আমাদের সময়ে পরীক্ষায় এ, বি, সি, ডি না দিয়ে নাম্বার দেবার নিয়ম ছিলো। বোর্ডের পরীক্ষায় প্রাপ্ত বিভিন্ন বিষয়ের এসব নাম্বার যোগ করে একটা মেধাতালিকা করা হতো। সেই তালিকার প্রথম ২০ জনকে বলা হতো, ওরা স্ট্যান্ড করেছে। তো তেমনই এক ফলাফল ঘোষণার দিনে আমার এক বন্ধুর বাড়ীতে থম থমে অবস্থা। চুলায় হাঁড়ি চড়ছে না। বেচারা নাকি কয়েক মার্ক্সের জন্য প্রথম হতে পারেনি। শুধু বাড়ির লোকই না, এলাকাবাসীও হতাশ। ওদিক
বইটার নাম খুব গালভারী। দ্যা শক ডক্টরিন: দ্যা রাইজ অভ দ্যা ডিজাস্টার ক্যাপিটালিজম। গুডরিডসে প্রায় সাড়ে বারো হাজার লোক গড়ে ৪.২২ রেটিং দিয়েছে। সেখানকার হিসেবে অনেক উঁচু রেটিং। আগ্রহী হয়ে পড়া শুরু করলাম।
সিমন এর ফোনটা পাই কালকে সন্ধে সোয়া আটটায়, স্ক্রীনে ওর নাম আর ছবি ভেসে উঠেছিলো, কিন্তু হ্যালো বলার সাথে সাথে অপরিচিত কে যেনো হড়বড় করে বলতে থাকে, এই নাম্বার যার তাকে কি আপনে চিনেন? আপনার কে হয়? বললাম, আমার ভাই হয়। ক্যান কি হইছে? লোকটা জিজ্ঞেস করে- আপন ভাই? বললাম- হ্যা আপন ভাই। কি হইছে বলেন। -
একটা অ্যাম্বুলেন্স নিয়া কারওয়ান বাজার চলে আসেন। তাড়াতাড়ি।
[justify]রুমটায় খুব অস্বস্তি হচ্ছে আমার। যেন এখানে কিছু একটা অশুভ ব্যাপার আছে, যেন কেউ এ রুমটাকে কোন এক অভিশাপ দিয়ে গেছে। গা গুলানো একটা ভাপসা গরম এখানে, যেন এক টুকরো নরক। ছাড়াছাড়াভাবে কিছু স্মৃতি মনে পড়ল আমার। গত কদিন ধরে নতুন ধরনের এক হতাশায় ভুগছি আমি। জীবনের অর্থ, বেঁচে থাকার প্রয়োজনীয়তা, মহাবিশ্বের অপার বিশালতা- এসব বড় বড় ব্যাপার নিয়ে ভাবার চেষ্টা করছিলাম আমি। এক সময় বুঝতে পারলাম য
গতকাল সচল সিমন সড়ক দুর্ঘটনায় মারাত্মকভাবে আহত হয়েছেন। বাসে চড়তে যাচ্ছিলেন, হেলপার তাকে ঠেলে ফেলে দেয়, তারপর বাস তাঁকে পিষে চলে যায় গন্তব্যের দিকে। সিমনকে গন্তব্য পাল্টে চলে যেতে হয় হাসপাতালে, যেখানে তাঁকে নিয়ে লড়ে যাচ্ছেন ডাক্তাররা। আমি চিকিৎসকদের ওপর আস্থা রেখে সিমনকে আবার আমাদের মাঝে ফিরে আসতে দেখতে চাই।
i am Borat. I love Sex.
পরিচিত মানুষের মৃত্যু সংবাদের মতো বিষাক্ত আর কোনো তথ্য নেই।
এভারেস্ট জয়ের পর অবরোহণের পথে সজল খালেদের মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে আমি মর্মাহত। আমি নিশ্চিত, আমার মতো আরো বহু মানুষ খবরটিকে প্রথম সাক্ষাতে অবিশ্বাস করেছেন।
অতি ভদ্র আর আত্মকেন্দ্রিক হিসেবে আমাদের চিকিৎসক সম্প্রদায়ের সুনাম গগনচুম্বী !
আমাদের পাড়ার সোবহান সাহেব একবার হজে গেলেন। ফিরে আসবার পর তিনি বহু হিতকর কর্মে নিজেকে নিমজ্জিত করলেন, পাড়ার টিনশেড মসজিদটি পাকা করে দিলেন, এলাকায় সবাই মধ্যবিত্ত বিধায় সাহায্য করবার জন্যে গরীব দুখী খুঁজে পেলেন না বটে; কিন্ত প্রতি জুম্মাবারে নামায শেষে তাঁর দান খয়রাত এলাকাবাসীর দৃষ্টি এড়ালো না। বছর ঘুরে কোরবানি ঈদ এলে পেল্লাই সাইজের আটটি গরু জবেহ দিয়ে মহল্লার বাড়ী বাড়ী গোশত পাঠালেন। আরো কয়ে
কেউ যদি দেবতাদের অপমান করে থাকে, দেবতারাই তার ব্যবস্থা করুক। - রোমান সম্রাট তিবেরিয়াস (খ্রীঃ ১৪-৩৭)
সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে অবাক করা ব্যাপারগুলোর একটি হল, অন্য ধর্মের প্রতি আমাদের হুজুর সম্প্রদায়ের ক্রমবর্ধমান ভালবাসা! যেমন, সেদিন এক ধর্মীয় নেতার মুখে শুনলাম, "এই নাস্তিক ব্লগারদের হাতে এমনকি হিন্দু বা খ্রিস্টান ধর্মও নিরাপদ না, এরা সব ধর্মের প্রবর্তকদের নিয়ে কটাক্ষ করে।''