আমি অনেকদিন ধরে আমাদের পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলের বেল কার্ভগুলো দেখতে আগ্রহী। বেল কার্ভ দেখতে এরকম।
প্রথম আলোর ক্রীড়া সম্পাদক উৎপল শুভ্রের পাকিস্তান ক্রিকেটদল প্রীতি প্রায় সবারই জানা। এই ভদ্রলোকের প্রায় সমস্ত ক্রিকেট সংক্রান্ত রিপোর্ট জুড়েই থাকে তীব্র রকমের পাকিস্তান-বন্দনা, এমনকি এমন কোন ম্যাচ যাতে পাকিস্তান খেলেও নাই সেই খেলাতেও কোন না কোন উদ্ভটভাবে পাকিস্তানের কোন খেলোয়াড়কে টেনে আনতে তার জুড়ি মেলা ভার। যেমন, ম্যাচ রিপোর্ট লিখেছেন অস্ট্রেলিয়া আর ইংল্যান্ডের কোন ম্যাচের। কিন্তু তার মধ্যে হঠাৎ দ
ব্যানার: স্যাম
১.
বুকে শ্বাপদ মুখে তোদের অহিংসা অছিলা
এবার তবে করবি তো আয়
আমার মোকাবিলা[শপথ, সলিল চৌধুরী]
১৯৭১ সালে রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের বিনিময়ে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম। ইতিহাসে তাই এই সালটিই শুধু নয় এর সাথে জড়িত ছোটো বড় সব ঘটনারই রয়েছে এক স্মরণীয় ভূমিকা। এর বিরুদ্ধ পক্ষের জন্য আমাদের চরম ঘৃণার পাশাপাশি পক্ষে থাকা মানুষদের জন্য অপরিসীম শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা জানানোটাই শেষ কথা না। বরং তাঁদের সবার ভূমিকা, তা যত গৌণই হোক না কেন লিপিবদ্ধ করার ব্যাপারে সচেতন থাকা জরুরী ছিল। কিন্তু দুঃখের বিষয় এক্ষেত্রে যত
কিছু লোক ওঁত পেতে থেকে আচমকা শেয়ালের পালের মতো চড়াও হয়েছে সন্তানবাহী মায়ের ওপর, উপস্থিত যুগলের ওপর। কয়েকজন ঘিরে রেখেছে শিকারকে, কয়েকজন তাদের জামা টেনে ধরেছে। সাহায্যের জন্য করা আর্তচিৎকার শুনে যাতে কেউ এগিয়ে না আসে, সেজন্য ভুভুজেলা বাজিয়ে আর্তনাদ চাপা দেওয়া হয়েছে।
গত কয়েক বছর ধরে দেশের কোন নিউজ পোর্টাল খুললে প্রায় এক ধরনের খবর চোখে পড়ে। খবরটা হয় কিছুটা এরকমঃ অমুক জায়গার তমুক সংখ্যক বিএনপি/ছাত্রদল/জামাত/শিবির নেতাকর্মী আওয়ামী লীগ/ছাত্রলীগে যোগ দিয়েছেন। এমন অগনিত খবর চোখে পড়েছে, আমি তার কয়েকটা স্যাম্পল হিসেবে এখানে শেয়ার করলামঃ
অফিস থেকে বের হলাম তাড়াতাড়ি ডাক্তারের কাছে যাব বলে। ডার্লিং হারবার ব্রিজের উপর হাটতে হাটতে মাথায় অনেক কিছু ঘুরপাক খাচ্ছিল, নববর্ষের ঘটনা নিয়ে। এক বান্ধবী কে দেখলাম রাগ সম্বরণ করতে না পেরে ফেসবুকে অচেনা লোকজন (পড়ুন জানোয়ার) কে সমানে গালি দিয়ে যাচ্ছে। তাও যদি রাগ কমে। যে অবস্থা, যুক্তি তর্ক দিয়ে বুঝানোর মত ধৈর্য না আসলে দোষ দেয়া যায়না।
আগের লেখা 'উগ্রতা পরিহার করুন' পড়ে অনেকেই আমার উপর কুপিত হয়ে কুপানোর ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন অনলাইনে অফলাইনে। আমি যাই বঙ্গে, কপাল যায় সঙ্গে। ভালো ভালো উপদেশমূলক লেখা লিখলেও লোকে সেটাকে স্যাটায়ার ভেবে কুপিত হয়। এককালে স্যাটায়ার লেখক ছিলাম বটে কিন্তু চারিদিকের পরিবেশ পরিস্থিতি বিবেচনা করে লাইনে এসে গেছি সময়মত। তাই লেখার উপরে স্যাটায়ার সিল না দেয়া থাকলে সেটিকে স্যাটায়ার ভেবে লেখককে কোপানো জায়েজ বলে ফতো
দুর্যোগের বিরাশি সিক্কার থাপ্পড়ে মানুষের মুখোশ খুলে পড়ে। শুধু দুর্যোগ নয়, শাহবাগ আন্দোলনের মত গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সময়ও প্রয়োজনীয় মেরুগুলো প্রস্ফুটিত হয়। একেকটা ঘটনার(Event) প্রসবযন্ত্রনার মধ্য দিয়েই মানুষের জন্ম হয়, মানুষের অন্তরাত্মা পরিপূর্ণ নগ্নতায় অবভাসিত হয়। স্থবির সময়ে আমরা মানুষের যে রুপটা দেখি, তা শুধুই মরীচিকা।