‘হেফাজতি’ হরতালের কয়েকটা খবর শুনে মন খারাপ হয়ে গেল! শুধু মন খারাপ না সাথে অসহায় ক্ষোভ ও জন্ম নিল মনে! একটা খবর চিটাগাঙ এর আরেকটা সিলেটের।
“চিটাগাঙ এ এক হিন্দু দম্পতীকে রিক্সা থেকে নামিয়ে তাদের বিয়ের সনদ দেখতে চাওয়া!!!”
“সিলেটে রিক্সা থামিয়ে জনে জনে ধর্ম জিজ্ঞেস করা,কালেমা জিজ্ঞেস করা!!!”
বাংলাদেশে হিন্দু ও বৌদ্ধ সম্প্রদায়কে সংখ্যার দিক থেকে সংখ্যালঘু বলা হয়। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে জামায়াতের নেতা সাঈদীর বিরুদ্ধে রায় ঘোষণার পর দেশব্যাপী এই সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন শুরু হয়। গত এক মাসে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকজনের ১৮৭টি বাড়িঘর ও ১৬২টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ১০৮টি মন্দিরে হামলা, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ এবং ১১৩টি প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
“কিন্তু” অব্যয়টা আজকাল কিছু বিশেষ গোষ্ঠীর সাথে অন্বয়যুক্ত হয়ে পড়েছে, কোন বাক্যে “কিন্তু” ব্যবহার করতে গেলে এখন নিজের মধ্যে একটা জাতির বিবেক ভাব চলে আসে। “আমিও বিচার চাই, কিন্তু…..” এর কাহিনী সবার জানা। ফেসবুকচারণার অভিজ্ঞতায় দেখলাম কোন স্ট্যাটাস বা মন্তব্য “আমি রাজনীতি বুঝি না, কিন্তু…” দিয়ে শুরু হলে অবধারিতভাবে কোন না কোন জামায়াতি প্রপাগান্ডায় বা সুড়সুড়িতে শেষ হবে। এখন এসেছে নতুন আরেকট
স্বীকারোক্তি : ‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই। তা প্রকাশ করতে যদি লজ্জাবোধ হয়, তবে সে ধরনের চিন্তা না করাই বোধ হয় ভাল।’ -- প্রাচীন গ্রীক কবি ইউরিপিডিস (৪৮০-৪০৬ খ্রীঃ পূঃ)
…
“আওয়ামী লীগ বুঝে গেছে তারা ছাড়া আমাদের আর ভরসা নেই। ভোট আমরা আ-লীগকেই দেবো।“
বন্ধুর মুখে এ কথা শুনে চমকালাম। জিজ্ঞেস করলাম, “আমরা মানে কারা?”
“আমরা মানে যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী, অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র চাই, ধর্মভিত্তিক রাজনীতি চাই না।"
বর্তমানে বাংলাদেশের একটি মানুষও আর হরতাল চায় না। গুটিকয়েক স্বার্থান্বেষী, নাশকতা-নেশাগ্রস্তকে এই তালিকায় রাখছি না। আমার ধারণা যারা বিএনপি কিংবা জামাত সমর্থন করে তারাও এই ‘হরতাল’ নামক বিভীষিকা হতে মুক্তি চায়। আমিও আর একটি হরতালও চাই না। যদিও হরতাল একটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ধারা, তবু আধুনিক হরতাল এখন কেবল গণতন্ত্র আর স্বাধিকার আদায়ের শানিত অস্ত্র নয়, এখন হরতাল মানেই জ্বালাও-পোড়াও আর ককটেল উৎ
বাংলা ব্লগের ইতিহাস ২০০৬ থেকে। শুরু থেকেই সেখানে ছাগুরা মুখ দিয়ে, ল্যাদায়ে, বেসবল ব্যাটের ও জাহান্নামের অনন্ত আগুনের ভয় দেখায়ে এটাকে নিজের টার্ফ বানাতে বহু চেষ্টা করছে। ইতিহাস সাক্ষী, রাতের পর রাত জেগে আম ব্লগাররা পেইড ব্লগারদের সেই ল্যাদানি ছাগুদেরকেই গিলাইছে, অনলাইন ময়দান ছাগুময়দান হতে পারেনাই। এক প্ল্যাটফর্ম থেকে অনেক প্ল্যাটফর্ম হইছে, ছাগুদের ও একটা বানানো হইছে; কারন ততোদিনে তারা জানে ব্লগ ক
শাহবাগ গণজাগরণ মঞ্চ গোটাতে হবে- সরকার তথা আওয়ামী নেতৃবৃন্দের এমন মনোভাবেরই খবর পাওয়া গেছে। মঞ্চ যেন তাদের বাপ দাদার তালুক- ব্যাপারটা এমনই। শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ কি আওয়ামী লীগের কথায় হয়েছে? নাকী আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরাই “ ক তে কাদের মোল্লা তুই রাজাকার” বলে মঞ্চের খুটিখানা গেড়ে দিয়েছিলো? আওয়ামী লীগ-বিএনপির ডাকে আজকাল কেউ কি আসে?