু ব্যক্তিগত মতামত এখানে থাকলো আলোচনার জন্য। আইন বিষয়ে আমার জ্ঞান শূন্যের চেয়েও কয়েক ডিগ্রী নিচে। ভুল হলে ধরিয়ে দেওয়ার অনুরোধ রইলো।


আমার 'ব্লকেড' দেখা

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: বিষ্যুদ, ৩১/০৩/২০১৬ - ৩:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি আমেরিকায় আসি ২০১০ সালের আগস্ট মাসে। বাংলাদেশের হিসেবে তখন রোজার সময়। দেশে ইফতার করতাম সবসময় বাসায়। এখানে এসে জানলাম মসজিদে নাকি মানুষ ইফতার করে। আমার আরো দুবছর আগে আসা একজন আমাকে ধরে নিয়ে গেল কাছের একটি মসজিদে। ইফতারের লাইনে দাড়িয়ে আছে। সামনে দাঁড়ানো একজন জানতে চাইলো আমি কোথা থেকে এসেছি। মনে হয় ইতিউতি তাকানো দেখে বুঝতে পেরেছে আমি ঘরের বাইরে ইফতার করতে অভ্যস্ত নই। বললাম, বাংলাদেশ থেকে এসেছি। ত


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, সবার আগে পহেলা বৈশাখে ভুভুজেলার অত্যাচার বন্ধ করুন

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর (তারিখ: বুধ, ৩০/০৩/২০১৬ - ৫:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]বাংলা ট্রিবিউন-এ প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী বাংলা নববর্ষ ১৪২৩ উদযাপন উপলক্ষ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কিছু সতর্কতামূলক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হলো বিকেল ৫টার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় বহিরাগতদের প্রবেশ নিষেধ।
এছাড়াও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সদর দরোজা বন্ধ রাখা, অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন, বিএনসিসি ও রোভার স্কাউটের কয়েকশ সদস্যকে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত করা, ছাত্র সংগঠনগুলো থেকে স্বেচ্ছাসেবী নিয়োগ দেওয়ার পরিকল্পনাও রয়েছে। বাইরের দোকান ক্যাম্পাসে ঢুকতে না দেওয়ার সিদ্ধান্তও হয়েছে। সম্ভবত গতবছর পহেলা বৈশাখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অঞ্চলে নারী নির্যাতনের ঘটনার প্রেক্ষিতেই এই সিদ্ধান্তগুলো নেওয়া হয়েছে।