না, নেই।
এই বিষয়টা নিয়ে অহেতুক জল ঘোলা করা হচ্ছে। ট্রাইবুনাল, আইনমন্ত্রী, প্রসিকিউশন, অ্যাটর্নী জেনারেল, আইনজীবি আর এ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন এনটিটি কেউই বিষয়টি স্পষ্টকথায় পরিস্কার করছে না। আলু-মিজানরা এটা নিয়ে জল ঘোলা করছে। অথচ একটু পড়াশুনা করলেই বিষয়টা পুরোপুরি পরিস্কার হওয়ার কথা।
রিভিউ তখনই করা যাবে, যদি সংশ্লিষ্ট আইনে থাকে
(এই পর্বে থাকছে স্লাম বিডিং, প্রথম পর্ব এখানে)
আপনার এবং পার্টনারের হাতে মেলা পয়েন্ট জমে গেছে, আসল কিংবা সাইড অফ ধরে। খেলা শেষে দেখা যাবে আপনারা বারো বা তেরো ট্রিক পেয়ে গেছেন। অর্থাৎ স্লাম হবার সমস্ত উপকরণই আপনাদের হাতে ছিলো। এটা খেলা শুরুর আগেই বুঝবেন কিভাবে?
যুদ্ধাপরাধী মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে রায়ের খবরে প্রথম আলো লিখেছে,
সামনে তো ৩রা নভেম্বর আসছে। ১৯৭৫ সালের এইদিনে আমাদের জাতীয় চার নেতাকে জেলের মধ্যে গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছিল। আমাদের গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভ সংবাদপত্রগুলোর সম্পাদকীয়তে এ নিয়ে তারপরের কয়েকদিনে কী প্রতিক্রিয়া ছিল?
৪ থেকে ৬ই নভেম্বর পর্যন্ত পত্রিকাগুলো দেখলে জানা যায় মাত্র একবার একটি পত্রিকায় সুশীল টাইপ একটি সম্পাদকীয় এসেছিল। ৭ই নভেম্বর থেকে যেহেতু আবার দেশের পরিস্থিতি পরিবর্তিত হয় সেদিন বা এর পরে যদি না এসে সেটা না হয় মাফ করা যায়। কিন্তু তার আগে যে বড় বড় পত্রিকার সম্পাদকরা এটি নিয়ে টুঁ শব্দটিও করলেন না এটি তো দেশের সাংবাদিকতা চর্চার ইতিহাসে একটি বড় কলংক। আজকে যখন প্রথম আলোর মতিউর রহমান বা ডেইলী স্টারের মাহফুজ আনামের দ্বিচারিতা আমরা দেখি তখন কি খুব বেশি অবাক হওয়া উচিৎ? তারা যে উত্তরাধিকার বহন করছেন সেটি কী খুব গৌরবজনক?
নিচে নিউজক্লিপগুলোতে আমি সম্পাদকীয়গুলো দিলাম। যেসব পত্রিকার কথা বলা হচ্ছে তাদের সম্পাদকরা ছিলেন নুরুল ইসলাম পাটোয়ারী (দৈনিক বাংলা), আনোয়ার হোসেন (ইত্তেফাক), ওবায়দুল হক (অবজারভার) ও এনায়েতউল্লাহ খান (বাংলাদেশ টাইমস)।
৪ঠা নভেম্বর, ১৯৭৫
এদিন কোন পত্রিকার সম্পাদকীয়তেই জেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে কিছু বলা হয় নি। সেদিন অবশ্য সংবাদ হিসেবেও এটি পত্রিকাগুলোতে আসেনি।
খন্দকার ঘাঁটতে ঘাঁটতে হয়রান হয়ে গেছি। তাই একটু বেতালের ব্লগর-ব্লগর। সামনে হরতালের ছুটি আছে, তখন নাহয় বকেয়া আদায় করে দেব। আজকে সুকুমার রায়ের জন্মদিবসে একটু গুরুভক্তি দেখাব ভাবছিলাম। কিন্তু আল-বদর প্রধান নিজামী’র রায়ের আনন্দে সব হ-য-ব-র-ল হয়ে গেল। তাই এই আবোল-তাবোল লেখা। এটি একান্তই ব্যাক্তিগত স্মৃতিচারণ। স্মৃতির সাথে বিজ্ঞান কিংবা ইতিহাস মেশাতে আসবেন না। বেশি মেশামেশির অভ্যাস থাকলে ব্লেন্ডারে আবেগের সঙ্গে যুক্তি মেশান।
নোবেল শান্তি পুরস্কারঃ প্রেক্ষিত এবং বিতর্ক (পর্ব ১)
প্রথম পর্বে আমরা দেখেছি নোবেল শান্তি পুরস্কারের প্রেক্ষাপট, আলফ্রেড নোবেল প্রদত্ত শর্তাবলী, এবং এর ব্যাখ্যা। নোবেল শান্তি পুরস্কার কমিটির গঠন, এবং এই পুরস্কারের রাজনীতিকিকরণ এবং বানিজ্যিকিকরণ নিয়ে Heffermehl-এর আলোচনার সারাংশ হবে এই পর্বের বিষয়বস্তু।
প্রথম আলোর বান্ধা কলামিস্ট সোহরাব হাসান আজ "সিপি গ্যাং, গং এবং ‘নিষিদ্ধ শহীদ মিনার’" শিরোনামে একটি কলাম লিখেছে। তার লেখার বিষয়বস্তু টকশোজীবি পিয়াস করিমের মরদেহ শহীদ মিনারে নেয়ার প্রতিবাদ ও তদরূপ ভাবধারার টকশোজীবিদেরকে প্রতিহত করার আহবান - এর সমালোচনা।
তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে রোজ না চাইলেও গুরুত্বপূর্ণ-অগুরুত্বপূর্ণ, প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়, নিত্যনতুন-বস্তাপচা তথ্য চোখের সামনে এসে হাজির হয়। তথ্য কখনো গল্প, গল্প কখনো রূপকথায় বিবর্তিত হয়, তাও চোখের সামনেই। ইবোলা নিয়ে এরকমই অদ্ভুত সব তথ্য, গল্প, রূপকথা শুনে শুনে, দেখে দেখে আমি হয়রান থেকে হয়রানতর। তবে অস্বীকার করার উপায় নেই বিশেষত মিথ/ফিকশন ছড়াতে মানুষের কল্পনাশক্তির চমকে বরাবরের মত আমি অভিভূত!
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে কার্ড খেলতে একটা কমন সমস্যা হতো। টুয়েন্টি নাইন খেলার লোকের অভাব নেই, কিন্তু চারজন ব্রিজ খেলোয়াড় পাওয়া যায় না। টুয়েন্টি নাইন অল্পবয়সে খারাপ লাগে না, কিন্তু দীর্ঘদিন চালিয়ে যাবার মত মেরিট এটাতে নেই। কিছু কিছু সহপাঠীর অকশান ব্রিজ (বাংলাদেশে ইন্টারন্যাশনাল ব্রিজ বা আই বি নামে বহুল প্রচলিত) খেলার অভিজ্ঞতা ছিলো বটে, কিন্তু কন্ট্রাক্ট ব্রিজ খেলোয়াড় দুর্লভ।