[justify]একটি সামান্য পর্যবেক্ষণঃ
ভারতীয় বাংলা সিনেমার মধ্যে একটা নতুনত্বের ছোঁয়া লেগেছে, এটা হয়তো অনেকেই লক্ষ্য করেছেন। কিন্তু কাল একটা বিশেষ জিনিস লক্ষ্য করলাম - ওরা ওদের কিংবদন্তীদেরকে সম্মান জানাতে আরম্ভ করেছে।
বাংলাদেশে বৃষ্টিপাতের ধরন নাকি বদলে যাচ্ছে।
একবিংশ শতাব্দীতে পৃথিবী যখন দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে, ঠিক তখনই আমাদের দেশে শুরু হয়েছে উল্টোযাত্রা। কোথায় ছেলেমেয়েরা জ্ঞানের আলোর মুখ দেখবে, সেখানে তাদের হাতছানি দিয়ে পিছু ডাকছে আদিম অন্ধকার। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সবকালেই ধর্ম একটা ফ্যাক্টর। আজও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি। কবে ঘটবে তাও কেউ বলতে পারে না। অ্যালেক্স রাদারফোর্ডেও লেখা ‘মুঘল’ সিরিজগুলো পড়ে বোঝা যায়, সেই পঞ্চদশ শতাব্দীতে মানুষ ধর্মটাকে যত সহজভ
গত সপ্তাহের ঘটনা। মিজোরি স্টেইটের ফারগুসন শহর। সাপ্তাহিক ছুটির দিন শনিবার দুপুর বারোটা। রাস্তার মাঝখানে দুটো কালো কিশোর বা যুবক হেটে যাচ্ছিলো। তাদের একজনের নাম মাইকেল ব্রাউন, বয়স ১৮। এক পুলিশ, ড্যারেন উইলিয়াম তাদের পাশে গাড়ি থামিয়ে তাদেরকে বলে ফুটপাথে হাঁঠতে। তারা বলে আমরা বাসার দিকেই যাচ্ছি। কিন্তু ড্যারেন ধাম করে দরজা খুলে মাইকেলের গলা চেপে ধরে এবং তার পিস্তলটি বের করার চেষ্টা করে। পিস্তলটি বের
[ শোকাবহ ১৫ আগস্ট তারিখটি আরও একবার চলে গেল। দিকে দিকে আজ বারো হাত কাঁকুড়ের তের হাত বিচির মতন বেখাপ্পা নকশার ডিজিটাল ব্যানারে ছেয়ে গেছে রাস্তা আর ভবনগুলো। সেইসঙ্গে ডেকচী ভরা তেহারি-খিচুরি-বিরিয়ানীর মচ্ছব চলেছে কোথাও কোথাও। হতে পারে, আপত্তি নেই। কিন্তু আপত্তি তখনই আসে যখন উপলক্ষ্য ছাড়িয়ে যায় লক্ষ্য কে। সেই বিরক্তি বোধ থেকেই আপাত বিচ্ছিন্ন কিছু চিন্তামালা ভাগ করে নিতে চাই সবার সাথে। ]
এক: মর্মান্তিক এক ফিকশন যেন
১৫ আগষ্ট ১৯৭৫ : রাত ২.৪৫মিনিট - ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট
ডিজিএফআই(প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা) প্রধান ব্রিগেডিয়ার রউফের কাছে একটা বিশেষ খবর নিয়ে এলেন ডিএমআই(সেনা গোয়েন্দা) প্রধান কর্নেল সালাহউদ্দিন।
খবরটা খুব খারাপ। আজ ভোরে মারাত্মক কিছু একটা হতে যাচ্ছে দেশে। ক্যান্টনমেন্ট থেকে ট্রাকে ট্রাকে সৈন্য আর আর্টিলারী ট্যাংক বহর বেরিয়ে গেছে ধানমণ্ডি ৩২ নম্বর প্রেসিডেন্টের বাড়ির দিকে। ভয়ংকর ব্যাপার। খবরটা সেনাপ্রধানকে জানানো উচিত।
"বাক স্বাধীনতা আসলে আপেক্ষিক। আপনি কতোটা নির্ভয়ে বলবেন তা নির্ভর করে আপনার সামাজিক ক্ষমতা ও প্রতিপত্তি, আপনার নিরাপত্তা, বা এটাকে ব্যবহার করে সিদ্ধি সাধনের জন্যে আপনার আকাঙ্ক্ষা কতদূর তার উপরে।"
ইসরাইল-ফিলিস্তিন খুনোখুনি চলছিলো কিছুদিন আগেই, এখনো চলছে। তবে, এখন কেন জানি সব ঝিমিয়ে গেছে, হ্যাশট্যাগ দেখি না, স্ট্যাটাস দেখি না, কান্নাকাটিও চোখে পরে না। আমি ফেসবুক দেখে মানুষের আবেগটা যদি বোঝার চেষ্টা করি, তবে যা যা পাবোঃ
১। হ্যাশট্যাগ
২। স্ট্যাটাস
৩। বাংলার বুকে ফিলিস্তিনি ভাইদের নিয়ে আসার জন্যে কান্না (সাথে রোহিঙ্গাদের কেন ঢুকতে দেইনা, চিপায় বলে নেয়া)
৪। যুদ্ধে যাবো, জিহাদি হবো (এইটা ফেবুতে বেশি, কাজে কম)
৫। কিভাবে সাহায্য করা যায়, সে উপায় বের করা ইত্যাদি ইত্যাদি
আমি পঞ্চম ব্যাপারটি নিয়ে আগ্রহী, কারণ ওটি সবচেয়ে কার্যকরী হতো এবং কোনভাবে কি সম্ভব?
সম্প্রতি বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালে নিউজ করছে যে,অচিরেই জি-বাংলা ও স্টার জলসাসহ চ্যানেল বন্ধ হয়ে যাচ্ছে এবং পাখি ড্রেস নিয়ে নানা কাহিনী। আর সাথে সাথে ফেসবুকে এইসব লিংক শেয়ার ও কমেন্টসের হিড়িক পরা শুরু হয়েছে।
ভারতীয় টিভি চ্যানেলের সিরিয়াল দেখা হয়না তাই এ’ব্যাপারে জানতে অর্ধাঙ্গিনীর দ্বারস্থ হতে হল। সে আবার আমাকে এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ আমাদের গৃহকর্মীর কাছে আমাকে রেফার করল। আমি জিজ্ঞেস করলাম,
বাংলাদেশের ঔষুধ শিল্পের মান ও উৎপাদন ব্যবস্থা নিয়ে গতপর্বে কিছুটা অালোচনা করেছিলাম। সেই ধারাবাহিকতায় এই পর্বে সরকারী ঔষুধ উৎপাদন, ঔষুধ সেবন, বাংলাদেশের ঔষুধ শিল্পের ভবিষ্যত, ঔষুধ সম্পর্কে মানুষের অজ্ঞতা আর উদাসীনতা সহ প্রাসঙ্গিক নানান বিষয় নিয়ে আলোকপাত করবো।