সকল যুদ্ধপরাধের বিচারই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমুলক, তবে প্রচলিত অর্থে নয় । স্বৈরশাসন, ধর্মান্ধতা, বর্নবাদের রাজনৈতিক আদর্শকে আস্তাকুড়ে ছুড়ে ফেলে নতুন আদর্শ গ্রহন করে নেয়ার অর্থে । যুদ্ধপরাধ/মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযুক্ত ব্যক্তিরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই স্বৈরশাসক কিংবা কোন মৌলবাদী/বর্ণবাদী রাজনৈতিক আদর্শের অনুসারী । ভ্রষ্ট রাজনৈতিক আদর্শ বাস্তবায়নে জঘন্যতম কাজ করতেও তাদের বাধে না । তাদের পতনের সাথে সাথে পতন হয় তাদের রাজনৈতিক আদর্শেরও । ব্যক্তির সাথে সাথে বিচারের মুখোমুখি হয় ব্যক্তির রাজনৈতিক আদর্শও । আর তাই বিচার প্রক্রিয়াটাও হতে হয় দৃষ্টান্তমুলক ।
দেশ সবেমাত্র স্বাধীন হয়েছে, চারদিকে দাঙ্গা তখনও থামেনি। এইতো সেদিন একটা ট্রেন কলকাতা যাবার পথে পুড়িয়ে দেয়া হলো কুষ্টিয়াতে। সবাই বললো এটা মুসলিম লীগের ছেলেপেলেদের কাজ, কিন্তু এটাতো মানুষেরই কাজ। এরই মাঝে একদিন ঘটা করে পাকিস্তানকে ইসলামী প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করা হলো। পুরো ভারতবর্ষে তখন স্বাধীনতা উল্লাসে মত্ত, দাঙ্গার দিকে ফিরে তাকানোর সময় সরকারের কোথায়?
অথচ ব্লগিংটাই করতে চেয়েছিলাম।
বছর দশেক আগের কথা। তখন নিজে সিস্টেম এডমিনিস্ট্রেটর ছিলাম। বিভিন্ন জায়গায় লিনাক্স, নেটওয়ার্কিংয়ের প্রশিক্ষণ দিয়ে বেড়াতাম, বেশিরভাগই পয়সা ছাড়া। এর দেওয়া ভেন্যু, তার খাওয়া এভাবেই চলছিলো। সে রকমই এক কাজে বিনা পয়সায় সরকারি একটি ভেন্যুর আশায় এক সরকারি আমলার কাছে গিয়েছিলাম। সদ্য চাকুরিতে যোগ দেওয়া নবীন সেই সরকারি কর্মকর্তা আমাকে বসিয়ে রেখে খবরের কাগজ পড়ে, চা খেয়ে, ঢেকুর তুলে, বাসায় বৌয়ের সাথে কথা বলে বির
১.
সকাল থেকে মেজাজ খারাপ। বসের সাথে মুখ কালাকালি চলছে। ব্যাটা হাড় কেপ্পন টাকার কুমীর গতকাল এসেই হিসেব নেয়া শুরু করছে অফিসে মাথাপিছু কয় বোতল খাবার পানি লাগে। আন্তর্জাতিক গড় নাকি দৈনিক দেড় লিটার। গরীব হয়েও আমরা চার লিটার কেমনে খাই সেই হিসাব চাইল এডমিনের কাছে। এডমিন যথারীতি মিনমিন করে সুর মিলিয়ে বলেছেন তিনি যথাসাধ্য চেষ্টা করছেন পানি খাওয়া কমাতে, কারণ তিনি জানেন পানি বেশী খেলে ঘনঘন বাথরুম পায় আর ঘনঘন বাথরুমে গেলে ফ্ল্যাশ টিপে প্রচুর পানি খরচ হয়। এর মধ্যে আর এক কামেল হিসেব করে বের করে ফেলেছে আধ লিটার জলত্যাগ করে এক গ্যালন পানি ফ্ল্যাশ করার ফলে কোম্পানীর মাথাপিছু ক্ষতির পরিমান সোয়া এক গ্যালন। এই বিষয়ে পানি সম্পদ বিষয়ক এক কমিটি বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নিয়েছে দৈনিক দেড় লিটারের বেশী পানি খেলে সেই বাড়তি পানির নিষ্ক্রমণ ব্যয় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে বহন করতে হবে।
সময়ের সাথে একটি ভাষায় নতুন শব্দ যোগ হওয়া ভাষার জন্য অনিবার্য। বাংলা ভাষার ক্ষেত্রে এই নতুন শব্দ যোগ হওয়ার গতি আর মাত্রা নিয়ে ভাষাবিদরা ভালো বলতে পারবেন। আমরা বড়জোর নতুন শব্দ যোগ করার চেষ্টাটি চালিয়ে যেতে পারি।
বাড়ীর ছাদ থেকে শুধু নারকেল গাছ নজরে আসে। আচক্রবাল শুধু ছাড়া ছাড়া ভাবে বাতাসে দুলতে থাকা দৃঢ় নারকেল গাছ, তাদের বিথি বলা চলে না হয়ত, কিন্তু এমন ঘনত্বে সেটা বললেও এমন ভুল কিছু নয় না, যেন সমুদ্র তীরবর্তী কোন নোনা জলবাতাসের জনপদ। যদিও জনপদটির নাম রাজশাহী, সমুদ্র থেকে অনেক অনেক দূরে, পদ্মা নদীর তীরে হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত। সেদিন ক্যামেরার চোখে বাড়ীর আশেপাশের খানিকটা বার্ড আই ভিউ নেবার ইচ্ছে থেকেই এক ছ
বাংলাদেশে সাম্প্রতিককালে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও তার প্রভাব নিয়ে যথেষ্ট আলোচনা হচ্ছে। আমি সেই বিষয়ে কিছু ইনফোগ্রাফ ও তথ্য-সংকলন শেয়ার করতে চাই। ল্যাটেখে এখনও ততটা পারদর্শী নই বলে সাধারণ এক্সেল আর গুগল চার্টের তথ্য নিয়েই সন্তুষ্ট থাকছি আপাতত।