সম্প্রতি সবাই যে দাবী তুলছেন পাকিস্তানের সঙ্গে সবরকম কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার। জাতীয় দৈনিকেও লেখালেখি হচ্ছে, মিটিং সেমিনারে আলোচনা হচ্ছে। সেই দাবী আমরা করে আসছি আরো অনেক আগে থেকে। দুই বছর আগে এই দাবী তুলে ব্লগ লিখেছিলাম। কোনো কাজ হয় নাই।
কিছুক্ষণ আগে একটি জরিপের লিংক আমার হাতে আসে। এটি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের একজন মাস্টার্স শিক্ষার্থী তৈরি করেছেন (আমি ওনার পরিচয় জানার চেষ্টা করিনি তবে ওনার বন্ধুর মাধ্যমে আমার মতামত জানিয়েছি)। তার পরিকল্পনা প্রাথমিক ভাবে নিউএজ পত্রিকায় এটির উপর প্রতিবেদন প্রকাশ করা আর পরে সম্ভব হলে কোন জার্নালে প্রকাশ করা।
পৃথিবীজুড়ে বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় প্রকাশ হওয়া উচ্চমানের গবেষণার একটি তথ্যভান্ডার বছরমাফিক প্রকাশ করে নেচার প্রকাশণা সংস্থা। উচ্চমানের (হাই ইমপ্যাক্ট) ৬৮ টি বিজ্ঞান পত্রিকায় প্রকাশিত গবেষণার দিকে নজর দেয়া হয় এই তথ্যভান্ডার তৈরিতে। গত এক বছরে বিভিন্ন দেশ এবং প্রতিষ্ঠান থেকে কয়টি উচ্চমানের গবেষণার নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে, সেগুলো কী নিয়ে, কোন কোন প্
যে দেশে বসবাস করেন সে দেশের আইন, সামাজিক রীতিনীতি, মূল্যবোধ, ভালবাসা-খারাপবাসাকে গুরুত্ব দেবেন না, তা কি হয়? জার্মানিতে বসে হেইল হিটলার আপনি বলতে পারেননা। ভুল বললাম, পারবেন না কেন?
আট বছর আগে একদিন হুট করেই একটা কাজ শুরু করেছিলাম। দ্রুতই তিন ধরনের তিন চাকুরি, সময়ের প্রয়োজনে নিজেকে ভিন্নভিন্নভাবে তৈরী করা, অনভ্যস্থতা, ভুল করা, বিরক্তি- সে সময়ের এক মাত্র ‘বিনোদন’ ছিল রাতভর বিভিন্ন ব্লগে কমেন্ট। রাতভর কীবোর্ডে ঝড় তুলে তারপর সকালে ঘুম ঘুম চোখে অফিস, সেখানে কফির পর কফি পান সটান থাকার জন্য। সেই অনুভূতিকে আরেকটু বাড়ানো গেলো রাস্তায় স্টিকার লাগিয়ে। সচলের কয়েকজন মিলে চাঁদা তুলে স্টিক
এমন একটা ঘটনা ঘটতে পারে, কেউ বিশ্বাস করেনি। এমনকি যিনি মামলা দায়ের করেছিলেন, তিনিও আদালতে দাঁড়িয়ে অকপটে বলেছিলেন যে, ঐশী বাবা-মাকে খুন করতে পারে, তা তার বিশ্বাস হয় না। উল্লেখ্য, মামলা দায়েরকারী ব্যাক্তিটি ঐশীর-ই আপন চাচা। নিজের ভাইয়ের হত্যাকারীর জন্য তার মনে হঠাৎ অপত্য স্নেহ জেগে উঠেছিল কিনা আমরা জানি না, কিন্তু অন্য সবার মত তারও হয়ত মনে হয়েছিল, একজন সুস্থ/স্বাভাবিক মানুষের পক্ষে নিজ বাবা-মা'কে হ
(গ্রীক দার্শনিক ইউরিপিডিস)
যারা বলছে বিভেদ তৈরির দায়ভার প্রগতিশীলদের উপরে তারা মূলত বামাতী। এই বামাতীরা প্রতিটা হত্যাকাণ্ডের পরে প্রথম যে প্রশ্নটি প্রচার করে "মুসলিম জঙ্গিরা যে খুন করেছে তা আপনি কিভাবে বুঝলেন?
প্রকাশক দীপন হত্যা এবং অন্যান্য ব্লগার, লেখক, কবিদের উপর হামলার পরে বিখ্যাত চিত্রপরিচালক মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বেশ চাঙা আছেন ফেইসবুকে। প্রায়ই আমার নিউজফিডে ভেসে আসছে তার বচন, বিভিন্ন 'বন্ধুর' লাইক বা শেয়ারের কল্যাণে। বিখ্যাত তর্কবাগিশ আবদুন নুর তুষার যেসব কথা অভিজিৎ রায় হত্যার পরে বলেছিলেন সেগুলোই ফারুকী মশাই বলছেন প্রায় একই সুরে। মূল কথা হল - 'হত্যাকারীরা খারাপ, কিন্তু মুক্তমনারাও কি ভাল?' তার অ