>বাবা! তুমি আবার ঐ পাঁজী গুলোর সাথে পাল্লা দিয়ে গাড়ি চালাচ্ছ!<
বিপদ আর কাকে বলে! আঁচলকে নিয়ে গিয়েছিলাম গান শেখাতে। সেখান থেকে ফিরছি। ভেবেছিলাম ছুটির দিনে রাস্তা এত ব্যাস্ত থাকবে না। কিন্তু পথে নেমে দেখি; কাজের দিনের চেয়ে ভীড় কম না। প্রতি দিকের তিনটি করে গাড়ি চলার লাইন। তারপরেও গাড়ি গুলো পথ পাচ্ছে না। কর্পোরেট জীবনে ছুটি বলে কোন কথা নেই। সবাই ছুটছে। কীসের পেছনে?
এই লেখাটি মূলত: সুন্দরবনের তেল নি:সরণ নিয়ে আমার এক তরুণ রিমোট সেনসিং গবেষক বন্ধুর সীমিত সম্পদ ব্যবহার করে প্রায় নিস্ফল ধাক্কাধাক্কির বর্ণনা। আমরা দেখতে চাই যারা আমাদের চেয়ে ভাল মানের স্যাটেলাইট ডেটা নিয়ে কাজ করেন তাদের এ ব্যাপারে উৎসাহী করে তোলা যায় কিনা।
প্রাণ (জীবন) একবার দেহ থেকে বেরিয়ে যায় তাকে পৃথিবীর কোন চেষ্টায় ফেরানো যায় না। তাই মৃতের মাঝে কোন সম্ভবনা থাকে না, মৃত্যু মানে সবকিছুর পরি-সমাপ্তি চিরতরে। অপরদিকে জীবন মানের প্রাণচাঞ্চল্যতা আর তাই জীবিতরা কর্মশীল, চিন্তাশীল। চিন্তা আর কর্ম যেখানে এক হয়ে কাজ করে মানুষ তথা উন্নয়নের সকল সম্ভাবনা সেখানেই থাকে।
সুলতানা রহমান জানতে চেষ্টা করেন নি, কোন নদীতে, যেখানে জোয়ার ভাটা খেলে, সেখানে তেল পড়লে সেই তেল কীভাবে ছড়ানোর কথা! নদীতে ছড়িয়ে পড়া তেল কোনো নির্বোধ পরিবেশ সাংবাদিকের লাইভ ক্যামেরায় সাক্ষাৎকার দেয়ার জন্য বসে থাকে না। তেল ছড়ানোর তিনদিনের মাথায় বনের সব গাছ মরে গিয়ে প্রমাণ করার কথা নয় তারা মরে যাচ্ছে। তিনটির বদলে তিনলক্ষ লাল কাঁকড়া সাংবাদিকের ক্যামেরার সামনে এসে মরে থাকাটাও তেল ছড়িয়ে পড়ার প্রভাব নয়। পরিবেশ সম্পর্কে কাণ্ডজ্ঞানহীন কোনো নির্বোধের চোখে ধরা দেয়ার মত করে পরিবেশের পরিবর্তন হয় না।
এটা কোন সমবেদনামূলক বা রাগ ঝাড়ার বা কতবড় ক্ষতি হল সেই হিসেব করার লেখা নয়। সমস্যাটা সমাধানে কী করা যায়, ভবিষ্যতে এধরনের সমস্যায় কী করতে হবে সেসব নিয়ে আমার ভাবনা। একটা আউটলাইনও বলতে পারেন।
তেল বির্পযয় সমাধানে যে ৫ টি উপায় অবলম্বন করা যায় সেগুলি নিচে বর্ণনা করা হল:
ইতিহাসবিমুখ জাতি হিসেবে কোথায়ও আমাদের পরিচয় আছে কিনা জানিনা, তবে আমাদের ইতিহাসবিমুখ বললে কিছুটাও ভুল হবে না বলেই আমার মনে হয়। আমাদের ইতিহাসের দৌড় মাধ্যমিক পর্যন্ত পাঠ্য বইগুলোতে; এর বাইরে আমরা যে ইতিহাস জানি বা শুনি, সেগুলো রাজনীতিবিদদের মুখ থেকে অনেক সময়ই যা মিথ্যা, আংশিক সত্য বা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। যেমন উদাহরণ হিসেবে ধরা যাক, বিএনপি’র কোন নেতা বললেন ‘জিয়া স্বাধীনতার ঘোষক ছিলেন এবং তিনি ১৯
আমাদের দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বিশ্বাসঘাতক রাজনীতিবিদদের একজন থন্দকার মোশতাক আহমদ বেশ কয়েকবার পদত্যাগ করেছিলেন। জন্মযুদ্ধ '৭১ এ একটি প্রবন্ধে বলা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী না হতে পেরে তিনি পদত্যাগ করতে চেয়েছিলেন। এর বাইরে বঙ্গবন্ধু আর জাতীয় চার নেতার লাশের উপর দিয়ে হেঁটে গিয়ে তিনি একবার অল্প সময়ের জন্য প্রেস
[আইজাক আজিমভ বা আর্থার সি ক্লার্ক আমাদের কাছে যতোটা পরিচিত, ফিলিপ কে ডিক ততোটা নন। আমি নিজেই তাঁর লেখা গল্পগুলো পড়া শুরু করেছি মাত্র কয়েক বছর আগে। তাঁর গল্পগুলোর মধ্যে নিতান্ত গড়মানের গল্প যেমন আছে, তেমনি পাঠককে স্তব্ধ করে দেওয়ার মতো গল্পের সংখ্যাও কম নয়। আমার বিবেচনায় কল্পবিজ্ঞান ছোটোগল্পের মধ্যে সেরাগুলোর মধ্যে আর্থার সি ক্লার্কের "নাইন বিলিয়ন নেইমস অব গড" আর ফিলিপ কে ডিকের "সেকেণ্ড ভ্যারাই
কাছাকাছি সময়ে আমাদের জাতীয় জীবনে এমন কোন সময় এসেছে যেদিন সবদিক থেকে শুধু আনন্দের খবর? কিছুদিনের মধ্যে এরকম দুটি ব্যাপার আমার মনে পড়ছে। একটি হল এবার খুব কাছাকাছি সময়ে ঈদ আর পূজা আর আরেকটি হল আরো ২০১৩ আগে এক সপ্তাহের ও কম ব্যবধানে বিজয় দিবস কিংবা কাদের মোল্লার ফাঁসি।