(এটি মূলত: বিডিনিউজ২৪.কমের জন্য লেখা। কিন্তু আমি পাঠানোর পর পরই এই নিউজটি বের হয় যে কারণে আমার লেখা কিছুটা প্রাসংগিকতা হারায়। তাই ভাবলাম এখানে দিয়ে রাখি।)
ভুমিকাঃ
[justify]আমাদের পড়াকালীন সময় সুইডেনের লিনশপিং বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিসিনের মাস্টার্স প্রোগ্রামটিতে একটি মজার অ্যাসাইনমেন্ট ছিল। ২০০৮-২০১০ বর্ষে যারা পড়েছে তাদের সবাইকেই এই অ্যাসাইনমেন্টটি করতে হয়েছে। এখনো হয়তো করতে হয়।
মহামারী আমার কাছে অজানা/অপ্রতিরোধ্য কোন জীবাণু সংক্রমণ নয়, এক স্পষ্ট অনুভূতি, অনন্তকাল বা কালচে পরিত্যক্ত এক বইয়ের প্রতিচ্ছবি। যা আমি এক রকম জোর করেই রাখি অন্তর্দৃষ্টির বাইরে। যার মলাটে আনমনে কখনো চোখ পড়ে গেলে গা শিউরে ওঠে, আপনা থেকে দ্রুত চোখ সরে যায়। যত্নের বুকশেলফ ঝাড়পোঁছের সময় কৌশলে স্পর্শ বাঁচিয়ে চলি - যেন উই-খাওয়া, ছেঁড়া পাতাগুলোর ভেতর ওঁৎ পেতে আছে ভয়ানক সে রোগের জীবাণু। আলতো এক ছোঁয়ায় আবার
[justify]বিভিন্ন ফর্মের মধ্যে, উচ্চতা আর ওজনের পাশাপাশি সনাক্তকারী চিহ্ন লিখতে হয়। আমি সবসময়েই ওখানে লিখি, ডান চোখের পাশে কাটা দাগ। এই সনাক্তকারী চিহ্নের পেছনে একটা দুঃখজনক এবং শিক্ষামূলক গল্প আছে।
মশহুর মাসিক পত্রিকা কিশোর আলোর অনিয়মিত তারকা লেখক অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল বিডিনিউজ২৪.কমে একটি কলাম প্রকাশ করেছেন, "ইতিহাসের ইতিহাস" শিরোনামে [সূত্র]। লেখাটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ (বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর জন্য এই পদটির কোনো বাংলা মনে হয় আর করা হয়নি, উপসেনানায়ক বলা যেতে পারে সম্ভবত) এয়ার ভাইস মার্শাল আবদ
আপিল বিভাগের দেয়া সাঈদীর আমৃত্যু কারাদণ্ডের রায়ে বিচার প্রত্যাশী সব মানুষ যখন হতাশ, তখন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমের প্রতিক্রিয়ায় আমরা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বর্তমান প্রসিকিউশন টিমের উপর চরম অনাস্থা লক্ষ্য করি। তদন্ত প্রক্রিয়ায় ত্রুটির পাশাপাশি এই মামলার সঙ্গে যুক্ত প্রসিকিউটরদের দক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা। রায়ে হতাশা প্
বাসা থেকে ভার্সিটি যাওয়ার জন্য সবসময় শাটল বাস সার্ভিসই ব্যবহার করা হয়। বেশি দূর না অবশ্য, হেঁটে যেতে ২৫ মিনিটের মত লাগে। কিন্তু বাস থাকলে ২৫ মিনিট হাঁটার হ্যাপা কে পোষায়? কিন্তু আজ হাঁটতে হলো।
ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ এর জনসমাবেশ এর একাংশ (ভুল ছবিটি সরিয়ে দেয়া হয়েছে)