দিনে আমরা কতটুকু সময় বই পড়ার পেছনে দিই?
অথবা, সপ্তাহে একটা বইয়ের কতটুকু পড়ি? কিংবা, মাসে ক'টা বই পড়ি? বছরে?
কথাই তো সব...
আমরা কিছু দেখেও দেখি না। দেখেছি যে এটা জানানোটাই কাজ।
পাহাড়ের সামনে হাজির হয়েই সবাইকে জানাই, 'জানো আমি এখন পাহাড় দেখছি'। সাগরেও তাই। নামলাম, ঢেউ খেললাম, জানালাম। শেষ। উত্তাল সাগরের পাশে চুপটি করে সময় বহিয়া যায় না আমাদের। বহিয়া যাওয়ার সময় কোথায়?
তেমনিভাবে কী দেখছি বা পড়ছি সেটা মুখ্য না। দেখলাম বা পড়লাম যে, তা জানানোটাই গুরুত্বপূর্ণ।
বাংলাদেশের মানুষের প্রধান সমস্যা দু'টো, প্রথমত নিরাপত্তার সমস্যা, দ্বিতীয়ত দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি।
পরীক্ষা নিয়ে আমি প্রায়ই দুঃস্বপ্ন দেখি। এটা যে আমার একার সমস্যা তা নয় বোধহয়, আমার জানামতে আরও অনেকেই দেখেন, ছাত্রজীবনের গণ্ডি তারাও বহু আগেই পেরিয়ে এসেছেন। অথচ আমার এরকম হবার কথা নয়। পরীক্ষার ভয়কে জয় করা শিখিয়ে দিয়েছিলেন বাংলাদেশ রাইফেলস স্কুল ও কলেজের সম্মানিত শিক্ষক-শিক্ষিকাগণ, অনেক আগেই। ক্লাস এইটের বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবার আগের এগারো সপ্তাহে আমাদেরকে এগারোটি মূল্যায়ন পরীক্ষায
নোটিশ : ধর্মীয় বিশ্বাস ও সংস্কার বা মুক্তচিন্তায় যাঁদের সংবেদনশীলতা রয়েছে
তাঁদের জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে !
…
প্রথম পর্বে বলেছিলাম এই লেখাটা তিনটি পর্বে লিখব, কিন্তু পরে ভাবলাম কাট-ছাট করে দু'টি পর্বেই শেষ করে দিই, তাই এটাই শেষ পর্ব।
[justify] গ্রামীণ ব্যাংকের ক্ষুদ্রঋণের প্রকৃত সুদের হার কত সেটা বের করার চেষ্টা করেছিলাম গত পর্বে, যেটা মোটামুটি ২০% এর কাছাকাছি ১৯৯১ সাল থেকে। প্রশ্ন হচ্ছে, এই হারকে কমানো যায় কিনা গরীব মানুষের কাছে ঋণ আরো সহজলভ্য করার জন্য?
কবি বলেছেনঃ
আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে,
কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে।
পাহাড়ে যারা যান তাদের মন পাহাড়ের চেয়েও উঁচু হবেই বলে আমরা ভেবে নিই, কিন্তু কথাটা সত্য নয়। পর্বতারোহীর অনেক জালিয়াতি ধরা পড়েছে যুগে যুগে, মিথ্যা খ্যাতির লোভে, স্পন্সরের টাকার জন্য, অসফলতার দায়ভার এড়াতে অনেকেই পাহাড় চুড়োয় না পৌঁছেও বলে দেন- আমরা শীর্ষে !
সচলে কিংবা সচল পাঠককুলে কোনো সুহৃদ আছে কি, যে কিনা কমোড ডিজাইন করতে পারেন? হয়তো আছেন। একটা স্যাম্পল দিচ্ছি-