গতবার কিছু ছবি পোস্ট দিয়েছিলাম। অনেকের কাছে থেকে উষ্ণ অভ্যর্থনাপেয়ে সাথে সাথে আরো কিছু ছবির পোস্ট দিতে লোভ সাম্লাতে পারলাম না।
আমরা এখন যে যায়গাটায় দাঁড়িয়ে আছি এটা শাহবাগ মোড়। অবশ্য এটাকে আমরা ‘প্রজন্ম চত্বর’ বলতেই বেশি পছন্দ করি। এই প্রজন্ম চত্বরেই আমাদের জাতিসত্ত্বার পুনর্জাগরণের শুরু। ভাবছেন, তিরিশ লাখ শহীদ আর সাড়ে চার লাখ (চার লাখ আটষট্টি হাজার১) নির্যাতিত নারীর মূল্যে যে দেশ স্বাধীনতা পেল তার মূল চেতনা ঢাকা পড়ে যায় কিভাবে?
এটা অতি পুরোন এক লেখা। এবং ভয়াবহভাবে আবেগপ্রসূত! আবেগে যাঁদের আপত্তি আছে তাঁদের ভেতরে প্রবেশ না করাই ভালো। বস্তুত এই লেখাটি কখনোই প্রকাশিত হবার সম্ভাবণা ছিলনা। আজকে হঠাৎ সামনে পড়ায় কী ভেবে প্রকাশ করে দিলাম!
অনেকদিন কিছু লিখিনা। মাঝে মঝে লিখতে ইচ্ছে করে।
ছোটবেলা থেকেই ইচ্ছা ছিল চিকিৎসাবিজ্ঞানের একজন ছাত্র হবার। আমার মামা ডাক্তার। আমার খালা ডাক্তার। তাদেরকে মানুষ যেভাবে সম্মান করত একটা জিনিসই ভাবতাম সমাজে আর্থিক এবং সামাজিকভাবে সচ্ছল হতে গেলে চিকিৎসক হতে হবে। একজন চিকিৎসক সৎ ভাবে জীবন যাপন করেও সচ্ছল জীবনযাপন করতে পারেন। অবশ্য সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতি যেভাবে প্রবেশ করেছে সে ক্ষেত্রে এই পেশার ভিতরেও প্রভাব পড়েছে। অস্বীকার করে উপায় নাই অনেকে
ছেলে/মেয়েদের (মেয়েদের তুলনামূলক কম) ভেতর সবারই পর্নের প্রতি কম অথবা বেশি কৌতূহল থাকে, আছে এবং থাকবেও হয়ত। কিন্তু বিশেষভাবে মনে রাখা দরকার, পর্নে কারোর প্রাথমিক কৌতূহল থাকা আর তাতে আসক্ত হয়ে পড়া— দুটো সম্পূর্ণ ভিন্ন ব্যাপার। আমার আশেপাশের এমন অনেককেই জানি যাদের মোবাইলে বা পিসিতে শুধু পর্নে ঠাসা; এবং, তাদের এই পর্ন প্রিয়তা দু এক দিনের নয়, দীর্ঘদিনের।
পৃথিবী আজ গতকালের চেয়েও একটু বেশি পরস্পর-সংযুক্ত।
অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে পৃথিবীর এক প্রান্ত আজ অন্য প্রান্তের সংস্পর্শে বেশি আসছে। আর এই বর্ধিত যোগাযোগের যুগে অন্যতম অস্ত্র ভাষা।
উপনিবেশ ও সাম্রাজ্যবিস্তারের সূত্রে পৃথিবীতে ইংরেজি, ফরাসি, স্প্যানিশ ও আরবি ভাষা বহুলকথিত। আমাদের দেশে বাংলা মাতৃভাষা হলেও উচ্চশিক্ষার মাধ্যম এখনও ইংরেজি। এর ভালো-খারাপ দুটি দিকই আছে নিশ্চয়ই।
রকমারীর সোহাগ/লিটন ভাইয়া,
আপনাদের সাথে পরিচয় অনেকদিনের । আমার মত অনেকের কাছেই আপনাদের প্রাথমিক পরিচয় অবশ্যই রকমারীর কর্ণধার হিসেবে নয় । আমাদের একটা বড় অংশের পড়ালেখার প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টে দেবার পেছনে আছেন আপনারা । দেশের সেরা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েও আপনারাই এপর্যন্ত আমার দেখা সবসময়ের সেরা শিক্ষক । আপনারা প্রথম শিক্ষাগুরু যারা শিখিয়েছেন সবকিছুকে প্রশ্ন করতে । "মুখস্ত বিদ্যা প্রতিভাকে ধ্বংস করে" - এই বুলি এখন সবার মুখে, কিন্তু একমাত্র আপনাদেরই একে সত্যিকার অর্থে একটি সংস্কৃতি হিসেবে লালন করতে দেখেছি ।
সবাই নিশ্চয়ই রকমারি-র নাম জানেন। বাংলাদেশের এই অনলাইন পোর্টালটি সাম্প্রতিক কালে বেশ নাম করেছে। রকমারি সব জিনিস-পত্রের সাথে তারা হালের সব বইপত্রও অনলাইনে বিক্রিবাটার সুবন্দোবস্ত করে দিয়েছেন। আমাদের অনেক চেনাজানা সচল এবং অ-সচল লেখকদের বই রকমারিতে বিক্রি হয়। চরম উদাস, তারেক অণু, অভিজিৎ রায়, রায়হান আবীর সহ এই সময়ের বহু আলোচিত লেখকদের একেবারে সদ্য বইমেলায় বেরুনো বই এ
আমি তখন নবম শ্রেণীতে পড়ি; আমাদের গ্রামে ৫-৭ জনের একটা দল ছিল যারা প্রায় প্রতি সপ্তাহে হলে গিয়ে ছবি দেখত। কোন কোন সময় একই ছবি দুই-তিনবারও দেখা হত। তারা বাংলা ছবিই দেখত এবং অনেক অভিনেতা-অভিনেত্রী সম্পর্কে তাদের বেশ কিছু মজার মন্তব্যও ছিল। এরকম একটি মন্তব্য হল, “সে (কোন একজন অভিনেতা) পেটে-ভাতে অভিনয় করে।” এরকম আরো বেশ কিছু মন্তব্য চালু ছিল তখন। অর্থাৎ এরা ছবি দেখত এবং নিজেদের মধ্যে সমলোচনাও করত তবে ব
কবি বলেছিলেন -
তোমার পতাকা যারে দাও
তারে বহিবার দাও শক্তি।