মধ্যবিত্ত ঘরের সন্তানেরা চিরকালই মানসিকভাবে পরাধীন। খুব ছোটবেলা থেকেই বাপ-মা-জ্ঞাতি-গোষ্ঠী তাদের মাথায় খুব ভালোমত ঢুকিয়ে দেয় যে “বাপরে/মাগো , চব্বিশটা ঘন্টা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে দিনরাত মুখে রক্ত তুলে শুধু খাটছি তোকে লেখাপড়া করাব বলে। তুই-ই আমাদের একমাত্র আশা, ভরসা। তোর মুখের দিকে চেয়ে সব কষ্ট সহ্য করছি সোনা । আর কোন দিকে মন দিস না। আমাদের আর কোন ক্ষমতাই নাইরে বাপধন, একটা বিপদে পড়ে গেলে কেউ বাঁচাতে
‘শিম কিভাবে রান্না করতে হয়’ সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ’র ইংরেজী ভাষায় লিখিত স্যাটায়ার ‘How does one cook beans' এর বাংলা অনুবাদ। রচনাটির একটি subtitle বা উপশিরোনাম আছে, 'এক এশীয়র ফ্রান্স অভিযান'। দীর্ঘদিন অপ্রকাশিত থাকা লেখাটির প্রচার প্রচারণা নিতান্ত কম বলে লেখকের দেয়া মূল ইংরেজী উপশিরোনামটি পেলামনা; তাই অনুবাদকের শব্দচয়নের রুচির ওপরই এ বেলা ভরসা করতে হচ্ছে। আমাদের এশীয়দের চোখে ইয়োরোপীয়দের অনেক আচরণই অদ্ভু
ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমে বিজ্ঞাপন চিত্র, অনুষ্ঠান উপস্থাপনা, খবরসহ সকল অনুষ্ঠানে বাংলা ব্যবহারের স্পষ্ট নির্দেশনা থাকা উচিত। এক শ্রেণির উপস্থাপক অযথাই বাংলা-ইংরেজি চটকিয়ে এমন এক অদ্ভূতুড়ে ভাষার জন্ম দেন যা রীতিমত কানের জন্য ক্ষতিকর। বাংলাভাষা থেকে ‘র’ উঠে যাবার অবস্থা হয়েছে ‘ড়’ এর তোড়জোরে। বিশেষ করুণ হাল হয়েছে ‘ফ’ এবং ‘ছ’ এর। আর শব্দের ও বাক্যের মধ্যে বিরতি, টান বা স্বরের ওঠানামা অর্থতত্ত্বের সকল বিধিব
…
শিল্পকলার বিমানবিকরন বইটির ভূমিকায় হুমায়ুন আজাদ নিজেই লিখেছেন, যে বইটি ওর্তেগা ই গাসেতের ভাবানুবাদ। অনুবাদকর্মকে কুম্ভলকবৃত্তি, চোর্জবৃত্তি, প্লেইজারিজম বলা যায় কি? উত্তর হচ্ছেঃ না। তাই বইটি নিয়ে খুব বেশী লেখার আপাতত কোনও দরকার দেখছি না, তবে কিছু আলোচনার দরকার আছে।
শিবলি আজাদ লিখেছিলেন,
ফেসবুক এবং বাংলা ব্লগগুলোয় অনেক লেখা দেখা যায় যেখানে বাংলা বানানের যথেচ্ছ ব্যবহার করা হয়, যতি চিহ্নের বংশ ধ্বংস করা হয়। যারা ফেসবুকে বা ব্লগে লিখেন, ধরে নেওয়া যায় তারা বেশীরভাগই অন্ততপক্ষে দশম শ্রেণী পাস করেছেন। তাই দশম শ্রেণী পাস করা একজনের কাছ থেকে ভুল বাংলা বানান দেখতে পাওয়া কোন স্বাভাবিক ব্যাপার নয়।
সাইবার নিরাপত্তা আইন ২০১৫ সালের খসড়া [১] প্রস্তুত করা হয়েছে। আইনটি আগামী অগাস্টে মন্ত্রীসভায় পাশ হবার সম্ভাবনা রয়েছে। এই আইনটি নিয়ে জেলায় জেলায় সভা সেমিনার হচ্ছে। সরকার পক্ষ থেকে আইনটি সম্পর্কে মতামত সংগ্রহের জন্য ইন্টারনেটে আপলোড করা হয়েছে। তাছাড়া এই আইন পর্যালোচনার জন্য সরকারের একজন সচিব ও বিজয় কিবোর্ডের মালিক মোস্তফা জব্বারকে নিয়ে একটি কমিটি করে দেয়া হয়েছে।
বিষণ্ণ দিনের একঘেয়ে ব্লগর ব্লগর।
কিংবা, আমারও লিখতে ইচ্ছে হল।
বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম গত এক বছর ধরে অভাবনীয় সাফল্যের সাথে খেলে নিজেদেরকে বিশ্বের প্রথম সারীর একটা দলে পরিণত করেছে। সাফল্যের পথ বেয়ে আসে নানা অবাঞ্চিত জঞ্জাল, আত্মঅহমিকার তোড়ে অনেক সময় সরে যায় মানবিকতার মুখোশ, আর বেরিয়ে আসে আমাদের আসল চরিত্র। বাংলাদেশ বনাম সাউথ আফ্রিকার মধ্যকার প্রথম টেস্টের দ্বিতীয় দিনের মধ্যাহ্ন বিরতিতে কিছু দর্শক ডেল স্টেইনকে মৌখিক অপমান করার পাশাপাশি তার গায়ে মার্বেল ছুড়ে মেরেছে
পর্ব চারঃ ব্লুবেরি
বিল।
গত ৩৫ বছর ধরে ব্লুবেরির চাষ করছে। প্রথমবার গাছ লাগানোর পর ৩ বছর লেগেছিল ফল ঘরে তুলতে। "মোটেও বুদ্ধিমানের কাজ করিনি তখন। এতগুলো টাকা আর পরিশ্রম।"
"ভালবাসা আর ইচ্ছার কমতি ছিল না।" আমি উত্তরে বললাম। "ইয়াপ, প্যাসন অ্যান্ড উইল দ্যাটস অল আই হ্যাড।"